পাইলস এর ছবি
পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধ
পাইলস বা হেমরোইডস এর জন্য কিছু চিকিৎসা ঔষধ বিদ্যমান আছে। নিচে কিছু সাধারণ উল্লেখযোগ্য ঔষধ দেওয়া হলো:
- ক্রিম বা জেল: কিছু ক্রিম বা জেল পাইলসের ব্যাথা ও সুস্থতার জন্য ব্যবহার করা হয়, যেমনঃ হেমরোইডল ক্রিম, প্রেপ্যারেশন এইচ (Preparation H) জেল, আইসিংক্রিম (Anusol Cream) ইত্যাদি। এই ক্রিম বা জেলগুলো প্রাথমিকভাবে ব্যবহার করা হয় পাইলসের সংক্রামণ কমাতে ও তালিয়ে দেতে।
- ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল: কিছু ঔষধ পাইলস সমস্যা নির্মূল করার জন্য ও তালিয়ে দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়, যেমনঃ ডায়ট্রাস্টাইন (Diosmin), হেমরোইডল (Hemoroidal) ক্যাপসুল ইত্যাদি। এই ট্যাবলেট বা ক্যাপসুলগুলো পাইলসের ব্যাথা ও ফুলে উঠা হতে বাধা দেতে পারে।
উল্লেখিত ঔষধগুলো ব্যবহারের আগে ও পরে ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত যে ঔষধগুলো ব্যবহারের জন্য আপনার স্বাস্থ্য অবস্থা এবং নির্দেশিত মাত্রার মধ্যে সম্পূর্ণ ব্যবহার করতে হবে। আপনার সমস্যার ধরণ ও মাত্রা বিবেচনা করে চিকিত্সাবিদের পরামর্শ নিতে পারেন। তারাও ক্রমান্বয়ে আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিবেন।
এছাড়াও পাইলস সমস্যা বিনা ঔষধের চিকিৎসার জন্য নিম্নলিখিত কিছু সাধারণ পরামর্শ মেনে চলতে পারেনঃ
- পর্যাপ্ত পানি পান করুন যাতে পেট পচনে সমস্যা না হয়।
- প্রোটিনযুক্ত ও রেজেলার খাবার সেবন করুন।
- পুরোপুরি পাঁচ মিনিটের জন্য বসে থাকা, অবশ্যই লাম্বা সময়ের জন্য বসে থাকার জন্যে স্থান থেকে থাকা, এই ধরণের কাজগুলো সংক্রামণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেতে পারে।
- সহজে সুস্থ হওয়ার জন্য নিয়মিত শরীর চর্চা বা শারীরিক ব্যায়াম করুন। নিয়মিত ব্যায়াম করা পাইলস সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করতে পারে। 5. তরল পানি দ্বারা স্নান করুন এবং স্নানের পরে স্বচ্ছ এবং শুষ্ক হস্তমৈথুন করুন।
- দ্রুত টয়লেটে যান এবং দাগ সাফ করার জন্য পানি বা নেপথা ব্যবহার করুন।
- কনস্টিপেশন প্রবণতা থেকে বিরত থাকুন। পরিবর্তে পর্যাপ্ত ফল ও মূলের প্রয়োগ করুন।
- দুর্গন্ধ পদার্থ এবং তীব্র মাধুর ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
- পাইলস সমস্যা থেকে বিরত থাকতে হলে সম্ভব হলে জীবাণুনাশক বা রক্তশোধন ঔষধ ব্যবহার করা উচিত।
আমাদের প্রতিটি ব্যক্তি বিভিন্ন পরিবর্তনগুলির মধ্যে বিভাজিত, সেইসাথে সঠিক ঔষধ ও চিকিৎসামূলক পরামর্শ পাওয়া উচিত।
পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা
পাইলস বা হেমরোইডস হলো একটি সাধারণ সমস্যা যা অনেকের মধ্যে দেখা যায়। এটি কীভাবে এমন হয় এবং কীভাবে ঘরোয়া চিকিৎসা করা যায়, তা নিয়ে আমরা আলোচনা করব। মনে রাখবেন, আমাদের প্রদত্ত তথ্য কেবলমাত্র সাধারণ পরামর্শ প্রদানের জন্য এবং না একটি চিকিৎসা বা নিদানের জন্য। সমস্যার গুরুত্বমূলক হলে সরাসরি চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন।
এই ব্লগ পোস্টে, আমরা কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব। এগুলো হলো:
- ক্রিম বা জেল: কিছু পাইলস ক্রিম বা জেল ব্যবহার করা যেতে পারে, যা ব্যাথা ও সংক্রামণ কমাতে ও তালিয়ে দেতে পারে। যেমনঃ হেমরোইডল ক্রিম, প্রেপ্যারেশন এইচ (Preparation H) জেল।
অগ্রবর্তী চিকিৎসা পদ্ধতি হলো কমলের উপর ঠাণ্ডা সিদ্ধ অথবা পরিষ্কার পানির বিশ্রাম। ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার করতে পারেন একটি থাণ্ডা সিদ্ধ পানিতে নেমে একটি কমলে নিম্নলিখিত পদার্থগুলি ভালভাবে মিশিয়ে রাখতে পারেন:
- টি ট্রি অয়েল (Tea tree oil): এটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক গুণবত্তা রয়েছে যা সংক্রামণের বিপদজনক কণাগুলি মেটায় এবং পাইলস থেকে সহায়তা করতে পারে। এটি একটি কটন বলের উপর চটকে অ্যাপ্লাই করা যেতে পারে।
- অ্যাপেল সাইডার ভাইনেগার (Apple cider vinegar): এটি মালিশের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে এবং পাইলসের উপর সুস্থতা প্রদান করতে পারে। এটি গুল্মের মাধ্যমে ব্যবহার করা যেতে পারে।
- আলোভেরা (Aloe vera): আলোভেরা এন্টিইনফ্লামেটরি এবং কূলিং গুণগুলি রয়েছে যা পাইলসে সুস্থতায় কাজে আসে।
- প্রোবায়োটিকস (Probiotics): প্রোবায়োটিকস মানসম্পন্ন খাবার বা সাপ্লিমেন্ট হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। এটি পাইলসের জন্য উপযুক্ত ব্যাকটেরিয়াল সমৃদ্ধ পরিবেশ সৃষ্টি করে এবং পাইলস সমস্যা থেকে সহায়তা করতে পারে।
- সিটফাথেন (Sitz bath): এটি একটি পানিতে কমলের উপর বসে থাকার পদ্ধতি। ঠাণ্ডা পানি এবং মেডিকেশন সহ একটি সিটফাথেন ব্যবহার করা যেতে পারে যা পাইলস থেকে আলোকিত হতে পারে এবং সমস্যা কমাতে পারে।
- খাদ্য পরিবর্তন: খাদ্যে প্রয়োগ করা উচিত যা পাইলস সমস্যার লক্ষণগুলি কমাতে সহায়তা করতে পারে। পরিবেশনা করার সময় আপনি প্রাকৃতিক ফল এবং সবজি অধিক ব্যবহার করতে পারেন, এটি স্বাস্থ্যকর পাচনা ও পাইলস সমস্যার জন্য ভাল হতে পারে।
- অধিক পানি পান করুন: পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
- যোগাযোগ এবং পরামর্শ: সহজ পাইলস চিকিৎসা পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করতে আগে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। তাঁরা আপনাকে আপনার মামলার ভিত্তিতে সঠিক পরামর্শ দেবেন এবং কোনও সম্ভাব্য চিকিৎসা পরামর্শ করতে পারেন।
আমি আশা করি এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আপনাকে পাইলসের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেল। কিন্তু এটি গুরুত্বপূর্ণ যে প্রতিষ্ঠানিক মডার্ন চিকিৎসা অনুসরণ করার পূর্বে আপনি একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করেন। তাঁরা আপনার মামলাটি বিশ্লেষণ করে উচিত চিকিৎসা পরামর্শ দেবেন।
পাইলস এর লক্ষণ
পাইলস বা হেমরোইডস হলো একটি সাধারণ সমস্যা যা অনেকের মধ্যে দেখা যায়। এটি কি এবং কীভাবে এমন হয়, তা জানলে সঠিক চিকিৎসা করার সুযোগ হয়। এই ব্লগ পোস্টে, আমরা পাইলসের সাধারণ লক্ষণগুলি সম্পর্কে আলোচনা করব। এগুলো হলো:
- রক্তস্রাব: পাইলসের একটি প্রধান লক্ষণ হলো রক্তের স্রাব। পাইলসের কারণে ক্ষুদ্র বা মাঝারি রক্তের স্রোত ব্যবধান হয় এবং তাদের জমা হওয়া শুরু হয়। এই রক্ত স্রাবের ফলে স্নায়ুদের সাথে যোগাযোগ হয়ে ব্যথা ও দুর্ভাগ্যজনক অনুভব হয়।
- স্বাদ এবং গাঁথার সংক্রামণ: পাইলসের সাথে সংক্রামণ হওয়ার ফলে স্থানিক এলাকায় স্থানীয় স্বাদ ও গাঁথা উদ্ভব হয়।
- ব্যথা এবং সংক্ষার: পাইলসের মধ্যে সংক্ষার হয়ে থাকলে তা ব্যথার উত্স হতে পারে। সংক্ষারকৃত পাইলস উচ্চতম স্তরে থাকলে উচ্চ ব্যথা অনুভব হয়। যেমনঃ ব্যথা, জ্বলজ্বল বা প্রতিবেশী এলাকায় অস্বস্তি অনুভব করা।
- জ্বলজ্বল অনুভব: ক্ষুদ্র পাইলস সমস্যায় অনেকেই জ্বলজ্বল অনুভব করেন। এটি সাধারণত পাইলসের প্রাথমিক লক্ষণ হয় যা দীর্ঘদিন ধরে থাকলে অস্থায়ীভাবে অনুভব করা যেতে পারে।
- অত্যধিক প্রাকৃতিক বা নিউরোলজিক ত্বকের প্রভাব: পাইলস থেকে যে সমস্যা সৃষ্টি হয় সেটি প্রাকৃতিক বা নিউরোলজিক ত্বকের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। যেমনঃ জ্বলজ্বল বা সোজা হওয়া, অস্বস্তি অনুভব এবং ত্বকের রঙ পরিবর্তন।
- পায়খানা এবং কঠোরতা: কিছু মামলায়, পাইলসের কারণে পায়খানা সমস্যা হতে পারে। ধারণকৃত পাইলস বা গাঁথার জন্য পাইলসের প্রকার একটি সমস্যা হতে পারে যা পায়খানা কঠিন এবং ব্যথার উত্স হতে পারে। এছাড়াও, পাইলসের কারণে কঠোর এবং কঠিন পায়খানা বিষদভাবে মনে হতে পারে।
- স্তম্ভনশীলতা: পাইলসের একটি আদ্যান্তিক লক্ষণ হলো স্তম্ভনশীলতা বা গুলগুলির উপস্থিতি। স্তম্ভনশীলতা হলো একটি সময়সীমিত অবস্থা যা পাইলসের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে এবং পাইলস রক্ষা প্রতিরোধ হতে পারে।
- আবর্জনা এবং প্রস্রাব: কিছু মামলায়, পাইলস কারণে আবর্জনা এবং প্রস্রাবের সমস্যা হতে পারে। আবর্জনা হলো স্থানিক বা নিয়মিত সাধারণ পাথর, পাশাপাশি প্রস্রাব হলো বিভিন্ন সমস্যায় মালমূত্রের প্রচুর পরিমাণে মল সংগ্রহ হতে পারে। এই সমস্যার ফলে আবর্জনার অনুভব হয় এবং প্রস্রাবের সাথে দুঃখজনক অনুভব হতে পারে।
- গুদস্থল এবং অন্তঃদুঃস্বাস: কিছু মামলায়, পাইলস কারণে গুদস্থলে এবং অন্তঃদুঃস্বাসে সমস্যা হতে পারে। অত্যন্ত গভীর পাইলসের ক্ষেত্রে গুদস্থলে ব্যথা এবং স্বাধীনভাবে অন্তঃদুঃস্বাস প্রতিবন্ধী হতে পারে।
- সমস্যা সাধারণত বৃদ্ধিশীল: পাইলস সাধারণত সময়ের সাথে বৃদ্ধি পায় এবং দীর্ঘদিন ধরে থাকলে তা বৃদ্ধিশীল হতে পারে। সাধারণত, এর সাথে সংযুক্ত সমস্যাগুলি যেমন ব্যথা, অস্বস্তি ও পাথরগুলি বৃদ্ধি পায় এবং কঠিন হয়ে যায়। এছাড়াও, সমস্যা গুলি প্রগতিশীল হলে চিকিত্সার প্রয়োজনীয়তা বাড়তে পারে।
- সামগ্রিক অস্বস্তি: পাইলস ব্যথা, স্বাদ ও অস্বস্তি এবং পাথরের প্রস্রাবের সমস্যার কারণে একজন ব্যক্তির সামগ্রিক অস্বস্তি অনুভব হতে পারে। এটি তাদের দৈনন্দিন কর্মকান্ড, পরিবারিক জীবন এবং সামাজিক কার্যকলাপে প্রভাবিত করতে পারে।
পাইলস এর ক্রিম
পাইলস একটি অত্যন্ত সাধারণ সমস্যা যা মানুষের জীবনে অনুপস্থিতির কারণে দুঃখ এবং অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। এই সমস্যার কারণে অনেকেই লাগানো ক্রিম এর সন্ধানে যাচ্ছেন। এখন আসুন জেনে নেই কিভাবে পাইলস ক্রিম সাহায্যে সমস্যার সমাধান সম্পন্ন করা যায়।
১. ক্রিমের ক্ষমতা এবং উপকারিতা: পাইলস ক্রিম একটি বিশেষজ্ঞদের তথ্যে ভিত্তি করে উন্নত উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এই ক্রিমের ব্যবহার করে পাইলস সমস্যা এবং সম্পর্কিত লক্ষণ সমাধান করা হয় যেমন ব্যথা, স্বাদ ও অস্বস্তি। ক্রিমের ব্যবহারে নমুনা উপকারিতা হলো তা সমস্যার মূল কারণগুলি শক্তিশালীভাবে নির্মূল করে এবং শান্তি এবং উপকারিতা প্রদান করে।
২. প্রোটিন এবং সার্জিক্যাল প্রক্রিয়া: কিছু মামলায়, যখন পাইলস এত মারাত্মক বা অবশ্যই চিকিত্সাবিদের সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তখন প্রোটিন সাপোর্টেড থেরাপি এবং সার্জিক্যাল প্রক্রিয়ার মধ্যে নিয়মিত চয়ন করা হতে পারে। প্রোটিন সাপোর্টেড থেরাপি পাইলস ক্রিম এবং অন্যান্য উপাদানের সমন্বয়ে একটি পরিপূর্ণ চিকিৎসামূলক পদ্ধতি যা সমস্যার মূল কারণগুলি মুক্ত করে এবং ব্যথা এবং অস্বস্তি শান্ত করে। সার্জিক্যাল প্রক্রিয়া একটি বৈদ্যুতিন পদ্ধতি, যা পাইলসের উন্নত মামলাগুলির জন্য ব্যবহার করা হয়। এই প্রক্রিয়াটির মধ্যে পাইলস বিভিন্ন নকশার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন পদ্ধতিতে সংশোধন করা হয়, যা সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে।
৩. স্থায়ী পরিবর্তন: পাইলস এর ক্রিম ব্যবহারের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে স্থায়ী পরিবর্তন সাধারণত প্রয়োজন। সঠিক পুষ্টিমান খাদ্য, পর্যাপ্ত পানি, সব্জি ও ফল, সম্পূর্ণ বাৎসরিক পরিমাণে শ্রমদান এবং সম্পূর্ণ নিয়মিত বিশ্রাম পাইলসের সমস্যা হলে সহায়তা করতে পারে। এছাড়াও, অতিরিক্ত ওজন কমানো, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং বিশ্রামের প্রয়োজনীয়তা স্বচ্ছল করতে পারে। স্থায়ী পরিবর্তনের মাধ্যমে পাইলস সমস্যা উপশম করা যায় এবং পুনরুত্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়।
৪. পরামর্শ এবং সমর্থন: পাইলস সমস্যার ক্ষেত্রে একজন চিকিত্সাবিদের পরামর্শ এবং সমর্থন অন্যদের কাছে সহায়তা করতে পারে। যখন আপনি পাইলস সমস্যার সঙ্গে মুক্তি খুঁজছেন, তখন নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি সম্পূর্ণ ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ এবং সহায়তার সাথে যোগাযোগ করছেন। একজন চিকিত্সাবিদ আপনাকে আপনার সমস্যার বিশদ পর্যবেক্ষণ করবেন এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও চিকিত্সা প্রদান করবেন। তারা আপনাকে পাইলস সম্পর্কিত ক্রিম, ওষুধ বা সহায়তামূলক পদার্থ সম্পর্কে সহায়তা করবেন। আপনার চিকিত্সাবিদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা উচিত যাতে আপনি উপযুক্ত সহায়তা ও সমর্থন পান।
এলোপ্যাথিক ঔষধের নাম
পাইলস এলোপ্যাথিক ঔষধের নামগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:
১. হেমক্লিৎ: হেমক্লিৎ একটি পরিচিত এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলসের সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের সমস্যা সম্পর্কে ব্যাপক চিকিৎসামূলক উপায়ে কাজ করে এবং পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, খুনশুল্ক ও অবমন উপশম করে।
২. নুক-মুক ক্যালক্যার: নুক-মুক ক্যালক্যার হলো আরশিকে জানা একটি এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলস সমস্যা রোধ করে। এটি পাইলসের জন্য উপযুক্ত হতে পারে যেখানে এলোপ্যাথিক পদ্ধতিতে পাইলস সমস্যার লক্ষণগুলি কমাতে ও আরাম প্রদান করতে পারে।
৩. সিলিসিয়া: সিলিসিয়া পাইলস এর জন্য একটি উত্ক্ষিপ্ত এলোপ্যাথিক ঔষধ হতে পারে। এটি পাইলসের লক্ষণ মারাত্মক ব্যথা এবং অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে।
৩. আর্নিকা মন্টানা: আর্নিকা মন্টানা পাইলসের জন্য একটি প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, প্রতিস্থাপন ও সম্পূর্ণ উপশম করতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের সমস্যা সঙ্গে সহজে কাজ করে এবং পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে।
৪. কালিকারিয়া সক্ষত্র: কালিকারিয়া সক্ষত্র একটি প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলসের সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন অন্তঃস্থ ব্যথা, অস্বস্তি ও খুনশুল্ক সমাধান করতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের সমস্যার উপশম এবং পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করতে পারে।
৫. পুলসাটিলা: পুলসাটিলা পাইলস এর জন্য একটি প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ হতে পারে।
৫. হামামেলিস ভিরজিনিয়ানা: হামামেলিস ভিরজিনিয়ানা পাইলসের জন্য একটি প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, স্রাবণ এবং স্থানীয় পিচ্ছিলতা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের সমস্যার উপশম করতে সহায়তা করতে পারে।
৬. কালকারিয়া ফ্লোরা: কালকারিয়া ফ্লোরা হলো একটি জনপ্রিয় এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলসের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, স্রাবণ এবং অস্বস্তি কমাতে এবং পাইলস সমস্যার উপশম করতে ব্যবহৃত হয়।
৭. কোলিন্ডা: কোলিন্ডা পাইলসের জন্য একটি বিখ্যাত এলোপ্যাথিক ঔষধ। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, খুনশুল্ক এবং অস্বস্তি বাড়াতে এবং পাইলস সমস্যার উপশম করতে ব্যবহৃত হয়।
৮. আরসেনিকালবুম: আরসেনিকালবুম একটি প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলসের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন খুনশুল্ক, ব্যথা এবং স্থানীয় পিচ্ছিলতা সংক্রান্ত সমস্যা কমাতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের সমস্যার উপশম ও সহজে কাজ করতে সাহায্য করতে পারে।
৯. ক্রেসোটাম সাল্ভা: ক্রেসোটাম সাল্ভা হলো পাইলস এবং এর লক্ষণ সম্পর্কিত একটি এলোপ্যাথিক ঔষধ। এটি পাইলসের সমস্যা সম্পর্কে ব্যাপক চিকিৎসামূলক উপায়ে কাজ করে এবং ব্যথা, অস্বস্তি ও খুনশুল্ক নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের উপশম ও সহায়তা করতে পারে।
১০. পাইলেয়াগো অফিসিনালিস: পাইলেয়াগো অফিসিনালিস একটি বিখ্যাত এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলস সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়।
১০. নুকলি সুলফার: নুকলি সুলফার হলো একটি প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলস সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, খুনশুল্ক এবং অস্বস্তি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের উপশম এবং পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে পারে।
১১. সিলিকা: সিলিকা পাইলস সমস্যার জন্য একটি প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, অস্বস্তি এবং স্থানীয় পিচ্ছিলতা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। সিলিকা পাইলসের উপশম এবং সহায়তা করতে ব্যবহৃত হয়।
১২. আলুমিনিয়া: আলুমিনিয়া পাইলস সমস্যার জন্য একটি বিখ্যাত এলোপ্যাথিক ঔষধ।
১২. হামামেলিস ভিরজিনিয়ানা: হামামেলিস ভিরজিনিয়ানা একটি জনপ্রিয় এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলস সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, স্থানীয় পিচ্ছিলতা এবং স্রাবণ নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। হামামেলিস ভিরজিনিয়ানা পাইলসের উপশম ও সহায়তা করতে পারে।
১৩. ক্রেসোটাম সাল্ভা: ক্রেসোটাম সাল্ভা একটি প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ যা পাইলসের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন ব্যথা, স্থানীয় পিচ্ছিলতা এবং খুনশুল্ক নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। ক্রেসোটাম সাল্ভা পাইলসের উপশম এবং সহায়তা করতে পারে।
১৪. আরসেনিকালবুম: আরসেনিকালবুম একটি পাইলস সমস্যার জন্য প্রয়োজনীয় এলোপ্যাথিক ঔষধ।
পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয়
পাইলস একটি চ্যালেঞ্জিং সমস্যা যা অনেক লোকের জীবনে উত্তেজনা ও ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। পাইলসের সাথে সংযোগিত সাধারণ সমস্যাগুলি নিম্নরূপ:
১. ব্যথা এবং অস্বস্তি: পাইলস থেকে আগ্রহ সহ্য করা অনেক ব্যথাজনক হতে পারে। তা প্রধানত পাইলসের পাশাপাশি এলাকায় অস্বস্তি এবং অসুবিধা সৃষ্টি করে।
২. রক্তপাত এবং রক্তস্রাব: পাইলসের কারণে রক্তপাত বা রক্তস্রাব ঘটতে পারে। এটি দুঃখজনক ও সংস্থানে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন রক্ত বিষয়শ্রান্তি এবং অতিরিক্ত রক্তহরণ।
৩. দ্রুত পাঁচালি বা খোলার আবেশ: পাইলসের সমস্যা থাকলে খোলার আবেশ বা দ্রুত পাঁচালি হতে পারে। এটি লোকের জীবনে অস্থিরতা এবং বিভিন্ন অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে।
৪. জ্বালানি ও ছিদ্রবিশিষ্টতা: পাইলসের সমস্যার ফলে কার্মিক ক্ষতি হয়ে জ্বালানি ও ছিদ্রবিশিষ্টতা হতে পারে। প্রধানতঃ প্রবেশদ্বারের চারপাশে ছিদ্রবিশিষ্টতা পাওয়া যায়। এটি জ্বালানি, ছিদ্র বা কোনো ব্যথাময় অবস্থার সাথে সংযুক্ত হতে পারে।
৫. আঁশপাট: পাইলস সমস্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ আঁশপাট প্রস্রাব হতে পারে। এটি ব্যথা, বিস্রাস এবং পরিস্কার করণ কষ্ট সৃষ্টি করতে পারে।
৬. অস্থিরতা এবং সংক্ষারক: পাইলস সমস্যার জন্য অস্থিরতা এবং সংক্ষারক সমস্যা হতে পারে। পাইলসের ফলে তন্দ্রাচ্ছন্নতা, বলবই বা অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে, যা কার্মিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে যায়।
পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়
পাইলস বা হেমরয়ডস হলো অনেকের জীবনে একটি চ্যালেঞ্জিং সমস্যা। এই সমস্যার জন্য সাধারণত ব্যবহৃত হয় বেশ কয়েকটি উপায় যা পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তি দিতে পারে। নিচে কিছু উপায় বিবেচনা করা হয়েছে:
১. পরিবর্তনশীল খাবার: পাইলস সমস্যার জন্য উপযুক্ত পরিবর্তনশীল খাবার খেতে হয়। প্রোটিন, ফাইবার এবং সম্পূর্ণতা বিশিষ্ট খাবার যেমন ফল, শাকসবজি, সাদা ওটস, গাড়লেস ব্রেড ইত্যাদি খেতে হয়। এছাড়াও পর্য়াপ্ত পানি পান করা উচিত।
২. বয়াস্ক পরিচর্যা: পাইলসের জন্য নিয়মিত বয়াস্ক পরিচর্যা করা উচিত। এটি মাংসপেশীগুলি সুষম করে তুলতে সাহায্য করে এবং পাইলসের সমস্যার উপশমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৩. নিয়মিত ব্যায়াম: ব্যায়াম করা পাইলস সমস্যার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম করলে পাইলস ক্ষতি কমে এবং স্থায়িত্বিক উপশম হয়ে যায়। ব্যায়ামের মধ্যে যেমন আপাত চলাচল, জগার পালান ও যোগাসন রয়েছে তেমনি কিছু ব্যায়াম যেমন সিট আপ, স্কোয়াট এবং পায়ের উপরের দিকের আড়ংব অনেক উপকারী।
৪. পাইলস ক্রিম বা ব্যবহার করলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করুন: পাইলস ক্রিম বা ঔষধ প্রয়োগ করলে ব্যবহারকারীর নির্দেশিকা সঠিকভাবে অনুসরণ করতে হয়। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক পরিমাপ এবং ব্যবহার করুন। পাইলস ক্রিম কিংবা ঔষধের ব্যবহারের ফলে পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া যায় যদি এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়।
৫. তাপস্থল প্রয়োগ করুন: তাপস্থল পাইলস সমস্যার জন্য একটি প্রভাবশালী উপায়। এটি পাইলস থেকে ব্যথা ও সংশ্লেষণ কমিয়ে তুলতে সাহায্য করে। আপনি তাপস্থল ব্যবহার করতে পারেন হট সিটবাথ, হট কমপ্রেস বা হট ফুটবাথ স্নানের মাধ্যমে। এটি পাইলস থেকে আরাম এবং স্থায়িত্বিক উপশম প্রদান করতে পারে।
৬. পাইলসের জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করুন: পানিতে পাইলস থেকে ব্যথা ও সংশ্লেষণ কমিয়ে তুলতে পারে। পাইলস সমস্যার জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত। পানিতে প্রাকৃতিক মধু, নীবস মুলের রস বা লেমনের রস মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। পানিতে পাইলস থেকে আরাম এবং উপশম প্রদান করতে পারে।
পাইলস অপরেশন খরচ কত, পাইলস করতে করতে কত টাকা লাগে তা আপনাদেরকে আমাদের এই পোস্টে জানিয়ে দেওয়া হবে। আসসালামু আলাইকুম, প্রথমে আপনাদেরকে পাইলস রোগের পরিচয় দিয়ে রাখলাম, পাইলস হচ্ছে মলদ্বারের ভেতরের আবরনী, তার রক্ত নালী ও অন্যান্য মাংশ পেশীর সমন্বয়ে গঠিত একটি কুশন বা গদির ন্যায় তুলতুলে নরম অংশ। এটি মলদ্বারের ভেতরেই থাকে। কিন্তু যখন রোগ হিসাবে প্রকাশ পায় তখন ঝুলে বাইরে বের হয়ে আসতে পারে।
পাইলস অপরেশন খরচ কত
আপনারা যারা যারা জানতে চাচ্ছেন পাইলস অপরেশন খরচ কত তাদের জন্য আমাদের আজকের এই পোস্ট। পাইলস অপরেশন খরচ অনেক ব্যয়বহুল। দীর্ঘমেয়াদী কোষ্টকাঠিন্য এই রোগের অন্যতম প্রধান কারণ। পাইলস এর হাতুরে চিকিৎসার ফলে মলদ্বারের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে, এমনকি মলদ্বার বন্ধও হয়ে যেতে পারে। তাই পাইলস এর লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার সাথে সাথে এর চিকিৎসা নেওয়া উচিৎ। শুরুতেই চিকিৎসা নিলে জটিলতা কম হয় এবং ভাল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এজন্য প্রথমেই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কর্তৃক রোগ নির্নয় করানো উচিৎ। সঠিক রোগ নির্নয় সঠিক চিকিৎসার পূর্বশর্ত।
পাইলস করতে কত টাকা লাগে
দীর্ঘমেয়াদী কোষ্টকাঠিন্য রোগের কারণের পাইলস রোগ হয়ে থাকে। আপনারা যারা জানতে চাচ্ছেন পাইলস করতে করতে কত টাকা লাগে তাদেরকে বলব পাইলস অপারেশন অনেক ব্যয়বহুল। পাইলসের অপারেশন করতে কয়েক লক্ষ টাকা লাগতে পারে। পাইলস রোগের লক্ষণ গুলোর মধ্যে অন্যতম লক্ষণ টয়লেটে তাজা রক্ত যাওয়া, মলত্যাগের সময় নরম আবরনী ঝুলে বাইরে চলে আসা, এবং চুলকানি হওয়া। পাইলস রোগ রোধে করণীয় হলোঃ যেসব খাবার পায়খানা শক্ত করে তা বর্জন করতে হবে।
Tags: পাইলস এর ছবি,পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধ,পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা,পাইলস এর চিকিৎসা,পাইলস এর লক্ষণ,পাইলস এর ক্রিম,পাইলস এর এলোপ্যাথিক ঔষধের নাম,পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়,পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয়,পাইলস অপরেশন খরচ কত, পাইলস করতে করতে কত টাকা লাগে,