মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম, মুসলিম ছেলেদের আনকমন নামের তালিকা, বাচ্চাদের আধুনিক ইসলামিক নাম, শিশুদের আধুনিক ইসলামিক নাম, ছেলেদের আধুনিক নাম অর্থসহ, ছেলে শিশুর আরবি নাম, মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নাম, ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা, ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থসহ, আধুনিক ছেলে শিশুদের নাম, বাচ্চাদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের সুন্দর নামের তালিকা, ছেলেদের আনকমন নামের তালিকা, শিশুদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের আধুনিক ইসলামিক নাম অর্থসহ, 2024-2024 খুজতেছেন? সুন্দর অর্থপূর্ণ নাম হতে পারে পরকালীন মুক্তির সহায়ক।
Read More: আল্লাহর ৯৯ টি নাম | আল্লাহর ৯৯ টি নাম অর্থসহ | 99 names of Allah
ভূমিকাঃ
মুসলমানের ঘরে কোন সন্তান জন্ম নিলে ডান কানে আজান ও বাম কানে ইক্বামত আর মেয়ে সন্তানের ডান কানে ইক্বামত এবং বাম কানে আজান দেয়া হয়। এরপর বিসমিল্লাহ্ পড়ে মধু কিংবা মিছরির পানি খাওয়ানো হয়। সপ্তম কিংবা চতুর্দশ কিংবা একবিংশ দিবসে তার আক্বিকা করানো মাতা-পিতা সহ অভিভাবকের দায়িত্ব। সপ্তম দিবসে মাথা মুণ্ডিয়ে চুলের ওযন পরিমাণ স্বর্ণ কিংবা রূপা দান করা এবং একজন দ্বীনদার আলেম কর্তৃক একটি সুন্দর ও অর্থবোধক নাম রাখার নিয়ম রয়েছে ইসলামী সমাজে। রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম বলেন- ﺗُﺪْﻋَﻮْﻥَ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘﻴﺎﻣﺔ ﺑِﺎَﺳْﻤَﺎﺋِﻜُﻢْ ﻭَﺍَﺳْﻤَﺎﺀِ ﺍَﺑَﺎﺋِﻜُﻢْ ﻓَﺎَﺣْﺴَﻨُﻮْﺍ ﺍَﺳْﻤَﺎﺋِﻜُﻢْ – ‘‘ক্বিয়ামত দিবসে তোমাদেরকে ডাকা হবে তোমাদের নাম এবং তোমাদের পিতার নাম সহকারে। অতএব, তোমরা তোমাদের নামকে উত্তম কর। [মেশকাত শরীফ: পৃষ্ঠা ৪০৮]
মুসলিম ছেলেদের আনকমন নামের তালিকা
মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম, মুসলিম ছেলেদের আনকমন নামের তালিকা, বাচ্চাদের আধুনিক ইসলামিক নাম, শিশুদের আধুনিক ইসলামিক নাম, ছেলেদের আধুনিক নাম অর্থসহ, ছেলে শিশুর আরবি নাম, মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নাম, ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা, ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থসহ, আধুনিক ছেলে শিশুদের নাম, বাচ্চাদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের সুন্দর নামের তালিকা, ছেলেদের আনকমন নামের তালিকা, শিশুদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের আধুনিক ইসলামিক নাম অর্থসহ,: নাম সমূহের মধ্যে আল্লাহ তা‘আলার নিকট সর্বোত্তম নাম হলো আবদুল্লাহ্ এবং আবদুর রহমান। রসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম ঘোষণা দেন- ﺗَﺴَﻤُّﻮْﺍ ﺑِﺎَﺳْﻤَﺎﺀِ ﺍﻻَﻧْﺒِﻴَﺎﺀِ ﻭَﺍَﺣَﺐُّ ﺍﻻَﺳْﻤَﺎﺀِ ﺍِﻟَﻰ ﺍﻟﻠﻪِ ﻋَﺒْﺪُ ﺍﻟﻠﻪ ﻭَ ﻋَﺒْﺪُ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤﻦ – ‘‘তোমরা নবীগণের নামে নাম রাখ। আর আল্লাহ্ তা‘আলার নিকট নাম সমূহের মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় নাম আবদুল্লাহ্ (আল্লাহর বান্দা) এবং আবদুর রহমান (রহমান তথা আল্লাহর বান্দা)।’’ [মেশকাতুল মাছাবীহ্: পৃষ্ঠা ৪০৯]
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসালাম বলেন, নবীগণের নামে নাম রাখার জন্য। আর নবীগণের মধ্যে আমাদের নবী সর্বাপো শ্রেষ্ঠ। আমাদের নবীর দুটি নাম অধিক প্রিয় একটি ‘মুহাম্মদ’ ( ﻣﺤﻤﺪ ) আরেকটি ‘আহমদ’ ( ﺍﺣﻤﺪ ) এ দুটি নাম ক্বোরআনে পাকে রয়ছে- ﻣُﺒَﺸِّﺮًﺍ ﺑِﺮَﺳُﻮْﻝٍ ﻳَﺄْﺗِﻰْ ﻣِﻦْ ﺑَﻌْﺪِﻯْ ﺍِﺳْﻤُﻪُ ﺍَﺣْﻤَﺪُ – হযরত ঈসা আলায়হিস্ সালাম তাঁর উম্মত বনী ইসরাঈলকে বলছেন- আমি (তোমাদেরকে) এমন এক সম্মানিত রাসূলের শুভসংবাদ দাতা, যিনি আমার পর তাশরিফ আনবেন, তাঁর নাম ‘আহমদ’ (অতিপ্রশংসাকারী)। [সূরা সাফ্ফ: আয়াত- ০৬]
ﻣُﺤَﻤَّﺪٌ ﺭَّﺳُﻮْﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﻭَﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﻣَﻌَﻪُ ﺍَﺷِﺪَّﺍﺀُ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻜُﻔَّﺎﺭِ ‘মুহাম্মদ’ আল্লাহর রাসূল এবং তাঁর সাথে যারা আছেন, তারা কাফিরদের উপর কঠোর। [সূরা ফাতহ, আয়াত- ২৯]
কাজেই নবীজির সাথে সম্পর্কিত করে নবজাতকের নাম রাখা মুসলমানদের কর্তব্য। কেননা ‘মুহাম্মদ’ ও ‘আহমদ’ নামের বরকত, ফজিলত ও তাৎপর্য রয়েছে। হযরত কা’ব আল আহবার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আল্লাহ্ তা‘আলা বনী আদমকে সৃষ্টির সেরা বানিয়েছেন। আর বলেছেন, ﻭَﻟَﻘَﺪْ ﻛَﺮَّﻣْﻨَﺎ ﺑَﻨِﻰْ ﺍَﺩَﻡَ এবং নিশ্চয় আমি ‘‘আদম সন্তান (মানুষ জাতিকে) সম্মানিত করেছি।’’ আদম সন্তানের মর্যাদা হলো এ যে, তাকে ﻣﺤﻤﺪ (মুহাম্মদ) সাল্লাল্লাাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম নামের আকৃতিতে সৃষ্টি করা হয়েছে। যেমন তার গোলাকার মাথা ﻣﺤﻤﺪ শব্দের ﻡ-এর মতো, তাঁর হাত ﻣﺤﻤﺪ শব্দের ﺡ -এর মতো, তাঁর পেট ﻣﺤﻤﺪ শব্দের দ্বিতীয় ﻡ -এর মতো এবং তাঁর পা ( ﺩ) দাল বর্ণের মতো। হাদীসে পাকে এসেছে, যে কাফেরকে দোযখে নিপে করা হবে, তার ‘ইনসানী’ আকৃতি (যা নবীজির নামের আকৃতিতে) বিকৃতি করে দেয়া হবে এবং শয়তানী আকৃতিতে পরিণত করে দেয়া হবে। কেননা ইনসান (মানুষ) এর আকৃতি আমার নামের ( ﻣﺤﻤﺪ ) আকৃতিতে। আল্লাহ্ তা’আলা আমার নামের আকৃতিতে আযাব দেবেন না। আর যে বান্দা আমার নাম গ্রহণ করবে, আমার অনুগত হবে এবং আমার প্রেমিক হবে তাকে কীভাবে আল্লাহ্ তা‘আলা আযাব দিতে পারেন? [মা‘আরিজুন্নবূয়ত: ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৮২]
বাচ্চাদের আধুনিক ইসলামিক নাম
হযরত আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম বলেন, বিচার দিবসে পূর্ববর্তী-পরবর্তী সকল সৃষ্টিকে তাদের মন্দ কাজের কারণে পাকড়াও করা হবে। দু’জন বান্দাকে আল্লাহ্ তা‘আলার সামনে উপস্থিত করা হবে। আল্লাহ্ তা‘আলা নির্দেশ দেবেন, আমার এ দু’বান্দাকে বেহেশতে নিয়ে যাও। তখন ওই দু’বান্দা পরম খুশি হয়ে আল্লাহর দানের কৃতজ্ঞতা প্রকাশের নিমিত্তে মুনাজাত করবে এবং আরয করবে, আল্লাহ্ আমরা তো বেহেশতে প্রবেশ করতে পারি এমন কোন যোগ্যতা এবং অধিকার রাখি না। জান্নাতিদের মতো আমাদের কোন আমল নেই। আমাদেরকে এ ইজ্জত ও দয়া করার কারণ জানতে আগ্রহী। নির্দেশ হবে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ কর। কেননা এটা আমার সাধারণ দয়া যে, যার নাম আমার প্রিয় নবীর নামে হবে তাকে আমি জাহান্নামে দিতে পারি না।[মা‘আরিজুন্ নুবূয়্যত: পৃষ্ঠা ৮২ ও ৮৩, খণ্ড ২য়।
হযরত আবু সাঈদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ঘরের মধ্যে আহমদ, মুহাম্মদ ও আবদুল্লাহ্, এ তিন নাম হতে কোন নামের লোক থাকেন, সে ঘরের মধ্যে দরিদ্রতা আসবে না। হযরত আবদুল্লাহ্ ইবনে মাসঊদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে মু’মিন বান্দা আমার সাথে বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার ভিত্তিতে নিজের সন্তানের নাম আমার নামে রাখে সে এবং তার সন্তান আমার সাথে বেহেশতে প্রবেশ করবে। হযরত আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম বলেন, যখন কোন মু’মিন বান্দা নিজের ছেলের নাম ‘মুহাম্মদ’ রাখে এবং ছেলেকে ﻳﺎ ﻣﺤﻤﺪ (হে মুহাম্মদ) বলে ডাকে, তখন আরশের বাহক ফেরেশতারা ﻟَﺒَّﻴْﻚَ ﻳَﺎﻭَﻟِﻰَّ ﺍﻟﻠﻪِ (হে আল্লাহর ওলী বা বন্ধু আমরা হাজির আছি বলে জবাব দেন। এরপর বলেন, হে ওলী! আপনাকে শুভসংবাদ যে, আপনি আমাদের কাজের মধ্যে শরীক হয়েছেন। অর্থাৎ আমাদের মতো আল্লাহ্ তা’আলার আনুগত্য ও ইবাদত করেছেন। বিনিময় আপনাকে দেওয়া হবে এবং বিচার দিনে আল্লাহ্ তা‘আলা তাকে আরশ বহনকারীদের সাওয়াব দান করবেন। [মা‘আরিজুন নুবূয়্যত: ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৮৩]
শিশুদের আধুনিক ইসলামিক নাম
হযরত আবদুর রহমান ইবনে আমর ইবনে জুবাবা হতে বর্ণিত, তিনি রুশদা বিনতে সা’ঈদ হতে, তিনি উম্মে কুলসুম বিনতে ওতবা হতে, তিনি স্বীয় মাতা জলিলা বিনতে আবদুল জলিল রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণনা করেন, তার মাতা বলেন যে, এক দিন আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম- এর পবিত্র দরবারে আরয করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমার পুত্রসন্তান জন্ম নেয়ার পর শৈশবেই মারা যায়। আপনি আমাকে কী নির্দেশ দান করবেন? তিনি (নবীজি) ফরমায়েছেন এবার তোমার গর্ভধারণ হলে, তুমি দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করবে যে, তোমার সন্তানের নাম ‘মুহাম্মদ’ রাখবে। আমি আশা করি সে ছেলে দীর্ঘ হায়াত পাবে এবং বংশধরের মধ্যে বরকত হবে। তিনি (জলিলা বিনতে আবদুল জলিল) বলেন, আমি এ নিয়ত করলাম। এরপর আমার ভূমিষ্ট হওয়া ছেলে দীর্ঘায়ু হয়েছে। তার বংশধরের সংখ্যাও এমন বেড়েছে বাহরাইনের একটি জায়গায় তার চেয়ে বেশী কারও বংশধর নেই। [মা‘আরিজুন নুবূয়্যত]
উপরিউক্ত হাদীস সমূহ হতে বুঝা যায়, মুসলমানের ছেলের নাম মুহাম্মদ, আহমদ, আবদুল্লাহ্, আবদুর রহমানসহ নবীগণ, সাহাবায়ে কেরাম তাবেয়ীন, তবে তাবেয়ীন, আউলিয়া কেরামের নামে হলে অনেক বরকত ও ফজিলত পাওয়া যায়। সর্বোপরি নামের মাধ্যমে মুসলিম ও অমুসলিম পরিচিতি পাওয়া যায়। উদাহরণ স্বরূপ রাস্তা দিয়ে দু’জন ছেলে হেঁটে যাচ্ছে। একজন মুসলমানের ছেলে আরেকজন অমুসলিমের ছেলে। কিন্তু কোনটা মুসলমানের এবং কোনটা অন্য ধর্মাবলম্বীর ছেলে তা কিছুতেই বুঝা যাচ্ছে না। হিন্দুর ছেলের মুখে যেমন দাঁড়ি নেই, মুসলমানের ছেলের মুখেও দাড়ি তখনও গজায়নি। হিন্দুর মাথায় মেযন টুপি নেই, মুসলমানের ছেলের মাথায়ও তখন টুপি নেই। মুসলমানের ছেলে পাঞ্জাবী পরলে হিন্দু ছেলেও পাঞ্জাবী পরতে পারে।তাই নিরূপায় হয়ে তখন শরণাপন্ন হতে হলো নামের। নামের মাধ্যমেই তখন উভয়ের পরিচয়। সুতরাং বলা যায় ﺍﻻﺳﻢ ﻓﺮﻕ ﺑﻴﻦ ﺍﻻﻳﻤﺎﻥ ﻭﺍﻟﻜﻔﺮ অর্থাৎ নামই ঈমান ও কুফরের মধ্যে পার্থক্যকারী। যেমনিভাবে নামায ঈমান ও কুফরের মধ্যে পার্থক্যকারী। আগের যুগে মাতা-পিতারা অজ্ঞতার কারণে নিজেদের ছেলে মেয়ের ইচ্ছা মতো এমন এমন নাম রাখত, যেগুলো অর্থহীন ও অসুন্দর। যেমন কালা মিয়া, লাল মিয়া, গুরা মিয়া, নোয়া মিয়া, খুল্যা মিয়া, সোনা মিয়া ইত্যাদি।
ছেলেদের আনকমন নামের তালিকা
এখানে লক্ষণীয় এ নামগুলো অসুন্দর হলেও এ নামগুলো হিন্দু-বিধর্মীদের মধ্যে পাওয়া যায় না। তবুও অর্থগত দিকে দিয়েও কোন তাৎপর্য নেই নামগুলোতে। তাছাড়া অভিভাবকরা ছেলে মেয়েদের এমন অধুনিক নাম রাখেন যেগুলোর অনেকটা বিধর্মী ও হিন্দুয়ানি নাম। মেযন: ছোটন, লিটন, লাকি, কাজল, সুজন, মন্টু, পিন্টু, হ্যাপি, সুমি, ডেজি, ডলি, পিংকি ইত্যাদি। নাম দুই ধরনের (একটি আসল আরেকটি ডাক নাম) হওয়াও উচিত নয়। প্রত্যেক মুসলমান ছেলে মেয়ের নাম হবে একটি। তা হতে পারে আল্লাহ্ তা‘আলার সিফাতী নামের সাথে সম্বন্ধযুক্ত নাম। যেমন: আবদুল্লাহ্, আবদুর রহমান, আবদুর রহিম, আবদুল মালেক, আবদুল খালেক, আবদুল গফুর, আবদুস্ সালাম, আবদুর রউফ, আবদুল আওয়াল, আবদুন নূর, আবদুস্ সাত্তার, আবদুল গফ্ফার, আবদুস্ সমদ, আবদুল আহাদ। নবীজির নামের নুরুন নবী, গোলাম মোস্তফা, আবদুন্ নবী, আবদুর রসূল ইত্যাদি নামও রাখা যেতে পারে। নবী রাসূলগণের নামও রাখা যায়। মেযন: মুসা, ঈসা, ইসহাক, ইউসুফ, ইউনুস, ইদ্রিস, ইসমাঈল, ইবরাহিম, নূহ, দাউদ, ইউনুস, ইয়াকুব ইত্যাদি। অথবা সাহাবায়ে কেরামের নাম। মেযন আবু বকর, ওমর, ওসমান, আলী, আনাস ইত্যাদি। মেয়েদের নাম রাখা যায় আম্বিয়া কেরামের সহধর্মিনী ও মেয়েদের নামে মেযন- খাদিজা, আয়েশা, হাফসা, উম্মে সালমা, যয়নব, ফাতিমা, উম্মে কুলসুম, রোকেয়া, হাজেরা, হাবীবা, মরিয়ম, রহিমা ইত্যাদি।
ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﺎ ﻗﺎﻝ ﺍﻥ ﺍﻟﻨﺒﻰ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ —— ﻳﻐﻴﺮ ﺍﻻﺳﻢ ﺍﻟﺒﻴﺢ – ( ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻯ ) হযরত আয়েশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু তা’আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম খারাপ নাম পরিবর্তন করেছেন। এ সংক্রান্ত একটি হাদীস ইমাম তিরমিযী রাহমাতুল্লাহি আলায়হি বর্ণনা করেছেন। [মেশকাত, পৃৃষ্ঠা ৪০৮]
যেমন: ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺤﻤﻴﺪ ﺑﻦ ﺟﺒﻴﺮ ﺑﻦ ﺷﻴﺒﺔ ﻗﺎﻝ ﺟﻠﺴﺖ ﺍﻟﻰ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺴﻴﺐ ﻓﺤﺪﺛﻨﻰ ﺃﻥ ﺟﺪﻩ ﺣﺰﻧﺎ ﻗﺪ ﻓﻰ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺒﻰ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﻘﺎﻝ ﻣﺎ ﺍﺳﻤﻚ ﻗﺎﻝ ﺍﺳﻤﻰ ﺣﺰﻥ ﻗﺎﻝ ﺑﻞ ﺍﻧﺖ ﺳﻬﻞ ﻗﺎﻝ ﻣﺎ ﺃﻧﺎ ﺑﻤﻐﻴﺮ ﺍﺳﻤًﺎ ﺳﻤﺎﻧﻴﺔ ﺍﺑﻰ ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻰ ﺍﻟﻤﺴﻴﺐ ﻓﻤﺎﺯﺍ ﻟﺴﺖ ﻓﻴﻨﺎ ﺍﻟﺤﺰﻭﻧﺔ ﺑﻌﺪ – ( ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻯ ) হযরত আবদুল হামিদ ইবনে জুবাইর ইবনে শায়বা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন আমি সাঈদ ইবনুল সুমাইব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর নিকট বসলাম। তিনি আমাকে বলেন, নিশ্চয় তার দাদা ‘হাযন’ নবী করীম সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম- এর নিকট শুভাগমন করলেন, তিনি (নবীজি) জিজ্ঞাসা করলেন, আপনার নাম কী? তিনি উত্তর দিলেন, ‘হাযন’ (শক্ত) তিনি (নবীজি) বললেন বরং আপনি সাহল (নরম)। তিনি বললেন, আমি আমার সে নাম যা আমার বাবা রেখেছেন তা পরিবর্তন করতে পারব না। হযরত ইবনুল মুসাইব বলেন, তখন থেকে আমাদের মধ্যে (দুঃখ-কষ্টের) সখতি তথা কঠোরতা লেগে থাকে। হাদীসটি ইমাম বুখারী রাহমাতুল্লাহি আলায়হি বর্ণনা করেন। [মেশকাতুল মসাবিহ, পৃষ্ঠা ৪০৯]
ছেলেদের আধুনিক নাম অর্থসহ
উক্ত হাদীস হতে আমরা এ শিা অর্জন করতে পারি যে, কোন ছেলে মেয়ের নাম অনৈসলামিক হলে, কিংবা খারাপ অর্থের হলে তার সে নাম পরিবর্তন করে একটি ইসলামিক ও ভালো অর্থবোধক নাম রাখতে হবে। শায়েখ আবু বকর আবু যায়েদ বলেন “ঘটনাক্রমে দেখা যায় ব্যক্তির নামের সাথে তার স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যের মিল থাকে। এটাই আল্লাহর তাআলার হেকমতের দাবি যার নামের মধ্যে গাম্ভীর্যতা আছে তার চরিত্রে গাম্ভীর্য পাওয়া যায়। খারাপ নামের অধিকারী লোকের চরিত্রও খারাপ হয়ে থাকে। ভাল নামের অধিকারী ব্যক্তির চরিত্রও ভাল হয়ে থাকে। পবিত্র কোরআন-হাদিসে অর্থবোধক ভাল নাম রাখার ব্যাপারে তাকীদ দেয়া হয়েছে। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, “একদা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) এর কাছে জিজ্ঞাসা করলেন, হুজুর পিতার হক সর্ম্পকে তো আমরা আপনার কাছ থেকে জানলাম। পিতার ওপর সন্তানের হক কী এব্যাপারে আমাদেরকে জানান! তদুত্তরে রাসূল (সা.) ইরশাদ করলেন, পিতা সন্তানের অর্থপূর্ণ ভাল নাম রাখবে এবং তাকে সুশিক্ষা দিবে। (- বায়হাকী শরীফ)
হযরত আবু ওহাব জুশানী (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, “তোমরা নবীদের নামে নিজেদের নাম রাখবে। তবে আল্লাহর নিকট সর্বোত্তম নাম হলো আবদুল্লাহ ও আবদুর রহমান’’। (আবু দাউদ শরীফ) হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন, “যার সন্তান জন্ম গ্রহণ করে সে যেন সন্তানের সুন্দর নাম রাখে ও সুশিক্ষা দেয় এবং প্রাপ্তবয়ষ্ক হলে তাকে বিবাহ প্রদান করে”। (বায়হাকী শরীফ) আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, “তোমরা সন্তানদেরকে তার পিতার নামেই ডাক সেটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সঙ্গত”। (আহযাব- ৫)
হযরত আবূ দারদা (রা.) হতে বর্ণিত রাসূল (সা.) বলেছেন, “কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে তোমাদের পিতার নামে ডাকা হবে। অতএব তোমাদের নামগুলো অর্থবোধক রাখো”। (আবু দাউদ শরীফ) রাসূল (সা.) সুন্দর নাম পছন্দ করতেন এবং তিনি সুন্দর নাম রাখার জন্য আদেশও করেছেন । ইবনে কাইয়্যেম জাওযী (রাহ.) তার কিতাব “তুহফাতুল মাওদূদ বি আহকামিল মাওলুদ: এর মধ্যে বলেন নামের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবেই মানুষের ভাল-মন্দ আচরণ, চরিত্র ও কর্মধারা প্রভাবিত হয়। মন্দ নামেরও মন্দ প্রভাব রয়েছে।
ছেলে শিশুর আরবি নাম
**ইমাম মালেক (রাহ.)-এর প্রসিদ্ধ হাদিসের কিতাব “মুয়াত্তায়” বর্ণিত আছে। হযরত ইয়াহইয়া ইবনে সাঈদ (রা.) হতে বর্ণিত, ওমর ইবনে খাত্তাবের কাছে জুহারনা কাবীলার এক ব্যক্তি এলো। তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন তোমার নাম কী? সে বলল জামরা (অগ্নিস্ফুলিঙ্গ), তিনি আবার জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কার পুত্র সে বললো ইবনে শিহাব (অগ্নিশিখার পুত্র), তিনি পুনরায় জিজ্ঞাসা করলেন কোন গোত্রের সে বললো হারাকা (প্রজ্জলন), তিনি জিজ্ঞাসা করলেন তোমার বাড়ি কোথায়? সে বললো হারাকা (অগ্নিগর্ভে), তিনি শেষে জিজ্ঞাসা করলেন কোন অংশে সে বললো বিযাতিল লাযা (শিখাময় অংশে)! ওমর (রা.) তাকে বললেন যাও তোমার গোত্রের লোকদের কাছে গিয়ে দেখ তারা ভস্মীভূত হয়েছে! লোকটি বললো তাদের কাছে এসে দেখলাম সত্যিই তারা সকলেই ভস্মীভূত হয়েছে। মন্দ নামের প্রভাব মানুষের চরিত্র ও আচরণকে প্রভাবিত করে। রাসূল (সা.) এর নিকট কেউ আসলে তার নাম জিজ্ঞাস করতেন নাম পছন্দ হলে খুশী হতেন, অপছন্দ অর্থহীন হলে তা পরিবর্তন করে অর্থপূর্ণ নাম রেখে দিতেন।
সুন্দর নামের ফজিলতঃ
শিশুর জন্মের পর তার জন্য একটি সুন্দর ইসলামী নাম রাখা প্রত্যেক মুসলিম পিতা- মাতার কর্তব্য। মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের মুসলিমদের ন্যায় বাংলাদেশের মুসলিমদের মাঝেও ইসলামী সংস্কৃতি ও মুসলিম ঐতিহ্যের সাথে মিল রেখে শিশুর নাম নির্বাচন করার আগ্রহ দেখা যায়। এজন্য তাঁরা নবজাতকের নাম নির্বাচনে পরিচিত আলেম-ওলামাদের শরণাপন্ন হন। তবে সত্যি কথা বলতে কী এ বিষয়ে আমাদের পড়াশুনা একেবারে অপ্রতুল। তাই ইসলামী নাম রাখার আগ্রহ থাকার পরও অজ্ঞতাবশত আমরা এমনসব নাম নির্বাচন করে ফেলি যেগুলো আদৌ ইসলামী নামের আওতাভুক্ত নয়। শব্দটি আরবী অথবা কুরআনের শব্দ হলেই নামটি ইসলামী হবে তাতো নয়। কুরআনে তো পৃথিবীর নিকৃষ্টতম কাফেরদের নাম উল্লেখ আছে। ইবলিস, ফেরাউন,হামান, কারুন, আবু লাহাব ইত্যাদি নাম তো কুরআনে উল্লেখ আছে; তাই বলে কী এসব নামে নাম বা উপনাম রাখা সমীচীন হবে!?
মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নাম
ইসলামী নামকরণ এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, হযরত আদম (আলাইহিস সালাম)-কে সৃষ্টি করার পর আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম তাঁকে বিভিন্ন জিনেসের নাম শিক্ষা দিয়েছেন। অতঃপর সে সকল জিনিসকে ফেরেশ্তাগণের সম্মুখে পেশ করে তাদেরকে সেগুলোর নাম বলার জন্য বলেছিলেন। এসম্পর্কে পবিত্র কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছে-
ﻭَﻋَﻠَّﻢَ ﺀَﺍﺩَﻡَ ﭐﻟْﺄَﺳْﻤَﺎٓﺀَ ﻛُﻠَّﻬَﺎ ﺛُﻢَّ ﻋَﺮَﺿَﻬُﻢْ ﻋَﻠَﻰ ﭐﻟْﻤَﻠَٰٓﺌِﻜَﺔِ ﻓَﻘَﺎﻝَ ﺃَﻧۢﺒِـُٔﻮﻧِﻰ ﺑِﺄَﺳْﻤَﺎٓﺀِ ﻫَٰٓﺆُﻟَﺎٓﺀِ ﺇِﻥ ﻛُﻨﺘُﻢْ ﺻَٰﺪِﻗِﻴﻦَ ﻗَﺎﻟُﻮﺍ۟ ﺳُﺒْﺤَٰﻨَﻚَ ﻟَﺎ ﻋِﻠْﻢَ ﻟَﻨَﺎٓ ﺇِﻟَّﺎ ﻣَﺎ ﻋَﻠَّﻤْﺘَﻨَﺎٓ ۖ ﺇِﻧَّﻚَ ﺃَﻧﺖَ ﭐﻟْﻌَﻠِﻴﻢُ ﭐﻟْﺤَﻜِﻴﻢُ আর তিনি আদমকে নামসমূহ সব শিক্ষা দিলেন তারপর তা মালাইকাদের সামনে উপস্থাপন করলেন। সুতরাং বললেন, ‘তোমরা আমাকে এগুলোর নাম জানাও, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’। তারা বলল, ‘আপনি পবিত্র মহান। আপনি আমাদেরকে যা শিখিয়েছেন, তা ছাড়া আমাদের কোন জ্ঞান নেই। নিশ্চয় আপনি সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়’। (সূরা বাকারা, আয়াতঃ ৩১-৩২)
আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে বিভিন্ন নবী- রাসুলকে তাদের আসল নাম কিংবা গুণবাচক নাম বলে ডাক দিয়েছেন। যেমন ইয়া আদামু, ইয়া মুসা, ইয়া যাকরিয়া, ইয়া ইব্রাহীম, ইয়া ঈসা ইবনু মারইয়ামা, ইয়া মুদদাসসিরু, ইয়া মুযযাম্মিলু, ইত্যাদি। পবিত্র কুরআনের যে আয়াতটি সর্বপ্রথম নাযিল করা হয়েছে, সেখানেরও আল্লাহ পাক নামের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। বলা হয়েছ- ﭐﻗْﺮَﺃْ ﺑِﭑﺳْﻢِ ﺭَﺑِّﻚَ ﭐﻟَّﺬِﻯ ﺧَﻠَﻖَ পড় তোমার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। (সূরা আলাক্ব,আয়াতঃ ১)
ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা
অন্যান্য বিষয়ের ন্যায় মানুষের নামকরণেরও গুরুত্ব কম নয়। নামকরণের মূল উদ্দেশ্য যদি কেবলমাত্র শনাক্তকরণই হতো, তাহলে সন্তান ভূমিষ্ট হবার পর পিতামাতা হয়তো সন্তানকে চিহ্নিত বা শনাক্তকরণের জন্য ১,২,৩ বা অন্য কোন সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করতেন এবং সে অংক সংখ্যা বা চিহ্ন দিয়েই সন্তানকে ডাকতেন, আর সন্তানের ভাল নামকরণের জন্যে পিতামাতা পেরশানী ভোগ করতেন না। কিন্তু দেখা যায়, সন্তান ভূমিষ্ট হবার পরই তার নামকরণের জন্য একটি ভাল নাম খুজতে থাকেন। ইসলামী ভাবধারা সম্ভলিত নামকরণ যেমন ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, অন্যদিকে নামকরণের দ্বারা অনেক ক্ষেত্রে মানুষের চিন্তা, চেতনা ও মানসিকতারও উন্নতি ঘটে। কাজেই সন্তানের নামকরণ যেমন উত্তম হতে হবে, তেমনি তা হতে হবে ইসলামী ভাবধারায় পরিপূর্ণ,যাতে নামের দ্বারাই বুঝা যায় যে, লোকটি মুসলনাম। উপরোক্ত কুরআন ও হাদীসের আলোচনা দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মানুষের পরিচয়, শনাক্তকরণ ছাড়াও ইহকাল ও পরকালে নাম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সুন্দর নাম রাখা জন্মের পরপরই পিতামাতার ওপর করর্তব্য হলো নবজাতক শিশুর শ্রুতিমকধুর, অর্থবোধক ও ইওসলাসম্মত নাম রাখা। শিশুর নামকরণের একটি গুরুত্ব রয়েছে। এতে শিশুর পরিচয়, বংশ পরিচয়,জাতীয়তা নির্ণীত হয়। কেননা কিয়ামতের দিন প্রত্যেককে তার নাম ধরে ডাকা হবে। পৃথিবীর সব সমাজেই এ প্রথা প্রচলিত। ইসলামে এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনস্বীকার্য। এনামের প্রভাবে শিশুর পরবর্তী জীবনে স্বভাব-চরিত্রে শুচি-শুভ্রতা ফুটে ওঠে। পরিচয়ের জন্য নামকরণ শিশুর জন্মগত অধিকার। এতে শিশুর অনেকগুলো মৌলিক ও সমাজিক অধিকার প্রতিষ্টিত হয়। আল কুরআন ও হাদীসে এজন্য শিশুর নামকরণের অতিব গুরুত্বের সাথে বিধৃত হয়েছে।নিম্নোক্ত আয়াতটি এ ব্যাপ্যারে প্রনিধানযোগ্য। ﻳﺄَﻳُّﻬَﺎ ﭐﻟﻨَّﺎﺱُ ﺇِﻧَّﺎ ﺧَﻠَﻘْﻨَٰﻜُﻢ ﻣِّﻦ ﺫَﻛَﺮٍ ﻭَﺃُﻧﺜَﻰٰ ﻭَﺟَﻌَﻠْﻨَٰﻜُﻢْ ﺷُﻌُﻮﺑًﺎ ﻭَﻗَﺒَﺎٓﺋِﻞَ ﻟِﺘَﻌَﺎﺭَﻓُﻮٓﺍ۟ ۚ ﺇِﻥَّ ﺃَﻛْﺮَﻣَﻜُﻢْ ﻋِﻨﺪَ ﭐﻟﻠَّﻪِ ﺃَﺗْﻘَﻯٰﻜُﻢْ ۚ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻋَﻠِﻴﻢٌ ﺧَﺒِﻴﺮٌ হে মানুষ, আমি তোমাদেরকে এক নারী ও এক পুরুষ থেকে সৃষ্টি করেছি আর তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি। যাতে তোমরা পরস্পর পরিচিত হতে পার। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক তাকওয়া সম্পন্ন। নিশ্চয় আল্লাহ তো সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত। (সূরা হুজরাত, আয়াতঃ ১৩)
ﻭَﻟَﺎ ﺗَﻠْﻤِﺰُﻭٓﺍ۟ ﺃَﻧﻔُﺴَﻜُﻢْ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﻨَﺎﺑَﺰُﻭﺍ۟ ﺑِﭑﻟْﺄَﻟْﻘَٰﺐِ ۖ ﺑِﺌْﺲَ ﭐﻟِﭑﺳْﻢُ ﭐﻟْﻔُﺴُﻮﻕُ ﺑَﻌْﺪَ ﭐﻟْﺈِﻳﻤَٰﻦِ ۚ ﻭَﻣَﻦ ﻟَّﻢْ ﻳَﺘُﺐْ ﻓَﺄُﻭ۟ﻟَٰٓﺌِﻚَ ﻫُﻢُ ﭐﻟﻈَّٰﻠِﻤُﻮﻥَ একে অপরের নিন্দা করো না এবং তোমরা একে অপরকে মন্দ উপনামে ডেকো না। ঈমানের পর মন্দ নাম কতইনা নিকৃষ্ট! আর যারা তাওবা করে না, তারাই তো যালিম। (সূরা হুজরাত,আয়াতঃ ১১)
ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থসহ
নাম রাখার ক্ষেত্রে নামের অর্থ,প্রয়োজন, বিধি ও ঐতিহাসিক পেক্ষাপট স্বরণ রাখা একান্ত প্রয়োজন। অসাবধানতা ও অজ্ঞতাবশত কোন অর্থহীন বা বিদ্ঘুটে নাম রেখে ফেললে তা পরিবর্তন করে একটি সুন্দর ও অর্থবোধক নাম রাখা অবশ্য কর্তব্য।আর এজন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন সময় কারো নাম খারাপ পেলে তার নাম সাথে সাথে পরিবর্তন করে দিতেন। এ প্রসঙ্গে এক বর্ণনায় এসেছে- ﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ، ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﻐَﻴِّﺮُ ﺍﻻِﺳْﻢَ ﺍﻟْﻘَﺒِﻴﺢَ . আয়িশাহ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত আছে যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিকৃষ্ট নামসমূহ পরিবর্তন করে (ভালো নাম রেখে) দিতেন। (তিরমিযি, হাদিস নং-২৮৩৯)
সুন্দর নামের সৌন্দর্য ও তাৎপর্য অপরিসীম একটি সুন্দর নাম আল্লাহর নেয়ামত। কাল কেয়ামতে কঠিন মসিবতের সময় যখন কোন সাহায্যকারী থাকবেনা, তখন হয়ত বা একটি সুন্দর ও ভাল নামের ওসিলায় আমরা নাজাত পেতে পারি। শেষ বিচারের দিন যখন বান্দার বাম ও ডানের পাল্লা সমান হবে তখন আল্লাহ তার সুন্দর নামের ওসিলায় তার ডান পাল্লা ভারি করে দিতে পারেন। তাই সন্তানের প্রতি পিতা-মাতার দায়িত্ব হলো তাদের সুন্দর ও ইসলাম সম্মত নাম রাখা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদিস শরীফে এরশাদ করেছেন- ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗَﺎﻝَ ﺗَﺴَﻤَّﻮْﺍ ﺑِﺎﺳْﻤِﻲ ﻭَﻻَ ﺗَﻜْﺘَﻨُﻮﺍ ﺑِﻜُﻨْﻴَﺘِﻲ، ﻭَﻣَﻦْ ﺭَﺁﻧِﻲ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﻨَﺎﻡِ ﻓَﻘَﺪْ ﺭَﺁﻧِﻲ، ﻓَﺈِﻥَّ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥَ ﻻَ ﻳَﺘَﻤَﺜَّﻞُ ﻓِﻲ ﺻُﻮﺭَﺗِﻲ، ﻭَﻣَﻦْ ﻛَﺬَﺏَ ﻋَﻠَﻰَّ ﻣُﺘَﻌَﻤِّﺪًﺍ ﻓَﻠْﻴَﺘَﺒَﻮَّﺃْ ﻣَﻘْﻌَﺪَﻩُ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻨَّﺎﺭِ আবূ হুরায়রা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ‘আমার নামে তোমরা নাম রেখ; কিন্তু আমার উপনামে (কুনিয়াতে) তোমরা উপনামে রেখ না। আর যে আমাকে স্বপ্নে দেখে সে ঠিক আমাকেই দেখে। কারণ শয়তান আমার আকৃতির ন্যায় রুপ ধারণ করতে পারে না। যে ইচ্ছাকৃতভাবে আমার উপর মিথ্যা আরোপ করে সে যেন জাহান্নামে তার ঠিকানা বানিয়ে নেয়। (বুখারী, হাদিস নং-১১১)
ﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ، ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﻐَﻴِّﺮُ ﺍﻻِﺳْﻢَ ﺍﻟْﻘَﺒِﻴﺢَ . আয়িশাহ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত আছে যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিকৃষ্ট নামসমূহ পরিবর্তন করে (ভালো নাম রেখে) দিতেন। (তিরমিযি, হাদিস নং-২৮৩৯)
আধুনিক ছেলে শিশুদের নাম
সন্তানের সুন্দর নাম রাখা,তাদের আদব কায়দা শিক্ষা দেওয়া পিতা-মাতার ওপর একটা বড় দায়িত্ব। বাবা মা তাদের সন্তানকে উত্তম আদব কায়দা শিক্ষা দেওয়ার চেয়ে ভালো কিছু দিতে পারেনা। আজকাল আমাদের মুসলিম সমাজের সন্তানদের নামকরণের আমরা অত্যন্ত উদাসীন ও স্বেচ্ছাচারীতার পরিচয় দিয়ে থাকি। আমাদের সন্তানদের নাম শুনে মনে হয় না যে সে হিন্দু না মুসলমান, ছেলে না মেয়ে, ইনসাম না অন্য কোন জাত, এমনকি আল্লাহ শব্দেরও প্রতিশব্দ বের করে ফেলেছি। আমরা আল্লাহকে খোদা বলে ডাকি। আল্লাহ নামের প্রতিশব্দ খোদা নয়। পৃথিবীর কোন ভাষার কোন শব্দই এ অদ্বিতীয় শব্দের প্রতিশব্দ হওয়ার স্পর্ধা রাখে না। পবিত্র কুরআন ও হাদিসের কোথাও আল্লাহ শব্দের কোন প্রতিশব্দ নেই। মহান আল্লাহ যেমন লাসানী অদ্বিতীয়, তার জাত পাক এ মহামহিমান্বিত নামও তেমনি অদ্বিয়ীয়,অনুপম।
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗَﺎﻝَ ﺇِﻥَّ ﻟِﻠَّﻪِ ﺗِﺴْﻌَﺔً ﻭَﺗِﺴْﻌِﻴﻦَ ﺍﺳْﻤًﺎ ﻣَﻦْ ﺃَﺣْﺼَﺎﻫَﺎ ﺩَﺧَﻞَ ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔَ
আবূ হুরাইরাহ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত আছে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহর নিরানব্বই নাম রয়েছে। যে লোক তা কণ্ঠস্থ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (সুনান তিরমিযি,হাদিস নং-৩৫০৮)
ছেলেদের সুন্দর নামের তালিকা
ﻭَﻟِﻠَّﻪِ ﭐﻟْﺄَﺳْﻤَﺎٓﺀُ ﭐﻟْﺤُﺴْﻨَﻰٰ ﻓَﭑﺩْﻋُﻮﻩُ ﺑِﻬَﺎ ۖ ﻭَﺫَﺭُﻭﺍ۟ ﭐﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻳُﻠْﺤِﺪُﻭﻥَ ﻓِﻰٓ ﺃَﺳْﻤَٰٓﺌِﻪِۦ ۚ ﺳَﻴُﺠْﺰَﻭْﻥَ ﻣَﺎ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ۟ ﻳَﻌْﻤَﻠُﻮﻥَ আর আল্লাহর জন্যই রয়েছে সুন্দরতম নামসমূহ। সুতরাং তোমরা তাঁকে সেসব নামেই ডাক। আর তাদেরকে বর্জন কর যারা তাঁর নামে বিকৃতি ঘটায়। তারা যা করত অচিরেই তাদেরকে তার প্রতিফল দেয়া হবে। (সূরা আরাফ,আয়াতঃ১৮০)
ﻗُﻞِ ﭐﺩْﻋُﻮﺍ۟ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﺃَﻭِ ﭐﺩْﻋُﻮﺍ۟ ﭐﻟﺮَّﺣْﻤَٰﻦَ ۖ ﺃَﻳًّﺎ ﻣَّﺎ ﺗَﺪْﻋُﻮﺍ۟ ﻓَﻠَﻪُ ﭐﻟْﺄَﺳْﻤَﺎٓﺀُ ﭐﻟْﺤُﺴْﻨَﻰٰ ۚ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺠْﻬَﺮْ ﺑِﺼَﻠَﺎﺗِﻚَ ﻭَﻟَﺎ ﺗُﺨَﺎﻓِﺖْ ﺑِﻬَﺎ ﻭَﭐﺑْﺘَﻎِ ﺑَﻴْﻦَ ﺫَٰﻟِﻚَ ﺳَﺒِﻴﻠًﺎ বল, ‘তোমরা (তোমাদের রবকে) ‘আল্লাহ’ নামে ডাক অথবা ‘রাহমান’ নামে ডাক, যে নামেই তোমরা ডাক না কেন, তাঁর জন্যই তো রয়েছে সুন্দর নামসমূহ। তুমি তোমার সালাতে স্বর উঁচু করো না এবং তাতে মৃদুও করো না; বরং এর মাঝামাঝি পথ অবলম্বন কর। (সূরা আল ইসরা,আয়াতঃ১১০)
ﭐﺩْﻋُﻮﻫُﻢْ ﻷِﺀَﺍﺑَﺎٓﺋِﻬِﻢْ ﻫُﻮَ ﺃَﻗْﺴَﻂُ ﻋِﻨﺪَ ﭐﻟﻠَّﻪِ ۚ ﻓَﺈِﻥ ﻟَّﻢْ ﺗَﻌْﻠَﻤُﻮٓﺍ۟ ﺀَﺍﺑَﺎٓﺀَﻫُﻢْ ﻓَﺈِﺧْﻮَٰﻧُﻜُﻢْ ﻓِﻰ ﭐﻟﺪِّﻳﻦِ ﻭَﻣَﻮَٰﻟِﻴﻜُﻢْ ۚ ﻭَﻟَﻴْﺲَ ﻋَﻠَﻴْﻜُﻢْ ﺟُﻨَﺎﺡٌ ﻓِﻴﻤَﺎٓ ﺃَﺧْﻄَﺄْﺗُﻢ ﺑِﻪِۦ ﻭَﻟَٰﻜِﻦ ﻣَّﺎ ﺗَﻌَﻤَّﺪَﺕْ ﻗُﻠُﻮﺑُﻜُﻢْ ۚ ﻭَﻛَﺎﻥَ ﭐﻟﻠَّﻪُ ﻏَﻔُﻮﺭًﺍ ﺭَّﺣِﻴﻤًﺎ তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃ-পরিচয়ে ডাক; আল্লাহর কাছে এটাই অধিক ইনসাফপূর্ণ। অতঃপর যদি তোমরা তাদের পিতৃ-পরিচয় না জান, তাহলে তারা তোমাদের দীনি ভাই এবং তোমাদের বন্ধু। আর এ বিষয়ে তোমরা কোন ভুল করলে তোমাদের কোন পাপ নেই; কিন্তু তোমাদের অন্তরে সংকল্প থাকলে (পাপ হবে)। আর আল্লাহ অধিক ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা আহযাব,আয়াতঃ ৫)
নাম পরিবর্তন করে পূর্বের নামের চেয়ে সুন্দর নাম রাখা
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ، ﺃَﻥَّ ﺯَﻳْﻨَﺐَ، ﻛَﺎﻥَ ﺍﺳْﻤُﻬَﺎ ﺑَﺮَّﺓَ، ﻓَﻘِﻴﻞَ ﺗُﺰَﻛِّﻲ ﻧَﻔْﺴَﻬَﺎ . ﻓَﺴَﻤَّﺎﻫَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺯَﻳْﻨَﺐَ আবূ হুরায়রা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্নিত যে যায়নাব (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা) এর নাম ছিলো ‘বাররাহ’ (নেককার)। তখন কেউ বললেন এতে তিনি নিজের পবিত্রতা প্রকাশ করছেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নাম রাখলেন।
নামকরণে কুসংস্কারের উদাহরণঃ
বাংলাদেশের একটি দ্বীপে আমার জন্ম হয়। আমি ছোট বেলা গ্রামেই কাটিয়েছি। গ্রামে নামকরণ কেন্দ্রীক অনেক কুসংস্কার প্রত্যক্ষ করেছি। গ্রাম থেকে এসে রাজধানী ঢাকায় বেশ কয়েক বছর ছিলাম। অনেক শিক্ষিত লোকদেরকেও দেখেছি, তাঁদের মধ্যে গ্রামের সেই কুসংস্কার বিরাজ করছে।
আমি গ্রামে লক্ষ করেছি যাদের ছেলে বা মেয়ে জন্ম নেয়ার পর পরই মারা যেত, পরবর্তীতে তাদের সন্তান হলে কপালে কালি মেখে দেয়া হতো এবং তাদের অদ্ভুত ধরনের নাম রাখা হতো। যেমন ধুলো, কালো, গজা, পচা ইত্যাদি। এ ধরনের নামকরণের পিছনে উদ্দেশ্য ছিল ভুত, পেত্নী, জ্বিন এমনকি যমদুতের কুদৃষ্টি এড়ানো। এটা এক ধরনের কুসংস্কার। সকল মানুষের জীবন ও মৃত্যু আল্লাহর হাতে। তাই এ ধরনের কুসংস্কারের বশবর্তী হয়ে শিশুর নামকরণ করা ঠিক নয়।
শেরকী আকীদা
আবার অনেককে দেখেছি দীর্ঘ দিন সন্তান না হবার কারণে পীরের দরবারে বা আওলিয়াদের মাজারে গিয়ে সন্তান ভিক্ষা করতে। এটা সম্পূর্ণ শেরকী আকীদা। কেননা আল্লাহ ছাড়া কারও পক্ষে সন্তান দেয়া সম্ভব নয়। তাঁদের অনেককে দেখেছি দীর্ঘদিন পর সন্তান লাভ করলে এটাকে পীরের দান বলে মনে করতে। তাই তাদের নাম রাখা হতো পীর বখশ বা পীরের দান, খাজা বখশ বা খাজার দান। এ ধরনের নাম রাখাও ঠিক নয়।
এভাবে মুসলমানদের কারো কারো মধ্যে নামকরণ কেন্দ্রীক অনেক কুসংস্কার বিদ্যমান।
বাচ্চাদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
নবজাতক শিশুর জন্য পিতামাতার একটি বিশেষ দায়িত্ব হলো জন্মের সপ্তম দিবসে তার জন্য শ্রুতিমধুর ও সুন্দর অর্থবহ নাম রাখা। বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের মুসলিমদের ন্যায় বাংলাদেশের মুসলিমদের মাঝেও ইসলামী সংস্কৃতির সঙ্গে মিল রেখে শিশুর নাম নির্বাচন করার আগ্রহ দেখা যায়। ইসলামী নাম রাখার আগ্রহ থাকার পরও অজ্ঞতাবশত আমরা এমনসব নাম নির্বাচন করে ফেলি যেগুলো আদৌ ইসলামী নামের আওতাভুক্ত নয়। শিশুর নামকরণ ও নামের প্রভাব জাগো নিউজে তুলে ধরা হলো-
কে নাম রাখবেন-
শিশুর জন্মের পর নাম রাখা নিয়ে আত্মীয়- স্বজনদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা দেখা যায়। দাদা-নানা, বাবা-মা, দাদি-নানি, ফুফা-ফুফু, খালা-খালুসহ সবাই অভিন্ন নাম রাখে এবং ডাকে। এ ক্ষেত্রে করণীয় হলো- আনন্দঘন পরিবেশে সবার সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতে সুন্দর অর্থবহ নাম রাখাই উত্তম। যদি এ ক্ষেত্রে ঐকমত্যে পৌঁছার সম্ভাবনা না থাকে সেক্ষেত্রে শিশুর পিতাই নাম রাখার অগ্রাধিকার পাবে। আল্লাহ বলেন, ﺍﺩْﻋُﻮﻫُﻢْ ﻟِﺂﺑَﺎﺋِﻬِﻢْ ﻫُﻮَ ﺃَﻗْﺴَﻂُ ﻋِﻨﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ অর্থাৎ তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাক। এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সঙ্গত। (সূরা আহযাব : আয়াত ৫) আল্লাহ তাআলা হজরত আদম আলাইহিস সালামকে সব কিছুর নাম শিখিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে তিনি আল্লাহর শিখানো জ্ঞানে সবকিছুর নাম বলে দিয়ে নিজের শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিলেন। সুতরাং এ থেকে বুঝা যায় নাম রাখা বা নাম জানার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শিশুর সুন্দর নাম রাখার গুরুত্ব
এক জন শিশু জন্মগ্রহণ করার পর তার নাম রাখতে হয়। সে সময় তার যে নাম রাখা হয় সবাই তাকে সেই নামেই ডাকে। দুধ পানরত অবস্থায় তাকে ডাকলেও সে বুঝতে পারে, তাকে ডাকছে। তাই কেউ ডাকলে তার দিকে তাকায়। আর বড় হবার পর এ নামেই সে পরিচিতি লাভ করে। হজরত আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্নিত যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে ডাকা হবে তোমাদের নামে এবং তোমাদের পিতাদের নামে, তাই তোমাদের নামগুলি সুন্দর রাখো। (আবু দাউদ) সুতরাং শিশুর সুন্দর, অর্থবোধক, মার্জিত, ইসলামী ভাবধারায় উজ্জীবিত, সুন্দর নাম রাখা কর্তব্য। যা পরবর্তীতে শিশুর জীবনে প্রভাব পড়ে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর সামনে কোনো লোক আসলে তিনি তার নাম জিজ্ঞাসা করতেন। কারো নাম সুন্দর হলে তিনি খুশী হতেন। আর কারো নাম অসুন্দর হলে তিনি তা পরিবর্তন করে দিতেন।
নামের প্রভাব মানুষের জীবনে নামকরণের রয়েছে বিরাট প্রভাব। হাদিসে এসেছে- হজরত সাঈদ ইবন মুসাইয়্যাব রাদিয়াল্লাহু আনহুর দাদা হাযন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট গেলে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, তোমার নাম কি? তিনি বললেন আমার নাম হাযন (শক্ত)। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, না বরং তোমার নাম হওয়া উচিত সাহল (সহজ, সরল)। তিনি উত্তরে বলেন, আমার পিতা যে নাম রেখেছেন তা আমি পরিবর্তন করব না। সাঈদ ইবনু মুসাইয়্যাব বলেন, এরপর আমাদের পরিবারে পরবর্তীকালে কঠিন অবস্থা ও পেরেশানি লেগে থাকত। (বুখারি, মিশকাত) তাই অর্থ জেনে নাম রাখা জরুরি।
যে নাম রাখা ঠিক নয়
০১. আল্লাহর নাম নয় এমন নামের সঙ্গে গোলাম বা আব্দ (বান্দা) যোগ করে নাম রাখা যাবে না। যেমন- আব্দুশ শামস (সূর্যের উপাসক) আব্দুল কামার (চন্দ্রের উপাসক), আব্দুল মোত্তালিব (মোত্তালিবের দাস), আব্দুল কালাম (কথার দাস) ইত্যাদি।
০২. আবার আল্লাহর গুণবাচক নামের মধ্যে ‘আব্দ’ শব্দটা থাকলেও ডাকার সময় ‘আব্দ’ শব্দটা ছাড়াই ব্যক্তিকে ডাকা হয়। যেমন আব্দুর রহমানকে ডাকা হয় রহমান বলে। আব্দুর রহিমকে ডাকা হয় রহিম বলে। এটি অনুচিত। যদি দ্বৈত শব্দের নাম ডাকা কষ্টকর মনে হয় সেক্ষেত্রে অন্য নাম নির্বাচন করাই শ্রেয়।
০৩. মানুষ যে উপাধির উপযুক্ত নয় অথবা যে নামের মধ্যে মিথ্যাচার রয়েছে এমন নামও রাখা যাবে না। যেমন- শাহেনশাহ (জগতের বাদশাহ), মালিকুল মুলক (রাজাধিরাজ), সাইয়্যেদুন নাস (মানবজাতির নেতা) ইত্যাদি।
০৪. দাম্ভিক ও অহংকারী শাসকদের নামে নাম রাখা। যেমন- ফেরাউন, হামান, কারুন, ওয়ালিদ। শয়তানের নামে নাম রাখা। যেমন- ইবলিস, ওয়ালহান, আজদা, খিনজিব, হাব্বাব ইত্যাদি।
০৫. একদল আলেম কুরআন শরীফের মধ্যে আগত অস্পষ্ট শব্দগুলোর নামে নাম রাখাকে অপছন্দ করেছেন। যেমন- ত্বাহা, ইয়াসিন, হামিম ইত্যাদি। যেভাবে নাম রাখতে হয়- আল্লাহর নামের আগে আব্দ যোগ করে আব্দুল্লাহ কারো নাম রাখা খুবই উত্তম। যেমন আব্দুর রহমান, আব্দুল করিম, আব্দুর রহিম, আব্দুল আউয়াল, আব্দুল কুদ্দুস প্রভৃতি। ডাকার সময় অবশ্যই আব্দ যোগ করেই ডাকতে হবে। অন্য কোনো শব্দ যোগেও নামকে শ্রুতিমধুর ও অর্থবহ করা যায়। যেমন-আতাউল্লহ, রুহুল্লাহ, নূরুল্লাহ, রহমতউল্লাহ, ইত্যাদি।
লক্ষ্যণীয়…
নামকরণে যে বিষয়টি জরুরি, পিতা-মাতা ভিন্ন ভিন্ন নাম না রেখে পরামর্শের ভিত্তিতে শিশুর অর্থবহ সুন্দর একটি নাম রাখাই উত্তম। আবার অনেকে খুবই দীর্ঘ নাম রাখেন, যার কারণে পরবর্তীতে নানা ধরনের সমস্যা পোহাতে হয়। যাদের নাম খুব দীর্ঘ তারা অন্য কোনো দেশে গেলে অনেক সময় পরিচিত নামটি হারিয়ে যায়। এজন্য একজন শিশুর সুন্দর, অর্থবহ, সংক্ষিপ্ত, শ্রুতিমধুর নাম হওয়া ভাল। তবে কুনিয়াত (উপনাম) রাখা যেতে পারে। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেককে এ ধরনের কুনিয়াত বা উপনামে ডাকতেন। আল্লাহ তাআলা আমাদের শিশুদের উত্তম নাম রাখার তাওফিক দান রুকন। এবং মন্দ ও খারাপ নামকরণ থেকে হিফাজত করুন। আমিন।
বদর যুদ্ধের ৩১৩ জন সাহাবীর নাম
১. হযরত আবু বকর (রাঃ)
২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ)
৩. হযরত উসমান (রাঃ)
৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ)
৫. হযরত হামজা (রাঃ)
৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ)
৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ)
৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ)
৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ(রাঃ)
১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ(রাঃ)
১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ(রাঃ)
১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ (রাঃ)
১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ)
১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ)
১৫. হযরত ছালেম (রাঃ)
১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)
১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ(রাঃ)
১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান(রাঃ)
১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ)
শিশুদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ)
২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ (রাঃ)
২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ)
২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান(রাঃ)
২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা (রাঃ)
২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ)
২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ)
২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ)
২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ)
২৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী(রাঃ)
৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান (রাঃ)
৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম(রাঃ)
৩২. হযরত হাতেব বিন আবিবালতাআহ(রাঃ)
৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ)
৩৪. হযরত মুসআব বিন উমায়ের (রাঃ)
৩৫. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
৩৬. হযরত আঃ রহমান বিন আউফ(রাঃ)
৩৭. হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা(রাঃ)
৩৮. হযরত উমায়ের বিনআবিওয়াক্কাস(রাঃ)
৩৯. হযরত মিক্বদাদ বিন আমর (রাঃ)
৪০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ(রাঃ)
৪১. হযরত মাসউদ বিন রাবীআ (রাঃ)
৪২. হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ)
৪৩. হযরত খাব্বাব বিন আরাত (রাঃ)
৪৪. হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ)
৪৫. হযরত আমের বিন ফুহায়রা (রাঃ)
৪৬. হযরত ছুহাইব বিন সিনান (রাঃ)
৪৭. হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্(রাঃ)
৪৮. হযরত আবু সালমা বিন আব্দুলআসাদ(রাঃ)
৪৯. হযরত শাম্মাস বিন উসমান (রাঃ)
৫০. হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম(রাঃ)
৫১. হযরত আম্মার বিন ইয়াছির (রাঃ)
৫২. হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ)
৫৩. হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব(রাঃ)
৫৪. হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ)
৫৫. হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
৫৬. হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা(রাঃ)
৫৭. হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ)
৫৮. হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ)
৫৯. হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
৬০. হযরত খালেদ বিন বুকাইর (রাঃ)
ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
৬১. হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ)
৬২. হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ)
৬৩. হযরত উসমান বিন মাজউন (রাঃ)
৬৪. হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ)
৬৫. হযরত কুদামা বিন মাজউন (রাঃ)
৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন(রাঃ)
৬৭. হযরত মা’মার বিন হারেছ (রাঃ)
৬৮. হযরত আবু উবায়দা ইবনুলজাররাহ(রাঃ)
৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা(রাঃ)
৭০. হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবাবিনগযওয়ান(রা)
৭১. হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিনমাজউন(রাঃ)
৭২. হযরত আমর বিন আবু সারাহ (রাঃ)
৭৩. হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ)
৭৪. হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ(রাঃ)
৭৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির (রাঃ)
৭৬. হযরত উমায়ের বিন আবীওয়াক্কাছ(রাঃ)
৭৭. হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ)
৭৮. হযরত নোমান বিন আসার বিনহারেস(রাঃ)
৭৯. হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমরফারুক(রাঃ)
৮০. হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ(রাঃ)
আনসার সাহাবীদের নাম
৮১. হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ)
৮২. হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ)
৮৩. হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ)
৮৪. হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ)
৮৫. হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ)
৮৬. হযরত সালামা বিনসাবেত(রাঃ)
৮৭. হযরত হারেস বিন খাযামা(রাঃ)
৮৮. হযরত মুহাম্মদ বিন মাসলামা(রাঃ)
৮৯. হযরত সালামা বিন আসলাম(রাঃ)
৯০. হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান(রাঃ)
৯১. হযরত কাতাদা বিন নোমান(রাঃ)
৯২. হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ)
৯৩. হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ)
৯৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক(রাঃ)
৯৫. হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ)
৯৬. হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিননিয়্যার(রাঃ)
৯৭. হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ)
৯৮. হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর (রাঃ)
৯৯. হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ)
১০০. হযরত সাহল বিন হুনাইফ (রাঃ)
১০১. হযরত মুবাশ্শির বিন আব্দুলমুনযির(রাঃ)
১০২. হযরত রিফাআ বিন আঃ মুনযির(রাঃ)
১০৩. হযরত খুনাইস বিন হুযাফা (রাঃ)
১০৪. হযরত আবু সাবরা কুরাইশী(রাঃ)
১০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা(রাঃ)
১০৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল(রাঃ)
১০৭. হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ)
১০৮. হযরত উমায়ের বিন আউফ (রাঃ)
১০৯. হযরত আমের বিন সালামা(রাঃ)
১১০. হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব (রাঃ)
১১১. হযরত ইয়ায বিন বুকাইর (রাঃ)
১১২. হযরত সা’দ বিন উবায়েদ (রাঃ)
১১৩. হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ(রাঃ)
১১৪. হযরত রাফে বিন আনজাদা(রাঃ)
১১৫. হযরত উবায়েদ বিন আবুউবয়েদ (রাঃ)
১১৬. হযরত সা’লাবা বিন হাতেব(রাঃ)
১১৭. হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুলমুনযির(রাঃ)
১১৮. হযরত হারেস বিন হাতেব(রাঃ)
১১৯. হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ)
১২০.হযরত আনাছ বিন কাতাদা(রাঃ)
১২১. হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ)
১২২. হযরত সাবেত বিন আকরাম(রাঃ)
১২৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন ছাহল(রাঃ)
১২৪. হযরত যায়েদ বিন আসলাম(রাঃ)
১২৫. হযরত রিব্য়ী বিনরাফে’ (রাঃ)
১২৬. হযরত সা’দ বিন যায়েদ (রাঃ)
১২৭. হযরত সালমা বিন সালামা (রাঃ)
১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ(রাঃ)
১২৯. হযরত আসেম বিন কায়েস (রাঃ)
১৩০. হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিননোমান(রাঃ)
১৩১. হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর (রাঃ)
১৩২. হযরত হারেস বিন নোমান (রাঃ)
১৩৩. হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর (রাঃ)
১৩৪. হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ (রাঃ)
১৩৫. হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান (রাঃ)
১৩৬. হযরত আবু দুজানা (রাঃ)
১৩৭. হযরত সা’দ বিন খায়সামা (রাঃ)
১৩৮. হযরত মুনযির বিন কুদামা (রাঃ)
১৩৯. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
১৪০. হযরত হারেস বিন আরফাজা(রাঃ)
১৪১. হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ(রাঃ)
১৪২. হযরত মালেক বিন নুমায়লা(রাঃ)
১৪৩. হযরত খারেজা বিন যায়েদ(রাঃ)
১৪৪. হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ)
১৪৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরাওয়াহা(রাঃ)
১৪৬. হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৭. হযরত সিমাক বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৮. হযরত সুবাঈ বিন কায়েস (রাঃ)
১৪৯. হযরত আব্বাদ বিন কায়েস(রাঃ)
১৫০. হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস(রাঃ)
১৫১. হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ(রাঃ)
১৫২. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস(রাঃ)
১৫৩. হযরত হারিস বিন যিয়াদ (রাঃ)
১৫৪. হযরত তামীম বিন য়াআর (রাঃ)
১৫৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের(রাঃ)
১৫৬. হযরত যায়েদ বিন মুযাইন (রাঃ)
১৫৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্(রাঃ)
১৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরবী’ (রাঃ)
১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনআব্দুল্লাহ্(রাঃ)
১৬০. হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ)
ছেলেদের আধুনিক ইসলামিক নাম অর্থসহ
১৬১. হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ(রাঃ)
১৬২. হযরত উকবাহ বিন ওহাব (রাঃ)
১৬৩. হযরত রিফাআহ বিন আমর (রাঃ)
১৬৪. হযরত উসায়ের বিন আসর (রাঃ)
১৬৫. হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ(রাঃ)
১৬৬. হযরত আমের বিন বুকাইর (রাঃ)
১৬৭. হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
১৬৮. হযরত উবাদা বিন সামেত(রাঃ)
১৬৯. হযরত নোমান বিন মালেক(রাঃ)
১৭০. হযরত সাবেত বিন হায্যাল(রাঃ)
১৭১. হযরত মালেক বিন দুখশুম (রাঃ)
১৭২. হযরত রবী’ বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৩. হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াছ(রাঃ)
১৭৪. হযরত আমর বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৫. হযরত আমর বিন কয়েস (রাঃ)
১৭৬. হযরত ফাকেহ বিন বিশ্র (রাঃ)
১৭৭. হযরত নওফল বিন সা’লাবা(রাঃ)
১৭৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবা(রাঃ)
১৭৯. হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ)
১৮০. হযরত আবু উসায়েদ মালেক(রাঃ)
১৮১. হযরত মালেক বিন মাসউদ(রাঃ)
১৮২. হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ)
১৮৩. হযরত কা’ব বিন জাম্মায (রাঃ)
১৮৪. হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ)
১৮৫. হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ)
১৮৬. হযরত হুবাব বিন মুনযির (রাঃ)
১৮৭. হযরত উমায়ের বিন হারাম(রাঃ)
১৮৮. হযরত উমায়ের বিন হুমাম (রাঃ)
১৮৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর (রাঃ)
১৯০. হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ)
১৯১. হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর (রাঃ)
১৯২. হযরত খাল্লাদ বিন আমর (রাঃ)
১৯৩. হযরত উকবাহ্ বিন আমের (রাঃ)
১৯৪. হযরত সাবেত বিন খালেদ(রাঃ)
১৯৫. হযরত বিশ্র বিন বারা (রাঃ)
১৯৬. হযরত তোফায়েল বিন মালেক(রাঃ)
১৯৭. হযরত তোফায়েল বিন নোমান(রাঃ)
১৯৮. হযরত সিনান বিন সাঈফী(রাঃ)
১৯৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ (রাঃ)
২০০. হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
২০১. হযরত জাব্বার বিন সাখর (রাঃ)
২০২. হযরত খারেজা বিন হিময়ার(রাঃ)
২০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনহুমায়্যির(রাঃ)
২০৪. হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির (রাঃ)
২০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান(রাঃ)
২০৬. হযরত জহহাক বিন হারেসা(রাঃ)
২০৭. হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক(রাঃ)
২০৮. হযরত মা’বাদ বিন কায়েস(রাঃ)
২০৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েসখালেদ(রাঃ)
২১০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দেমানাফ্(রাঃ)
২১১. হযরত খালিদ বিন কায়েস(রাঃ)
২১২. হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ)
২১৩. হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ)
২১৪. হযরত আন্তারা মাওলা বনীসুলাইম(রাঃ)
২১৫. হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ)
২১৬. হযরত সা’লাবা বিন আনামা(রাঃ)
২১৭. হযরত আবুল য়াসার বিন আমর(রাঃ)
২১৮. হযরত উবাদা বিন কয়েস (রাঃ)
২১৯. হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ)
২২০. হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ)
২২১. হযরত কয়েস বিন মুহ্সান (রাঃ)
২২২. হযরত হারেস বিন কয়েস (রাঃ)
২২৩. হযরত সা’দ বিন উসমান (রাঃ)
২২৪. হযরত উকবা বিন উসমান (রাঃ)
২২৫. হযরত জাকওয়ান বিন আবদেকয়েস(রাঃ)
২২৬. হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ)
২২৭. হযরত আয়েজ বিন মায়েজ(রাঃ)
২২৮. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
২২৯. হযরত রিফাআ বিনরাফে’ (রাঃ)
২৩০. হযরত খাল্লাদ বিনরাফে’ (রাঃ)
২৩১. হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ(রাঃ)
২৩২. হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ(রাঃ)
২৩৩. হযরত ফারওয়াহ বিন আমর(রাঃ)
২৩৪. হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা(রাঃ)
২৩৫. হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ)
২৩৬. হযরত উমারা বিন হায্ম(রাঃ)
২৩৭. হযরত সুরাকা বিন কা’ব (রাঃ)
২৩৮. হযরত হারেসা বিন নোমান(রাঃ)
২৩৯. হযরত সুলাইম বিন কয়েস (রাঃ)
২৪০. হযরত সুহাইল বিন কয়েস (রাঃ)
২৪১. হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা(রাঃ)
২৪২. হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ)
২৪৩. হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস(রাঃ)
২৪৪. হযরত রাফে’ বিন হারেস(রাঃ)
২৪৫. হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস(রাঃ)
২৪৬. হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ)
২৪৭. হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ(রাঃ)
২৪৮. হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ)
২৪৯. হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ)
২৫০. হযরত আবুল হামরা মাওলাহারেস(রাঃ)
২৫১. হযরত সা’লাবা বিন আমর (রাঃ)
২৫২. হযরত সুহাইল বিন আতীক (রাঃ)
২৫৩. হযরত হারেস বিন আতীক (রাঃ)
২৫৪. হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ(রাঃ)
২৫৫. হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ)
২৫৬. হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ)
২৫৭. হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ)
২৫৮. হযরত আবু তাল্হা যায়েদ বিনছাহল(রাঃ)
২৫৯. হযরত হারেসা বিন সুরাকা(রাঃ)
২৬০. হযরত আমর বিন সা’লাবা (রাঃ)
২৬১. হযরত সাবেত বিন খানছা(রাঃ)
২৬২. হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্(রাঃ)
২৬৩. হযরত মুহ্রিয বিন আমের (রাঃ)
২৬৪. হযরত সাওয়াদ বিনগাযিয়্যাহ(রাঃ)
২৬৫. হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিনসাকান(রাঃ)
২৬৬. হযরত আবুল আওয়ার বিনহারেস(রাঃ)
২৬৭. হযরত হারাম বিন মিল্হান(রাঃ)
২৬৮. হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা(রাঃ)
২৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব(রাঃ)
২৭০. হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ)
২৭১. হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ)
২৭২. হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ)
২৭৩. হযরত কয়েস বিন মাখলাদ (রাঃ)
২৭৪. হযরত নোমান বিন আব্দে আমর(রাঃ)
২৭৫. হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর(রাঃ)
২৭৬. হযরত সুলাইম বিন হারেস (রাঃ)
২৭৭. হযরত জাবের বিন খালেদ(রাঃ)
২৭৮. হযরত সা’দ বিন সুহাইল (রাঃ)
২৭৯. হযরত কা’ব বিন যায়েদ (রাঃ)
২৮০. হযরত বুজাইর বিন আবিবুজাইর(রাঃ)
২৮১. হযরত ইৎবান বিন মালেক (রাঃ)
২৮২. হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ(রাঃ)
২৮৩. হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ(রাঃ)
২৮৪. হযরত আনাছাহ আল হাবাশী(রাঃ)
২৮৫. হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা(রাঃ)
২৮৬. হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ)
২৮৭. হযরত আবু আয়্যুব আনছারী (রাঃ)
২৮৮. হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ(রাঃ)
২৮৯. হযরত খুরাইম বিন ফাতেক(রাঃ)
২৯০. হযরত খুবাইব বিন ইছাফ (রাঃ)
২৯১. হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ)
২৯২. হযরত খিদাশ বিন কাতাদা(রাঃ)
২৯৩. হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ(রাঃ)
২৯৪. হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা(রাঃ)
২৯৫. হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা(রাঃ)
২৯৬. হযরত সাব্রা বিন ফাতেক(রাঃ)
২৯৭. হযরত সুহাইল বিনরাফে’ (রাঃ)
২৯৮. হযরত সুওয়াইবিত বিনহারমালা(রাঃ)
২৯৯. হযরত তুলাইব বিন উমাইর (রাঃ)
৩০০. হযরত উবাদা বিন খাশখাশকুজায়ী(রাঃ)
৩০১. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইরবিননোমান (রাঃ)
৩০২. হযরত আবু সালামা বিন আব্দুলআসাদ (রাঃ)
৩০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স (রাঃ)
৩০৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ(রাঃ)
৩০৫. হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা(রাঃ)
৩০৬. হযরত উমায়ের বিন নিয়ার(রাঃ)
৩০৭. হযরত মালেক বিন আবীখাওলা(রাঃ)
৩০৮. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
৩০৯. হযরত মুরারা বিনরবী’ (রাঃ)
৩১০. হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ(রাঃ)
৩১১. হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ)
৩১২. হযরত মা’কিল বিন আলমুনযির(রাঃ)
৩১৩. হযরত নোমান বিন আছার বিনহারেছ (রাঃ)।
অ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
- অজেদ, ওয়াজেদ – নামের বাংলা অর্থ – প্রাপ্ত
- অযীর, ওয়াযীর – নামের বাংলা অর্থ – মন্ত্রী
- অয়েল, ওয়ায়েল – নামের বাংলা অর্থ – শরণার্থী
- অবেল, ওয়াবেল – নামের বাংলা অর্থ – প্রবল বর্ষণ
- অরদান – নামের বাংলা অর্থ – ফুলময়
- অলী (ওলী) – নামের বাংলা অর্থ – বন্ধু
- অলীউর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – রহমানের বন্ধু
- অলীউল হক – নামের বাংলা অর্থ – হকের বন্ধু
- অলীউল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর বন্ধু
- অলীদ – নামের বাংলা অর্থ – সদ্যজাত, জাতক
- অসি, অসী – নামের বাংলা অর্থ – যাকে অসিয়ত করা হয়
- অসিউদ দ্বীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের ব্যাপারে যাকে অসিয়ত করা হয়
- অসিউর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – রহমানের পক্ষ থেকে যাকে অসিয়ত করা হয়েছে
- অসিউল আলমবিশ্বের ব্যাপারে যাকে অসিয়ত করা হয়
- অসিউল ইসলাম – নামের বাংলা অর্থ – ইসলামের ব্যাপারে যাকে অসিয়ত করা হয়
- অসিউল হক – নামের বাংলা অর্থ – হকের ব্যাপারে যাকে অসিয়ত করা হয়
- অসিউল হুদা – নামের বাংলা অর্থ – হিদায়াতের ব্যাপারে যাকে অসিয়ত করা হয়
- অসিউল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর পক্ষ থেকে যাকে অসিয়ত করা হয়
- অসীক – নামের বাংলা অর্থ – সুদৃঢ়
20.অসীত – নামের বাংলা অর্থ – মাধ্যম, মধ্যস্ততাকারী
- অসীম – নামের বাংলা অর্থ – উজ্জ্বলবর্ণ, সুদর্শন
22.অসেক, ওয়াসেক – নামের বাংলা অর্থ – আত্মবিশ্বাসী, আশাবাদী
23.অসেল, ওয়াসেল – নামের বাংলা অর্থ – মিলিত, মিলিতকারী
24.অহবান – নামের বাংলা অর্থ – দাতা
25.অহাব – নামের বাংলা অর্থ – দান
26.অহীদ, ওয়াহীদ – নামের বাংলা অর্থ – একমাত্র, একাকী, অদ্বিতীয়
27.অহীদুদ দ্বীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীন বিষয়ে অদ্বিতীয়
28.অহীদুয যামান – নামের বাংলা অর্থ – যুগের অদ্বিতীয়
29.অহীদুল আলম – নামের বাংলা অর্থ – বিশ্বের অদ্বিতীয়
30.অহীদুল ইসলাম – নামের বাংলা অর্থ – ইসলাম বিষয়ে অদ্বিতীয়
- অহীদুল হক – নামের বাংলা অর্থ – হক বিষয়ে অদ্বিতীয়
32.অহীদুল হুদা – নামের বাংলা অর্থ – হিদায়াতের ব্যাপারে অদ্বিতীয়
33.অহেদ, ওয়াহেদ – নামের বাংলা অর্থ – এক
আ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
আবরার – নামের বাংলা অর্থ – ধার্মিক
আবিদ – নামের বাংলা অর্থ – এবাদতকারী
আখলাক – নামের বাংলা অর্থ – চারিত্রিক
আহনাফ আবিদ – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী ইবাদতকারী
আহনাফ আবরার – নামের বাংলা অর্থ – অতিপ্রশংসনীয় ন্যায়বান
আহনাফ আদিল – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী ন্যায়পরায়ন
আহনাফ আহমাদ – নামের বাংলা অর্থ – ধার্মিক অতি প্রশংসনীয়
আহনাফ আকিফ – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী উপাসক
আহনাফ আমের – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী শাসক
আহনাফ আনসার – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী সাহায্যকারী
আহনাফ আতেফ – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী দয়ালু
আহনাফ হাবিব – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী বন্ধু
আহনাফ হামিদ – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী প্রশংসাকারী
আহনাফ হাসান – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী উত্তম
আহনাফ মনসুর – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী প্রত্যয়নকারী
আহনাফ মোহসেন – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী উপকারী
আহনাফ মোসাদ্দেক – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী প্রত্যয়নকারী
আহনাফ মুইয – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী সম্মানিত
আহনাফ মুজাহিদ – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী ধর্মযোদ্ধা
আহনাফ মুরশেদ – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী পথপ্রদর্শক
আহনাফ মুত্তাকী – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী ধর্মযোদ্ধা
আহনাফ শাকিল – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী সুপুরুষ
আহনাফ শাহরিয়ার – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী রাজা
আহনাফ তাহমিদ – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী প্রতিনিয়ত আল্লাহর প্রশংসাকারী
আহনাফ তাজওয়ার – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী রাজা
আহনাফ ওয়াদুদ – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মবিশ্বাসী বন্ধু
আরহাম – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী
আবদুল আলি – নামের বাংলা অর্থ – মহানের গোলাম
আবদুল আলিম – নামের বাংলা অর্থ – মহাজ্ঞানীর গোলাম
আবদুল আযীম – নামের বাংলা অর্থ – মহাশ্রেষ্ঠের গোলাম
আবদুল আযীয – নামের বাংলা অর্থ – মহাশ্রেষ্ঠের গোলাম
আশা – নামের বাংলা অর্থ – সুখী জীবন
আশিকুল ইসলাম – নামের বাংলা অর্থ – ইসলামের বন্ধু
আবাদ – নামের বাংলা অর্থ – অনন্ত কাল
আব্বাস – নামের বাংলা অর্থ – সিংহ
আবদুল বারী – নামের বাংলা অর্থ – সৃষ্টিকর্তার গোলাম
আয়মান আওসাফ – নামের বাংলা অর্থ – নির্ভীক গুনাবলী
আইউব – নামের বাংলা অর্থ – একজন নবীর নাম
আজম – নামের বাংলা অর্থ – শ্রেষ্ঠতম
আযহার – নামের বাংলা অর্থ – সুস্পষ্ট
আজীমুদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের মুকুট
আজিজ – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমতাবান
আজীজ আহমদ – নামের বাংলা অর্থ – প্রশংসিত নেতা
আজিজুল হক – নামের বাংলা অর্থ – প্রকৃত প্রিয় পাত্র
আজীজুল ইসলাম – নামের বাংলা অর্থ – ইসলামের কল্যাণ
আজিজুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – দয়াময়ের উদ্দেশ্য
আজরা শার্মিলা – নামের বাংলা অর্থ – কুমারী লজ্জাবতী
আবদুল বাছেত – নামের বাংলা অর্থ – বিস্তৃতকারীর গোলাম
আবদুল দাইয়ান – নামের বাংলা অর্থ – সুবিচারের দাস
আবদুল ফাত্তাহ – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়কারীর গোলাম
আবদুল গাফফার – নামের বাংলা অর্থ – মহাক্ষমাশীলের গোলাম
আবদুল গফুর – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমাশীলের গোলাম
আবদুল হাদী – নামের বাংলা অর্থ – পথপ্রর্দশকের গোলাম
আবদুল হাফিজ – নামের বাংলা অর্থ – হিফাজতকারীর গোলাম
আবদুল হাকীম – নামের বাংলা অর্থ – মহাবিচারকের গোলাম
আবদুল হালিম – নামের বাংলা অর্থ – মহা ধৈর্যশীলের গোলাম
আবদুল হামি – নামের বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী সেবক
আবদুল হামিদ – নামের বাংলা অর্থ – মহা প্রশংসাভাজনের গোলাম
আবদুল হক – নামের বাংলা অর্থ – মহাসত্যের গোলাম
আবদুল হাসিব – নামের বাংলা অর্থ – হিসাব গ্রহনকারীর গোলাম
ই দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
ইয়াকুত – Yaqut – ইয়াকুত পাথর, নীলকন্ঠমণী
ইয়াকুব – Yaqub – দয়েল, হযরত ইয়াকুব (আ)
ইয়াসীর – Yasir – সহজ, সরল
ইয়াফর – Yafar – অর্থ – হরিণ
ইয়ানি – Yani – অর্থ – লাল, রক্তিম
ইদরীস – Idris – অর্থ – হযরত ইদরীস (আ)
ইয়ামার – Yamar – অর্থ – জনৈক সাহাবীর নাম
ইয়াসমিন -Yasmin – অর্থ – ফুলের নাম, জেছমীন
ইয়াসীন – Yasin – অর্থ – আল-কোরানের এক সূরা
ইয়ামিন – Yamin – অর্থ – সৌভাগ্যপূর্ণ, শুভ লক্ষ্মণযুক্ত
ইয়াফা – Yafa – অর্থ – উচ্চভূমি, প্রাপ্তবয়স্ক
ইয়ামবু – Yambu – অর্থ – ঝর্ণা, উৎস
ইয়াফি – Yafi – অর্থ – যৌবনে উপনীত
ইয়ামাম – Yamam – অর্থ – ঘূঘূ
ইছামূদ্দীন – Isamuddin – অর্থ – ধর্মের বন্ধনী
ইনছাপ – Insaf – অর্থ – ন্যায় বিচারক
ইনজিমাম – Inzimam – অর্থ – মিলন, সংযোগ
ইয্যু – Izzu – অর্থ – মর্যাদা
ইনজাদ – Injad – অর্থ – সাহায্যকারী, উদ্ধারকারী
ইনমাউল – Inmaul – অর্থ – সত্য
ইতহাফ – Ithaf – অর্থ – উপহার দনকরা
ইনতিসার – Intisar – অর্থ – বিজয়
ইত্তিসাফ – Ittisaf – অর্থ – প্রশংসা
ইমতিয়াজ – Imtiaz – অর্থ – সন্মান, শেষ্ঠত্ব
ইব্রীয – Ibriz – অর্থ – খাঁটি সোনা
ইব্বান – Ibban – অর্থ – সময়
ইজাব – Iijab – অর্থ – কবুল করা
ইজাউ – Iza-w – অর্থ – প্রচার করা
ইদরার – Idrar – অর্থ – প্রভাবিত করা
ইদরাক – Idrak – অর্থ – জ্ঞান, বুদ্ধি
ইতিরাফ – Itiraf – অর্থ – স্বীকার করা
ইতকূর – Itqur – অর্থ – দয়াময়
ইতিবার – Itibar – অর্থ – গণ্যকরা
ইমাম – Imam – অর্থ – নেতা, অগ্রণী
ইমতিনান – Imtinan – অর্থ – সাহায্য, উপকার
ইয্যত – Izzat – অর্থ – সন্মান, ক্ষমতা
ইতহাফ – Ithaf – অর্থ – উপহার দান
ইমারত – Imarat – অর্থ – দেশ শাসন করা
ইমাদূদ্দিন – Imaduddin – অর্থ – ধর্মের স্তম্ভ
ইফতেখার – Iftekhar – অর্থ – অহংকার, গৌরব
ইবতেসাম – Ibtesam – অর্থ – মুচকি হাঁসি
ইফতেখারউদ্দিন – Iftekharuddin – অর্থ – ধর্মের গৌরব
ইনামুল হক – Imamul haq – অর্থ – আল্লাহর দান
ইমরান – Imran – অর্থ – সমৃদ্ধিজনক, হযরত মূসা (আ) এর পিতার নাম
ইব্রাহীম – Ibrahim – অর্থ – স্নেহময় পিতা হযরত ইবরাহীম (আ)
উ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
উসামাহ – নামের বাংলা অর্থ – বাঘ, বিশিষ্ট সাহাবীর নাম
উবায়েদ – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষুদ্র সেবক, দাস
উতবা – নামের বাংলা অর্থ – সাহাবীর নাম, গাটির নাম
উসমান – নামের বাংলা অর্থ – তৃতীয় খলিফার নাম
উরফী – নামের বাংলা অর্থ – বিখ্যাত পারস্য কবি
উ দিয়ে ছেলেদের আধুনিক নাম
উযাইর – নামের বাংলা অর্থ – একজন নবীর নাম
উক্বাব – নামের বাংলা অর্থ – সম্পাদনকারী
উমর – নামের বাংলা অর্থ – জীবন, দীর্ঘজীবী
উরফাত – নামের বাংলা অর্থ – উঁচু জায়গা
উতমান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর কলম, পাখির নাম
উতবা – নামের বাংলা অর্থ – সন্তুষ্টি
উযায়ের – নামের বাংলা অর্থ – মার্জিত রুচিসম্পন্ন ব্যক্তি
উমর ফারুক – নামের বাংলা অর্থ – দ্বিতীয় খলিফার নাম
উসাইদ – নামের বাংলা অর্থ – সিংহ সাবক
উসায়দ – নামের বাংলা অর্থ – সিংহশাবক
উ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা অর্থসহ
উসলুব – নামের বাংলা অর্থ – নিয়ম – পদ্ধতি
উলুল আবসার – নামের বাংলা অর্থ – দৃষ্টিমান
উব্বাদ – নামের বাংলা অর্থ – ইবাদতকারী
উছমান গণী – নামের বাংলা অর্থ – তৃতীয় খলীফার নাম
উতবা মাহদী – নামের বাংলা অর্থ – সৎপথ প্রাপ্ত সন্তুষ্টি ব্যক্তি
উরফাত হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর উঁচু জায়গা
উযায়ের রাযীন – নামের বাংলা অর্থ – মর্যাদাবান রুচি সম্পন্ন ব্যক্তি
উবায়েদ হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর গোনাম
উবায়দুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর বান্দা
উ দিয়ে ছেলেদের নাম অর্থসহ
উবাউদুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – করুণাময়ের দাস
উতবা মুবতাহিজ – নামের বাংলা অর্থ – সন্তুষ্টি উৎফুল্ল
উবায়দুল হক – নামের বাংলা অর্থ – সত্যপ্রভুর বান্দা
উসামাহ – নামের বাংলা অর্থ – বাঘ, বিশিষ্ট সাহাবীর নাম
উবায়েদ – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষুদ্র সেবক, দাস
উতবা – নামের বাংলা অর্থ – সাহাবীর নাম, গাটির নাম
উসমান – নামের বাংলা অর্থ – তৃতীয় খলিফার নাম
উরফী – নামের বাংলা অর্থ – বিখ্যাত পারস্য কবি
উযাইর – নামের বাংলা অর্থ – একজন নবীর নাম
উক্বাব – নামের বাংলা অর্থ – সম্পাদনকারী
উমর – নামের বাংলা অর্থ – জীবন, দীর্ঘজীবী গাছ
উরফাত – নামের বাংলা অর্থ – উঁচু জায়গা
উতমান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর কলম, পাখির নাম
উ অক্ষর ছেলে বাচ্চার জন্য আরবি নাম
উতবা – নামের বাংলা অর্থ – সন্তুষ্টি
উযায়ের – নামের বাংলা অর্থ – মার্জিত রুচিসম্পন্ন ব্যক্তি
উমর ফারুক – নামের বাংলা অর্থ – দ্বিতীয় খলিফার নাম
উসাইদ – নামের বাংলা অর্থ – সিংহ সাবক
উসায়দ – নামের বাংলা অর্থ – সিংহশাবক
উসলুব – নামের বাংলা অর্থ – নিয়ম – পদ্ধতি
উলুল আবসার – নামের বাংলা অর্থ – দৃষ্টিমান
উব্বাদ – নামের বাংলা অর্থ – ইবাদতকারী
উতবা মাহদী – নামের বাংলা অর্থ – সৎপথ প্রাপ্ত সন্তুষ্টি ব্যক্তি
উরফাত হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর উঁচু জায়গা
উযায়ের রাযীন – নামের বাংলা অর্থ – মর্যাদাবান রুচি সম্পন্ন ব্যক্তি
উবায়েদ হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর গোনাম
উবায়দুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর বান্দা
উরফাত মুফীদ – নামের বাংলা অর্থ – উঁচু জায়গা যা উপকারী
উবাউদুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – করুণাময়ের দাস
উতবা মুবতাহিজ – নামের বাংলা অর্থ – সন্তুষ্টি উৎফুল্ল
উবায়দুল হক – নামের বাংলা অর্থ – সত্যপ্রভুর বান্দা
এ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
এবাদুর রহমান – অর্থ – করুণাময়ের বান্দা
এহতেশামুল হক – অর্থ – সত্যের মর্যাদা
এজাজ আহমেদ – অর্থ – অত্যাধিক প্রশংসাকারী
এমরান আহমেদ – অর্থ – প্রশংসনীয় জনবহুল বসতি
একরামুদ্দীন – অর্থ – দ্বীনের সম্মান করা
এখলাস – অর্থ – নিষ্ঠার, আন্তরিকতা
এমদাদ – অর্থ – মদদ করা, সাহায্যকারী
এনায়েত – অর্থ – অনুগ্রহ, অবদান
এজায – অর্থ – সম্মান, অলৌকিক
এসফার – অর্থ – আলোকিত হওয়া
এশা’য়াত – অর্থ – প্রকাশ করা
এশারক – অর্থ – উদিত হওয়া
এখলাস উদ্দিন – অর্থ – ধর্মের প্রতি নিষ্ঠাবান
এমদাদুল হক – অর্থ – সত্যের সাহায্য
এমদাদুর রহমান – অর্থ – দয়ালুর সাহায্য
এনায়েতুল্লাহ – অর্থ – আল্লাহর উপহার, দান
এনাম হক – অর্থ – সত্য প্রভুর হাদীয়া
এনাম – অর্থ – পুরস্কার
এহছানুক – অর্থ – মহান প্রভুর দয়া
এতেমাদ – অর্থ – আস্থা
এহতেশাম – অর্থ – লজ্জা করা
এহসান – অর্থ – উপকার, দয়া
এরফান – অর্থ – প্রজ্ঞা, মেধা
এসাম – অর্থ – সাহাবীর নাম
এজাফা – অর্থ – উন্নতি, অধিক
ও দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
ওয়াজিদ Wajid প্রাপক
ওয়াহশী Wahshi সিংহ
ওয়াসীম Wasim সুদর্শন
ওয়াসিক Wasiq জ্ঞানী
ওয়াক্কার Wakkar সম্মান
ওয়াদুদ Wadud বন্ধু
ওয়াজীহ Wajih সুন্দর
ওয়াকিল Wakil প্রতিনিধি
ওয়াসীত Wasit মধ্যস্থতাকারী
ওয়াহী Wahed ইশারা
ওয়াসীল Wasil আশের দাড়ি
ওয়ায়ীদ Waid সাবধানবাণী
ওয়াক্বিন Wakkin পর্যবেক্ষণকারী
ওয়াক্বিন Wakkil প্রতিনিধি
ওয়াহিদ Wahed Wahid আল্লাহর নাম
ওয়ারেস Wares উত্তরাধিকারী
ওয়াসে Wase প্রশস্ত
ওয়াসেল Wasel সাক্ষাৎকারী
ওয়াসেফ Wasef গুণবর্ণনাকারী
ওয়ায়েয Waez উপদেশ দানকারী
ওয়াফী Wafi পূরণকারী
ওয়াকেফ Waqef অবগত
ওয়ামেক Wameq বন্ধুত্ব স্থাপন কারী
ওয়াহেব Waheb দাতা
ওয়াজিহ Wajih সুন্দর
ওয়াজাহাত Wajahat সম্মান
ওয়াদী Wadi শান্ত বা নম্র
ওয়াদীআহ Wadiah আমানত জমাকৃত অর্থ
ওয়াযীর Wazir মন্ত্রী
ওয়াসসাফ Wassaf গুণবর্ণনাকারী
ওয়াকী Waqie শক্ত
ওয়ালীদ Walid শিশু
ওয়াক্কাস Waccas সাহাবীর নাম
ওয়াইল Wail প্রবল বারিবর্ষণ
ওয়াসিম ওয়াদূদ Wasim Wadud সুদর্শন বন্ধু
ওয়াসিম মাহমুদ Wasim Mahmood প্রশংসনীয় সুদর্শন
ওয়াদূদুল ইসলাম Wadudul islam ইসলামের বন্ধু
ওয়াসিম মাহমুদ Wasim Mahmood প্রশংসনীয় সুদর্শন
ওয়াকিব উদ্দিন Wakir Uddin দ্বীনের প্রতিনিধি
ওয়াহিদুল ইসলাম Wahidul islam ইসলামের অতুলনীয়
ওয়াক্বিল ইললাম Wakkil islam ইসলামে পর্যবেক্ষণকারী
ওয়াছিক আরীফ Wasique Arif শক্তিশালী মেধাবী
ওযাজীহ উদ্দীন Wazih Uddin দীনের সৌন্দর্য
ওয়াকিল উদ্দীন Wakil Uddin ধর্মের প্রতিনিধিত্বকারী
ওয়াসীত্ব হামীদ Wasit Hamid প্রশংসাকারী সম্ভান্ত ব্যক্তি
ওয়াক্বাদ হায়াত Wakkad Hayat প্রাণবন্ত জীবন
ওয়াকার ইউনুস Waqar Yunus মর্যদাবান ব্যক্তি
ওয়াকীল মাহমুদ Wakil Ahmed প্রশংসাকারী প্রতিনিধি
ওয়াজিদুল ইসলাম Wazidul islam ইসলামের প্রতি সংবেদনশীল
ওয়ালিউল্লাহ Wali Ullah আল্লাহর বন্ধু
ওফা Wafa ভক্তি
ওয়াকী Waqi উচ্চ
ওয়াক্কাদ Waqqad প্রাণবন্ত
ওয়াচ্ছাব Wassab অদ্যমশীলস্ফূর্ত
ওয়াজদি Wajdi আবেগময়
ওয়াজ্জাহ Wajjah উজ্জ্বল
ওয়াফির Wafir পরিপূর্ণ
ওয়াবিল Wabil বর্ষণ
ওয়ারিদ Warid সুদক্ষ
ওয়ারেছী Waresi উত্তরাধিকার
ওয়ারেদীন Waredin প্রবেশকারীগণ
ওয়াসী Wasi সুবিস্তৃত
ওয়াসীম Wasim মনোহর
ওসাম Wosam পদক
ক দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
করিম – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু
করিম তাজওয়ার – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু রাজা
করিম আনসার – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু বন্ধু
কিবরিয়া – নামের বাংলা অর্থ – মহত্ব, অহংকার
কাবীর (কবির) – নামের বাংলা অর্থ – বৃহৎ, বড়
কারামত (কেরামত) – নামের বাংলা অর্থ – অলৌকিক
কা’ব – নামের বাংলা অর্থ – সম্মান, খ্যাতি, সাহাবীর নাম
কাসীর – নামের বাংলা অর্থ – বেশী
কুদরত – নামের বাংলা অর্থ – শক্তি
কিফায়াত – নামের বাংলা অর্থ – যথেষ্ট
কাওসার – নামের বাংলা অর্থ – জান্নাতের বিশেষ নহর
কায়স – নামের বাংলা অর্থ – পরিমাণ
কাসিফ – নামের বাংলা অর্থ – আবিষ্কারক
কাইফ – নামের বাংলা অর্থ – অবস্থা,মনোভা, প্রকৃতি
কাইস – নামের বাংলা অর্থ – একজন সাহাবির নাম, চালাক
কাইয়িম – নামের বাংলা অর্থ – মূল্যবা, সোজা,সঠিক
কাইয়িস – নামের বাংলা অর্থ – বিচক্ষ, বুদ্ধিমা, দক্ষ
কাইয়ুম – নামের বাংলা অর্থ – শাশ্ব, চিরন্ত, অবিনশ্বর
আব্দুল কাইয়ুম – নামের বাংলা অর্থ – অবিনশ্বর সত্তা আল্লাহর বান্দা
কাওয়াম – নামের বাংলা অর্থ – ব্যবস্থাপক,অভিভাবক
কাওছার – নামের বাংলা অর্থ – প্রাচুর্যপূর্, বেহেস্তের একটি নদী
কাওসান – নামের বাংলা অর্থ – বন্ধনী, ব্রাকেট
কাছীর – নামের বাংলা অর্থ – অনেক,বেশি,সাহাবীর নাম
ইবনে কাছীর – নামের বাংলা অর্থ – একজন বিখ্যাত তাফসীরবিদ
করন – নামের বাংলা অর্থ – কর্ন
কাজল – নামের বাংলা অর্থ – চোখে দেয়ার কালি
কুশল – নামের বাংলা অর্থ – দক্ষ
কবির – নামের বাংলা অর্থ – উত্তম
কবিরুল আনসার – নামের বাংলা অর্থ – উত্তম বন্ধু
কুদ্দুস – নামের বাংলা অর্থ – কলঙ্গহীন
কুদ্দুস আনসার – নামের বাংলা অর্থ – কলঙ্গহীন বন্ধু
কাবিল – নামের বাংলা অর্থ – নিরাপত্তার বাহন
কাফিল – নামের বাংলা অর্থ – জিম্মাদার
কায়িম – নামের বাংলা অর্থ – ক্রোধে যে শান্ত থাকে
কাবীর – নামের বাংলা অর্থ – শ্রেষ্ঠ / বৃহৎ
কালীম – নামের বাংলা অর্থ – বক্তা
কায়সার – নামের বাংলা অর্থ – রাজা
কামরান – নামের বাংলা অর্থ – নিরাপদ
কাজি – নামের বাংলা অর্থ – বিচারক
কাসসাম – নামের বাংলা অর্থ – বন্টনকারী
কাওকাব – নামের বাংলা অর্থ – নক্ষত্র
কাসিম – নামের বাংলা অর্থ – বণ্টনকারী / আকর্ষণীয়
কাদের – নামের বাংলা অর্থ – সক্ষম
কফিল – নামের বাংলা অর্থ – জামিন দেওয়া,
কাশফ – নামের বাংলা অর্থ – উন্মুক্ত করা,
কামাল – নামের বাংলা অর্থ – যোগ্যতা / সম্পূর্ণতা / পরিপূর্ণতা
কামার – নামের বাংলা অর্থ – চাঁদ
কারিব – নামের বাংলা অর্থ – নিকট
কুরবান – নামের বাংলা অর্থ – ত্যাগ
কবীর – নামের বাংলা অর্থ – বিরাট, মহান নেতা
আব্দুল কবীর – নামের বাংলা অর্থ – মহামহিম আল্লাহর বান্দা
করীম – নামের বাংলা অর্থ – সম্মানিত,উদার,দয়াময়
আব্দুল করীম – নামের বাংলা অর্থ – দয়াময় আল্লাহর বান্দা
কলীম – নামের বাংলা অর্থ – যার সাথে কথা বলা হয়,কথার সঙ্গী
কলীমুদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – ধর্মের কথক,ধর্মের মখপাত্র
কলীমুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর সাথে কথপোকথনকারী,হযরত মূসা(আ)
কাছেদ – নামের বাংলা অর্থ – সরল,মধ্যম,ন্যায়,দূত
কাজী – নামের বাংলা অর্থ – বিচারক,বংশীয় পদবি
কাতাদাহ – নামের বাংলা অর্থ – কাঁটাযুক্ত গাছ,সাহাবীর নাম
কাতিফ – নামের বাংলা অর্থ – সংগ্রহকারী,চয়নকারী
কাদী (কাযী) – নামের বাংলা অর্থ – বিচারক
কাদীর – নামের বাংলা অর্থ – শক্তিশাল, সামর্থবান
কাদূম – নামের বাংলা অর্থ – সাহসী,দুঃসাহসী
আব্দুল কাদের – নামের বাংলা অর্থ – সর্বশক্তিমান আল্লাহর বান্দা
কাতেব – নামের বাংলা অর্থ – লেখ
খ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
খাতি – বাংলা অর্থ – সমাপনকারী
খাতিব – বাংলা অর্থ – ভাষণদাতা
খাতিম – বাংলা অর্থ – সমাপণকারী
খলীলুর রহমান – বাংলা অর্থ – দয়াময়ের নগন্য দাস
খলীল আহমদ – বাংলা অর্থ – প্রশংসিত সাহায্যপ্রাপ্ত
খাইরুদ্দীন – বাংলা অর্থ – দ্বীনের অনুগ্রহ
খাইরুল হাসান – বাংলা অর্থ – সুন্দর সুসংবাদ
খবীরুদ্দীন – বাংলা অর্থ – দীনের উন্নতি প্রদানকারী
খুরশিদ– বাংলা অর্থ – আলো
খতিব– বাংলা অর্থ – বক্তা / ভাষণদাতা
খয়ের– বাংলা অর্থ – উত্তম
খাদিম – বাংলা অর্থ – সেবক
খালিদ – বাংলা অর্থ – চিরস্থায়ি
খবির – বাংলা অর্থ – অভিজ্ঞ
খাত্তার – বাংলা অর্থ – বক্তা
খতিব – বাংলা অর্থ – ভাষনদাতা
খালীক – বাংলা অর্থ – সদারাচি / ভদ্র
খলিল – বাংলা অর্থ – বন্ধু
খলিল আনজুম – বাংলা অর্থ – বন্ধু তারা
খায়ের – বাংলা অর্থ – উত্তম / কল্যান
খুরশীদ – বাংলা অর্থ – আলো
খুরশীদ আলম – বাংলা অর্থ – বিশ্বের আলো
খুরশীদুল হক – বাংলা অর্থ – সত্যের আলো
খায়রুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – ইসলামের জন্য উত্তম
খায়রুল কবির – বাংলা অর্থ – মহাউত্তম
খালেদ হুসাইন – বাংলা অর্থ – স্থায়ি উত্তম
খৈয়াম – বাংলা অর্থ – প্রস্তুতকারী
খবির – বাংলা অর্থ – সংবাদদাতা
খলিলুর রহমান – বাংলা অর্থ – করুনাময়ের বন্ধু
খলিল উদ্দিন – বাংলা অর্থ – দ্বিনের বন্ধু
গালিব গজনফর – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়ী বীর সিংহ
গুলজার হোসাইন – নামের বাংলা অর্থ – সৃশ্রী পুস্প উদ্যান
গ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
গালিব মুস্তফা – নামের বাংলা অর্থ – মনোনীত বিজয়ী
গালিব আমজাদ – নামের বাংলা অর্থ – সম্মানিত বিজয়ী
গনি – নামের বাংলা অর্থ – শক্তিশালি
গনি মাহতাব – নামের বাংলা অর্থ – শক্তিশালি চাদ
গনি আনসার – নামের বাংলা অর্থ – শক্তিশালি বন্ধু
গালিব আনসার – নামের বাংলা অর্থ – সাহসি বন্ধু
গওহর – নামের বাংলা অর্থ – মুক্তা
গায়রত – নামের বাংলা অর্থ – মর্যাদাবোধ
গায়ূর – নামের বাংলা অর্থ – তেজস্বী, আত্ম মর্যাদা, সচেত্ম
গাওহর – নামের বাংলা অর্থ – মুক্তা
গালি – নামের বাংলা অর্থ – মূল্যবান
গাসসান – নামের বাংলা অর্থ – যৌবলের দুদার্ন্ততা
গাসিল – নামের বাংলা অর্থ – ধোলাই/ধৌত করা
গাতফান – নামের বাংলা অর্থ – রিযিকের প্রাচুর্য
গাতীফ – নামের বাংলা অর্থ – সাহাবীর নাম
গাঈলাম – নামের বাংলা অর্থ – কচ্ছপ, সাহাবীর নাম্রৃ
গাওহার হাসান – নামের বাংলা অর্থ – উত্তম মুক্তা
গিয়াস উদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের সাহায্যকারী
গাফফার – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমাশীল বন্ধু
গাফফার ইশতিয়াক – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমাশীল ইচ্ছা
গাফফার মাহতাব – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমাশীল চাঁদ
গফুর – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমাশীল
গফুর তাজওয়ার – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমাশীল রাজা
গাজী – নামের বাংলা অর্থ – যুদ্ধ বিজয়ী যোদ্ধা
গাফির – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমাকারী
গালিব – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়ী , ক্ষমাতাবান
গানিম – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়ী
গরীব – নামের বাংলা অর্থ – অভিনব, উজবুক
গাফ্ফর – নামের বাংলা অর্থ – অতিক্ষমাশীল
গাফূর – নামের বাংলা অর্থ – মহা দয়ালু
গোফরান – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমা
গোলাম – নামের বাংলা অর্থ – যুবক
গান্নাম – নামের বাংলা অর্থ – ধনী
গণী – নামের বাংলা অর্থ – ধনী, বিত্তশালী
গিয়াস – নামের বাংলা অর্থ – সাহায্য, সাহায্যকারী
গালিব হাসান – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়ী সুন্দর
গাজীউল – নামের বাংলা অর্থ – সত্য যুদ্ধের বিজয়ী যোদ্ধা
গোলাম মওলা – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর বান্দা
গুলবুদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের অংহকার
গোফরান – নামের বাংলা অর্থ – ক্ষমা
গফুর – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু
গুল – নামের বাংলা অর্থ – ফুল
গোলামুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – দয়াময়ের দাস
গিয়াসুদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের সৌন্দর্য্য
গিয়াস – নামের বাংলা অর্থ – সাহায্য
গওহার – নামের বাংলা অর্থ – মুক্ত
গানী – নামের বাংলা অর্থ – আত্মনির্ভর
গালিব – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়ী
ছ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
ছালাবা Salaba একজন সাহাবীর নাম
ছামের Samer ফলপ্রসূ
ছাবেত Sabet স্থির
ছুমামা Shumama এক ধরনের ঘাস
ছাওবান Sawban দুটো কাপড়
ছানি Sanee দ্বিতীয়
ছানা Sana প্রশংসা
ছাওয়াবুল্লাহ Sawabullah আল্লাহর প্রতিদান
ছানাউল্লাহ Sanaullah আল্লাহর প্রশংসা
ছানাউল বারী Shanaul Bari মহান প্রভুর প্রশংসা
ছামীনুদ্দীন Sameen Uddin মূল্যবান ধর্ম
ছামীর ইয়াসার Samin Yasar মূল্যবান সম্পদ
ছানী সায়িদ Sanee Sayed ডেপুটি
ছরোয়াত Sarwat সংগ্রামী
ছামুদ Samud গোত্র নাম
ছুমন Suman মূল্য
জ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
জুনদুব – নামের বাংলা অর্থ – ফড়িং
জুনাইদ – নামের বাংলা অর্থ – বিখ্যাত সাধকের নাম
জওয়াদ – নামের বাংলা অর্থ – দানশীল, দাতা
জাহবাজ – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী, প্রতিভাবান
জারীর – নামের বাংলা অর্থ – ছোট পাহাড়
জাভেদ – নামের বাংলা অর্থ – চির সুন্দর
জামিন – নামের বাংলা অর্থ – গ্যারান্টিদাতা
জোহা (দ্বোহা) – নামের বাংলা অর্থ – সকালের উজ্জলতা
জাখীম – নামের বাংলা অর্থ – বিরাট, বৃহৎ
জ্বিমার – নামের বাংলা অর্থ – গোপন
জিমাম – নামের বাংলা অর্থ – সংমিশ্রণ
জিম্মা – নামের বাংলা অর্থ – দায়িত্বশীল হওয়া, গ্যারান্টি হওয়া
জমীম – নামের বাংলা অর্থ – বাড়তি
জামীর/জমীর – নামের বাংলা অর্থ – হৃদয়, অন্তর
যাহীদ – নামের বাংলা অর্থ – নির্যাতিত
যাইফ – নামের বাংলা অর্থ – মেহামান, অতিথি
জিয়া – নামের বাংলা অর্থ – আলো
জাহেক – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল, হাসিমুখে
যাফির – নামের বাংলা অর্থ – কাসিয়ার, সফল
যাহির – নামের বাংলা অর্থ – সুস্পষ্ট, প্রতীয়মান
যবি – নামের বাংলা অর্থ – হরিণ
যরাফত – নামের বাংলা অর্থ – বুদ্ধি, চালাকী
যারীফ – নামের বাংলা অর্থ – বুদ্ধিমান, চালাক
যিল্লু – নামের বাংলা অর্থ – ছায়া
যাফর – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়
যহুর – নামের বাংলা অর্থ – প্রকাশ
যাহীর – নামের বাংলা অর্থ – সাহায্যকারী, বিজয়ী
যিবইয়ান – নামের বাংলা অর্থ – হরিণ, সাহাবীর নাম
জাবির মাহমুদ – নামের বাংলা অর্থ – প্রভাবশালী প্রশংসনীয়
জাবির হাসান – নামের বাংলা অর্থ – প্রভাবশালী সুন্দর
জালাল উদ্দিন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের বড় কাজ
জালাল আহমেদ – নামের বাংলা অর্থ – প্রশংসানার বড় কাজ
জামিলুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – করুণাময়ের সৌন্দর্য
জামিল মাহবুব – নামের বাংলা অর্থ – প্রিয় সুন্দর
জাহিদ হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দরভাবে প্রচেষ্টাকারী
ত দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
তাহমিদ – নামের বাংলা অর্থ – স্থায়িত্ব স্থায়ীকরা
তাহলিদ – নামের বাংলা অর্থ – চিন্তা গবেষণা
তবীব – নামের বাংলা অর্থ – চিকিৎসক।
তমীজ – নামের বাংলা অর্থ – পার্থক্য।
তায়েফ – নামের বাংলা অর্থ – প্রদক্ষিণ কারি।
তরীক – নামের বাংলা অর্থ – পথ বা পদ্ধতি।
তরীফ – নামের বাংলা অর্থ – বিরল জিনিস।
ত্বহা- – নামের বাংলা অর্থ – পবিত্র কোরআনের একটি সূরার নাম।
তাইফুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর দিকে পরিভ্রমণকারী।
তাইবুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর নিকট তাওবাকারী।
ত অক্ষর ছেলে বাচ্চার জন্য আরবি নাম
তাইমুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – করুণাময় আল্লাহর দাস।
তাওসিফ – নামের বাংলা অর্থ – গুণকীর্তন গুণ বর্ণনা।
তাওহীদ – নামের বাংলা অর্থ – একত্ববাদ।
তাকরীম – নামের বাংলা অর্থ – সম্মানপ্রদান।
তাকী – নামের বাংলা অর্থ – খোদাভীরু সৎ।
ত দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা অর্থসহ
তাসকীন – নামের বাংলা অর্থ – শান্তিদান।
তাসলীম – নামের বাংলা অর্থ – সালাম সমর্পণ।
তাজাম্মল – নামের বাংলা অর্থ – শোভা সৌন্দর্য।
তাজ – নামের বাংলা অর্থ – মুকুট।
তানভীর – নামের বাংলা অর্থ – আলোকিতকরণ।
তানযীম – নামের বাংলা অর্থ – ব্যবস্থাপনা।
তানীম – নামের বাংলা অর্থ – আরামদান।
তানীন – নামের বাংলা অর্থ – ঝংকার গুঞ্জন।
তুষার – – নামের বাংলা অর্থ – বরফ কনা
তুষার ওয়াজীহ – নামের বাংলা অর্থ – বরফকনা সুন্দর
তানভির মাহতাব – নামের বাংলা অর্থ – আলোকিত চাঁদ
তাহির আবসার – নামের বাংলা অর্থ – বিশুদ্ধ দৃষ্টি
তানভির আনজুম – নামের বাংলা অর্থ – আলোকিত তারা
তাহির আনজুম – নামের বাংলা অর্থ – আলোকিত তারা
তাহির মাহতাব – নামের বাংলা অর্থ – আলোকিত চাঁদ
তালিব তাজওয়ার – নামের বাংলা অর্থ – অনুসন্ধানকারী রাজা
তালিব আবসার – নামের বাংলা অর্থ – অনুসন্ধানকারী দৃষ্টি
তাবারক – নামের বাংলা অর্থ – বরকত।
তামজীদ – নামের বাংলা অর্থ – গৌরব বর্ণনা।
তামীম – নামের বাংলা অর্থ – পূর্ণাঙ্গ নিখুঁত।
তারেক – নামের বাংলা অর্থ – শুকতারা।
তালেব – নামের বাংলা অর্থ – অনুসরণকারী
তাশফীক – নামের বাংলা অর্থ – স্নেহ দয়া।
তাসনিম – নামের বাংলা অর্থ – জান্নাতের সুমধুর পানীয়।
তাহের – নামের বাংলা অর্থ – পবিত্র নির্মল।
তোফায়েল – নামের বাংলা অর্থ – ছোট শিশু।
তকী – নামের বাংলা অর্থ – ধার্মিক
তাসাওয়ার – নামের বাংলা অর্থ – চিন্তা / ধ্যান
তসলীম – নামের বাংলা অর্থ – অভিবাদন
তাহাম্মুল – নামের বাংলা অর্থ – ধৈর্য
তাহমীদ – নামের বাংলা অর্থ – সর্বক্ষণ আল্লাহর প্রশংসাকারী
তাজাম্মুল – নামের বাংলা অর্থ – মর্যাদা
তাজওয়ার – নামের বাংলা অর্থ – রাজা
তালাল – নামের বাংলা অর্থ – চমৎকার / প্রশংসনীয়
তারিক – নামের বাংলা অর্থ – নক্ষত্রের নাম
তানযীম – নামের বাংলা অর্থ – সুবিন্যাসকার
তৌকির – নামের বাংলা অর্থ – সম্মান মর্যাদা।
তাজওয়ার – নামের বাংলা অর্থ – পর্যাপ্ত খেজুর
তায়েব – নামের বাংলা অর্থ – মহীয়ান আশীর্বাদ ধন্য
তাবারক (তবারক) – নামের বাংলা অর্থ – পবিত্র বস্তু আশীর্বাদ ধন্য
তাবশীর – নামের বাংলা অর্থ – সৌন্দর্য মণ্ডিত হওয়া
তাজাম্মুল – নামের বাংলা অর্থ – সৌন্দর্য মণ্ডিত করা আগের চেয়ে ভাল করা
তাদাব্বুর – নামের বাংলা অর্থ – চেষ্টা ব্যবস্থা
তাদবীর – নামের বাংলা অর্থ – একত্রকরা
তাদবীন – নামের বাংলা অর্থ – প্রশিক্ষণ
তাদরীব – নামের বাংলা অর্থ – শক্তিশালী করা
তাদিম – নামের বাংলা অর্থ – গুণ গুণ শব্দ গান
তাহমিদ – নামের বাংলা অর্থ – প্রতিনিয়ত
তামীম – নামের বাংলা অর্থ – পরিপূর্ণ
তালীফ – নামের বাংলা অর্থ – রচনা,সৃষ্ট, মিলসাধন
ন দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
নুরুর রহমান – নামের অর্থ – দয়াময়ের বিনয়ী
নুরুল ইসলাম – নামের অর্থ – ইসলামের সূর্য্য
নুরুর হাসান – নামের অর্থ – সুন্দর মুক্তা
নুরুল হক – নামের অর্থ – প্রকৃত জ্যোতি
নূর – নামের অর্থ – আলো
নিয়ায – নামের অর্থ – প্রার্থনা
নেছারউদ্দীন – নামের অর্থ – দ্বীনের মর্যাদা
নেসার – নামের অর্থ – উৎসর্গ
নিজামুদ্দীন – নামের অর্থ – দ্বীনের চোখ
নজরুল ইসলাম – নামের অর্থ – ইসলামের নির্দশন
নাজমুদ্দীন – নামের অর্থ – দ্বীনের সংশোধনকারী
নাজির আহমদ – নামের অর্থ – প্রশংসিত বন্ধু
নাযীর – নামের অর্থ – ভীতি প্রদর্শক
নাযীম – নামের অর্থ – ব্যবস্থাপক
নাযারী – নামের অর্থ – রাসূল (স. – নামের অর্থ – -এর উপাধি
নাঈমুদ্দীন – নামের অর্থ – দ্বীনের আত্মসমর্পনকারী
নাঈম – নামের অর্থ – স্বাচ্ছন্দ্য
নায়ীব – নামের অর্থ – প্রতিনিধি
নয়ন – নামের অর্থ – চোখ
নাতিক – নামের অর্থ – বাকশক্তি সম্পন্ন
নাছির আহমেদ – নামের অর্থ – প্রশংসিত আকাঙ্ক্ষিত
নাসির – নামের অর্থ – সাহায্যকারী
নছীব – নামের অর্থ – আগন্তক
নাসের – নামের অর্থ – সাহায্যকারী
নাকীব – নামের অর্থ – নেতা
নাজির – নামের অর্থ – পরিদর্শক
নজীবুর রহমান – নামের অর্থ – দয়াময়ের প্রশংসিত
নাজীব – নামের অর্থ – ভদ্র
নাহি – নামের অর্থ – নিষেধকারী
নাফিস ফুয়াদ – নামের অর্থ – উত্তম অন্তর
নাফিস – নামের অর্থ – উত্তম
নাদের নেহাল – নামের অর্থ – প্রিয় চারা গাছ
নাদিম – নামের অর্থ – বন্ধু, সাথী
নবী – নামের অর্থ – সংবাদ দাতা
নাবে – নামের অর্থ – উৎসারিত
নাজী – নামের অর্থ – মুক্তিপ্রাপ্ত, দ্রুতগামী
নাবেল – নামের অর্থ – তীরন্দাজ, সাহাবীর নাম
নাজেম – নামের অর্থ – উদীয়মান, আর্বিভূত
নাদির – নামের অর্থ – একক, নতুনবস্তু, মুসাফির
নাদিম – নামের অর্থ – লজ্জিত, অনুতপ্ত
নাসেখ – নামের অর্থ – রহিতকারী, রচয়িত
নাসেক – নামের অর্থ – উপাসনাকারী
নাশের – নামের অর্থ – প্রকাশক
নাসেহ – নামের অর্থ – পরামর্শদাতা
নাসের (সাসির) – নামের অর্থ – সাহায্যকারী
নাজের – নামের অর্থ – তরতাজা, ঔজ্জ্বল্যময়
নাতেক্ব – নামের অর্থ – বক্তা বুদ্ধিমান
নাজের – নামের অর্থ – পরিদর্শক
নাজেম – নামের অর্থ – সম্পাদনকারী
নাইম – নামের অর্থ – ব্যবস্থাপক
নাফে – নামের অর্থ – উপকারী
নাদের – নামের অর্থ – বিরল, দুর্লভ
নায়েব – নামের অর্থ – প্রতিনিধি, প্রতিভূ
নিবরাস – নামের অর্থ – প্রদীপ
নাবীল – নামের অর্থ – অভিজাত, ভদ্র, মহান
নায়েল – নামের অর্থ – অর্জনকারী, লাভবান
নায়েম – নামের অর্থ – নিদ্রিত
নাইফ – নামের অর্থ – উন্নত, মহান, সম্ভ্রান্ত
নবী – নামের অর্থ – আল্লাহর বাণী বাহক
নাবীহ – নামের অর্থ – সম্ভ্রান্ত, বিখ্যাত
নেছার – নামের অর্থ – উৎসর্গ, বিসর্জন
নাজাত – নামের অর্থ – মুক্তি, রক্ষা
নিহাল – নামের অর্থ – সন্তুষ্ট
নজম – নামের অর্থ – নক্ষত্র
নাজওয়া – নামের অর্থ – গোপন আলোচনা
নাজাবাত – নামের অর্থ – সম্মান, আভিজাত্য
নাজীউ’ন – নামের অর্থ – পুষ্টিকর খাদ্য
নাজীম – নামের অর্থ – ছোট তারকা
নাহীফ – নামের অর্থ – হালকা-পাতলা, ক্রশ
নাদমান – নামের অর্থ – অনুতপ্ত তওবাকারী
নাজীহুন – নামের অর্থ – ধৈর্যধীল, দ্রুতগামী
নাদি – নামের অর্থ – উদার, দানশীল
নাদীদ – নামের অর্থ – অনুরূপ, সমপর্যায়ের
নাদীম (নাদীম) – নামের অর্থ – সঙ্গী, সাহায্যকারী
নযর – নামের অর্থ – উপকার
নাযির (নাজির) – নামের অর্থ – ভীতি প্রদর্শনকারী
নাসিম – নামের অর্থ – বিশুদ্ধ বায়ু, মৃদুমন্দ সমীরণ
নাসীব – নামের অর্থ – সম্ভ্রান্ত বংশীয়, অভিজাত
নাশীত্ব – নামের অর্থ – উৎসাহী
নুসরত – নামের অর্থ – সাহায্য
নাসিফ – নামের অর্থ – খেদমতগার, সেবক
নাসীব – নামের অর্থ – অংশ, ভাগ
নাসীফ – নামের অর্থ – মাথায় দেয়ার রূমাল
নাজীর – নামের অর্থ – লাবণ্যময়, সজীব
নুতক – নামের অর্থ – বাক্য, কথা
নাযির – নামের অর্থ – উপমা, দৃষ্টান্ত
নাযীফ – নামের অর্থ – পরিচ্ছন্ন
নাযযার – নামের অর্থ – উৎসুক দর্শক
নিয়ামত – নামের অর্থ – অনুগ্রহ, দান
নো’মান – নামের অর্থ – সাহাবীদের নাম, বক্ত
নাঈম – নামের অর্থ – একটি বেহেশতের নাম দান
নাফীস – নামের অর্থ – উত্তম, মূল্যবান
নাকীব – নামের অর্থ – নেতা, হেডম্যান, ক্যাপ্টেন
নাকী – নামের অর্থ – খাটি
নূহ – নামের অর্থ – একজন বিখ্যাত নবীর নাম
নূর – নামের অর্থ – আলো, জ্যোতি
নওয়াস – নামের অর্থ – আন্দোলিত
নিয়ায – নামের অর্থ – উৎসর্গ, প্রার্থনা
নাদীমুল হাসান – নামের অর্থ – সুন্দর সহচর
নাজমুল হক – নামের অর্থ – সত্যের কবিতা
নাযরুল ইসলাম – নামের অর্থ – ইসলামের মান্নত, অঙ্গীকার
নজরুল ইসলাম – নামের অর্থ – ইসলামের দৃষ্টি শক্তি
নাঈমুর রহমান – নামের অর্থ – করুণাময়ের দান
নাযিমুদ্দিন – নামের অর্থ – দ্বীনের শৃংখলা বিধানকারী
নাহিন মুনকার – নামের অর্থ – অন্যায়ের নিষেধকারি
নাইফ ওয়াসীত্ব – নামের অর্থ – উন্নত মহান সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি
নাজমুল ইসলাম – নামের অর্থ – ইসলামের নক্ষত্র
নাজীব হুসাইন – নামের অর্থ – সচ্চরিত্র সুদর্শন ব্যক্তি
নজরুল ইসলাম – নামের অর্থ – ইসলামের সুখ সাচ্ছন্দ্যের উপকরণ
নিযামুদ্দিন – নামের অর্থ – ধর্মের নিয়ম নীতি
নাফীজ হুসাইন – নামের অর্থ – অপরিচিত সুদর্শন ব্যক্তি
নাসির ওয়াসিত্ব – নামের অর্থ – সাহায্যকারী সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি
নাকীব মুনসিফ – নামের অর্থ – সৎপথ প্রদর্শকের প্রার্থনা
নাসিরুদ্দিন – নামের অর্থ – ধর্মের সাহায্যকারি
নাযির আহমাদ – নামের অর্থ – ভয়প্রদর্শন কারী অধিক প্রশংসাকারী
নি’য়ামতুল্লাহ – নামের অর্থ – আল্লাহর কল্যাণ
নাসিরুল ইসলাম – নামের অর্থ – ইসলামের সাহয্যকারী
নিছারুল হক – নামের অর্থ – দ্বীনের জন্য উৎসর্গ
নাসিমুল হক – নামের অর্থ – সত্য মৃদবায়ু
নাসরুল্লাহ – নামের অর্থ – আল্লাহর সাহায্য
নিযামুল হক – নামের অর্থ – শৃখলা সত্য
নিহালুদ্দীন – নামের অর্থ – দ্বীনের প্রতি সন্তুষ্ট
নুরুল হক – নামের অর্থ – সত্যের আলো
নুরুল হুদা – নামের অর্থ – সৎপথের আলো
নাভেদ লতীফ – নামের অর্থ – সূক্ষ্ম আনন্দ বার্তা
নূর জ্জামান – নামের অর্থ – যুগের আলো
নূরুদ্দিন – নামের অর্থ – ধর্মের জ্যোতি
নূর মুহাম্মদ – নামের অর্থ – মুহাম্মদের নূর
নূরুল্লাহ – নামের অর্থ – আল্লাহর জ্যোতি
নোমান সিদ্দীক – নামের অর্থ – অত্যান্ত বিশ্বাসী ও সত্যনিষ্ঠ
নাফীস ইস্কবাল – নামের অর্থ – মূল্যবান সৌভাগ্য
নূর আলী – নামের অর্থ – উৎকৃষ্ট জ্যোতি
নাসের হোসাইন – নামের অর্থ – সুন্দর সাহায্যকারী
নাদীম মোস্তফা – নামের অর্থ – নির্বাচিত সঙ্গী
নকীব মুফলেহ – নামের অর্থ – কামিয়াব নেতা
নূরুল ইসলাম – নামের অর্থ – ইসলামের আলো
নায়েব আলী – নামের অর্থ – উন্নত, উৎকৃষ্ট প্রতিনিধি
নাবীল মুদীর – নামের অর্থ – অভিজাত প্রশাসক
নজিবুল্লাহ – নামের অর্থ – আল্লাহ কতৃর্ক প্রদত্ত ভদ্রতা
নসরতুল্লাহ – নামের অর্থ – আল্লাহর সাহায্য, দান
নাসিফ ইয়াকীন – নামের অর্থ – বিশ্বাসী সেবক
ফ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
ফালাহ – নামের বাংলা অর্থ – সফল
ফাহাদ – নামের বাংলা অর্থ – সিংহ
ফাতেহ – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়ী
ফাতহ – নামের বাংলা অর্থ – বিজয়
ফাখের – নামের বাংলা অর্থ – গর্ব্বোধকারী, উন্নতমানের
ফারেগ – নামের বাংলা অর্থ – অবসর
ফারুক – নামের বাংলা অর্থ – সত্য-মিথ্যার পাথর্ক্য কারী হযরত
ফায়েয – নামের বাংলা অর্থ – সফলকাম
ফাদেল (ফাজিল) – নামের বাংলা অর্থ – বিদ্বান, জ্ঞানী
ফাহীম – নামের বাংলা অর্থ – বুদ্ধিমান
ফরহাতুল হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর উৎস
ফারহান তানভীর – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল আলোকিত
ফারহান তাজওয়া – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল রাজা
ফারহান সাদিক – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল সত্যবান
ফারহান রফিক – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল বন্ধু
ফারহান নাদিম – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল সঙ্গী
ফারহান মুহিব – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল প্রেমিক
ফারহান মাসুদ – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল সৌভাগ্যবান
ফারহান মাশুক – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল প্রেমাস্পদ
ফারহান মনসুর – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল বিজয়ী
ফারহান মাহতাব – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল চাঁদ
ফারহান লতিফ – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল পবিত্র
ফারহান লাবিব – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল বুদ্ধিমান
ফারহান খলিল – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল বন্ধু
ফারহান ইশরাক – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল সকাল
ফারহান ইহসাস – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল অনুভূতি
ফারহান হাসিন – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল সুন্দর
ফারহান ফুয়াদ – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল অন্তর
ফারহান বাসিম – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল হাস্যোজ্ব্যল
ফারহান আতেফ – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল দয়ালু
ফারহান আখতার – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল নেতা
ফারহান আনজুম – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল তারা
ফারহান আনিস – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল বন্ধু
ফারহান আমের – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল শাসক
ফারহান আলমাস – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল হীরা
ফারহান আখইয়ার – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল চমৎকারমানুষ
ফারহান আবসার – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল তারা
ফারহান – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল
ফাওয়ায – নামের বাংলা অর্থ – অত্যন্ত কামিয়াব
ফাত্তাহ – নামের বাংলা অর্থ – কৃতকার্য, উপকারি
ফিদা – নামের বাংলা অর্থ – উৎসর্গ
ফারহাত – নামের বাংলা অর্থ – আনন্দ, উল্লাস
ফুরকান – নামের বাংলা অর্থ – সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী
ফখর – নামের বাংলা অর্থ – গর্ভ
ফেরদাউস – নামের বাংলা অর্থ – উদ্যান,। শ্রেষ্ঠ বেহেশত
ফরীদ – নামের বাংলা অর্থ – অনুপম
ফাসাহাত – নামের বাংলা অর্থ – বিশুদ্ধ ভাষণ, বাক চাতুর্থ
ফাসীহ – নামের বাংলা অর্থ – বিশুদ্ধভাষী, বাকপটু
ফাদল (ফযলু) – নামের বাংলা অর্থ – অনুগ্রহ
ফাতীন – নামের বাংলা অর্থ – বুদ্ধিমান, সুচতুর
ফুদায়ল (ফুদায়ল) – নামের বাংলা অর্থ – সাহাবীর নাম, জ্ঞানী
ফুরাদ – নামের বাংলা অর্থ – অতুলনীয় , অন্যান্য
ফাকীর – নামের বাংলা অর্থ – দরিদ্র, সূফী-সাধক
ফাকীহ – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী, ইসলামের উপর বুৎপত্তি লাভকারী
ফালীহ – নামের বাংলা অর্থ – কামিয়াব
ফাউজ – নামের বাংলা অর্থ – সফলতা
ফাওক – নামের বাংলা অর্থ – উর্ধ্ব
ফাইদ (ফায়েয) – নামের বাংলা অর্থ – শ্রেত, উচ্ছ্বাস, বান
ফুয়ুদ (ফুয়ুয) – নামের বাংলা অর্থ – স্রোতধারা, আনুকম্পার ধারা
ফিরোজ – নামের বাংলা অর্থ – সমৃদ্ধশীল
ফাতিক – নামের বাংলা অর্থ – বীর পুরুষ
ফাখীম – নামের বাংলা অর্থ – মর্যাদা সম্মান মহৎব্যক্তি
ফাহীম ফায়সাল – নামের বাংলা অর্থ – তীক্ষ্ম বুদ্ধিমান বিচারক
ফাতীন ইশরাক্ব – নামের বাংলা অর্থ – তীক্ষ্ম বুদ্ধিমান সুন্দর
ফাতিক দিলীর – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর সকাল
ব দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
”বনিক – বাংলা অর্থ – বানিজ্যকারী / বিক্রেতা
বখতিয়ার পরিদ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান অনুপম
বখতিয়ার ফতেহ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বিজয়ী
বখতিয়ার ফাতিন – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান সুন্দর
বখতিয়ার ফাহিম – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বুদ্ধিমান
বখতিয়ার আশিক – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান প্রেমিক
বখতিয়ার আনিস – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বন্ধু
বখতিয়ার আমজাদ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান সম্মানিত
বখতিয়ার আমের – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান সম্মানিত
বখতিয়ার আসেফ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান যোগ্য ব্যক্তি
বখতিয়ার আশহাব – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বীর
বখতিয়ার আসলাম – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান নিরাপদ
বখতিয়ার আজিম – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান শক্তিশালী
বখতিয়ার আবিদ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান এবাদতকারী
বখতিয়ার আদিল – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান ন্যায়পরায়ণ
বখতিয়ার আখতাব – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বক্তা
বখতিয়ার আকরাম – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান দানশীল
বখতিয়ার আহবাব – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বন্ধু
বিপুল – বাংলা অর্থ – প্রচুর / অনেক
বশীর শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ বহনকারী রাজা
বশীর মনসুর – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ বহনকারী বিজয়ী
বশীর হামিম – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ বহনকারী বন্ধু
বশীর হাবিব – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ বহনকারী প্রিয় বন্ধু
বশীর আশহাব – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ বহনকারী বীর
বশীর আনজুম – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ বহনকারী তারা
বশীর আখতাব – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ বহনকারী বক্তা
বশীর আহবাব – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ বহনকারী বন্ধু
বখতিয়ার রফিক – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বন্ধু
বখতিয়ার নাফিস – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান উত্তম
বখতিয়ার নাদিম – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান সাথী
বখতিয়ার মনসুর – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বিজয়ী
বখতিয়ার মুইজ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান সম্মানিত
বখতিয়ার মুস্তাফিজ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান উপকৃত
বখতিয়ার গালিব – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বিজয়ী
বখতিয়ার মাহবুব – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান প্রিয়
বখতিয়ার মুহিব – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান প্রেমিক
বখতিয়ার মাদীহ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান মধর্মযোদ্ধা
বখতিয়ার মাশুক – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান প্রেমাস্পদ
বখতিয়ার মুজিদ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান আবিষ্কারক
বখতিয়ার খলিল – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বন্ধু
বখতিয়ার করিম – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান দয়ালু
বখতিয়ার জলিল – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান মহান
বিজয় – বাংলা অর্থ – জয়
বখতিয়ার হামিম – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বন্ধু
বখতিয়ার হামিদ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বন্ধু
বখতিয়ার হাসিন – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান সুন্দর
বখতিয়ার গালিব – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান বিজয়ী
ম দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
মাহবুব – বাংলা অর্থ – উপকারী
মাহবুবুর রহমান – বাংলা অর্থ – দয়াময়ের মন প্রিয়
মাহদী – বাংলা অর্থ – সৎপথ প্রাপ্ত
মাহদী হাসান – বাংলা অর্থ – সুন্দর নির্বাচিত
মাহফুজ – বাংলা অর্থ – সুরক্ষিত
মাহি – বাংলা অর্থ – নিবারনকারী
মাহির আবসার – বাংলা অর্থ – দক্ষ দৃষ্টি
মাহির আজমল – বাংলা অর্থ – দক্ষ অতি সুন্দর
মাহির আমের – বাংলা অর্থ – দক্ষ শাসক
মাহির আসেফ – বাংলা অর্থ – দক্ষ যোগ্যব্যক্তি
মাহির আশহাব – বাংলা অর্থ – দক্ষ বীর
মাহির দাইয়ান – বাংলা অর্থ – দক্ষ বিচারক
মাহির ফয়সাল – বাংলা অর্থ – দক্ষ বিচারক
মাহির জসীম – বাংলা অর্থ – দক্ষ শক্তিশালী
মাহির লাবিব – বাংলা অর্থ – দক্ষ বুদ্ধিমান
মাহির মোসলেহ – বাংলা অর্থ – দক্ষ সংস্কারক
মাহির শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – দক্ষ রাজা
মাহির তাজওয়ার – বাংলা অর্থ – দক্ষ রাজা
মাহমুদ – বাংলা অর্থ – প্রশংসিত
মাহমুদ হাসান – বাংলা অর্থ – সুন্দর আলোর বিচ্ছুরক
মাহতাব – বাংলা অর্থ – চাঁদ
মাহতাব হুসাইন – বাংলা অর্থ – সুন্দর প্রশংসিত
মাহতাবুদ্দীন – বাংলা অর্থ – দ্বীনের অমূল্য রত্ন
মাজহারুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – প্রশংসিত সুন্দর
মাক্কী – বাংলা অর্থ – রাসূল (স.)– বাংলা অর্থ –এর উপাধি
মাকসুদুর রহমান – বাংলা অর্থ – দয়াময়ের সুর্য্য
মামুন – বাংলা অর্থ – সুরক্ষিত
মামুনুল হাসান – বাংলা অর্থ – সুন্দর আলো
মানসুর – বাংলা অর্থ – সাহায্যপ্রাপ্ত
মানসুরুল হক – বাংলা অর্থ – প্রকৃত সাহায্য প্রাপ্ত
মুকাত্তার ফুয়াদ – বাংলা অর্থ – পরিশোধিত অন্তর
মুসাদ্দেক – বাংলা অর্থ – সত্যায়নকারী
মাসুদ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান
মাসুদ লাতীফ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান পবিত্র
মাসুদুল হক – বাংলা অর্থ – প্রকৃত সত্যবাদী
মাসুদুর রহমান – বাংলা অর্থ – দয়াময়ের সৌভাগ্য
মাসুম – বাংলা অর্থ – নিষ্পাপ
মাসুম লাতীফ – বাংলা অর্থ – নিষ্পাপ পবিত্র
মাসুম মুশফিক – বাংলা অর্থ – নিষ্পাপ পবিত্র
মতিউর রহমান – বাংলা অর্থ – দয়াময়ের দয়া
মযাক্কের – বাংলা অর্থ – উপদেষ্টা
মাজীদুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – ইসলামের জ্যোতিবিচ্চুণকারী
মাদানী – বাংলা অর্থ – রাসূল (স.)– বাংলা অর্থ –এর উপাধি
মেছবাহ উদ্দীন – বাংলা অর্থ – প্রশংসিত ভয় প্রদর্শক
মোহসেন – বাংলা অর্থ – উপকারী
মঞ্জুরুল হক – বাংলা অর্থ – প্রকৃত অনুমোদিত
মোরশেদ – বাংলা অর্থ – পথ প্রদর্শক
মোসাদ্দেক হাবীব – বাংলা অর্থ – প্রত্যয়নকারী বন্ধু
মতিন – বাংলা অর্থ – অনুগত
মুয়াম্মার তাজওয়ার – বাংলা অর্থ – সম্মানিত রাজা
মুবাল্লিগ – বাংলা অর্থ – ধর্মপ্রচারক
মুবারক – বাংলা অর্থ – শুভ
মুবাশশির – বাংলা অর্থ – সুসংবাদ আনয়নকারী
মুবিন – বাংলা অর্থ – সুস্পষ্ট
মুবতাসিম ফুয়াদ – বাংলা অর্থ – পরিশোধিত অন্তর
মুদদাচ্ছির – বাংলা অর্থ – কম্বলপরিহিত
মঈনুদ্দীন – বাংলা অর্থ – দ্বীনের বক্ষ
মুঈনুল হক – বাংলা অর্থ – প্রকৃত সৌন্দর্য্য
মফিজুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – ইসলামের বন্ধু
মুহাললিল – বাংলা অর্থ – হালালকারী
মুহাম্মদ – বাংলা অর্থ – অতি প্রশংসিত
মোহাম্মদ হাসান – বাংলা অর্থ – সুন্দর সৎপথপ্রাপ্ত ব্যক্তি
মুহাররিম – বাংলা অর্থ – হারামকারী
মুহিববুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – ইসলামের বাতী
মহিউদ্দীন – বাংলা অর্থ – দ্বীনের সংশোধনকারী
মহসিনুদ্দীন – বাংলা অর্থ – দ্বীনের চাঁদ
মুহতাদী – বাংলা অর্থ – সৎ পথের দিশরী
মু’তাসিম ফুয়াদ – বাংলা অর্থ – মহান অন্তর
মুঈন – বাংলা অর্থ – সাহায্যকারী
মুইন নাদিম – বাংলা অর্থ – সাহায্যকারী সঙ্গী
মঈনুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – ইসলামের অনুকম্পা
মুয়ীয মুজিদ – বাংলা অর্থ – সম্মানিত আবিষ্কারক
মুজাহিদ – বাংলা অর্থ – ধর্মযোদ্ধা
মুজতবা – বাংলা অর্থ – মনোনীত
মুজতবা আহবাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত বন্ধু
মুখলিছুর রহমান – বাংলা অর্থ – দয়াময়ের ধন্য
মুখতার – বাংলা অর্থ – মনোনীত
মুক্তার আহমদ – বাংলা অর্থ – প্রশংসিত কৃষক
মুমিন – বাংলা অর্থ – বিশ্বাসী
মুমিন শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – দয়ালু রাজা
মুমিন তাজওয়ার – বাংলা অর্থ – দয়ালু রাজা
মুমিনুল হক – বাংলা অর্থ – প্রকৃত সৌভাগ্যবান
মমতাজুদ্দীন – বাংলা অর্থ – ইসলামের পাগল
মমতাজুল হাসান – বাংলা অর্থ – সুন্দর অহংকার
মমতাজুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – ইসলামের সাহায্যকারী
মুনাওয়ার আখতার – বাংলা অর্থ – দীপ্তিমান তারা
মুনাওয়ার মাহতাব – বাংলা অর্থ – দীপ্তিমান
মুনাওয়ার মেসবাহ্ – বাংলা অর্থ – প্রজ্জ্বলিত প্রদীপ
মুনীব – বাংলা অর্থ – বিনীত
মুনেম – বাংলা অর্থ – দয়ালু
মুনিফ মুজীদ – বাংলা অর্থ – বিখ্যাত আবিষ্কারক
মুনীর – বাংলা অর্থ – দিপ্তীমান
মুনীর আহমদ – বাংলা অর্থ – প্রশংসিত নির্বাচিত
মুনীর হুসাইন – বাংলা অর্থ – সুন্দর সুপারিশ
মনীরুল হক – বাংলা অর্থ – প্রকৃত আলো প্রদানকারী
মনিরুল হাসান – বাংলা অর্থ – সুন্দরের পিতা
মুনীরুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – ইসলামের প্রিয়
মুনছুর আহমদ – বাংলা অর্থ – প্রশংসিত আলো বিচ্ছুক্ষনকারী
মুনসুর নাদিম – বাংলা অর্থ – বিজয়ী সঙ্গী
মুস্তফা – বাংলা অর্থ – মনোনীত
মুস্তফা আমজাদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত সম্মানিত
মুস্তফা আমের – বাংলা অর্থ – মনোনীত শাসক
মুস্তফা আকবর – বাংলা অর্থ – মনোনীত মহান
মুস্তফা আসেফ – বাংলা অর্থ – মনোনীত যোগ্যব্যক্তি
মুস্তফা আশহাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত ভরি
মুইন নাদিম – বাংলা অর্থ – সাহায্য সঙ্গী
মুস্তফা আসাদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত সিংহ
মুস্তফা মাহতাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত চাঁদ
মুস্তফা আনজুম – বাংলা অর্থ – মনোনীত তারা
মুস্তফা আখতাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত বক্তা
মুস্তফা আহবাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত বন্ধু
মুস্তফা আবরার – বাংলা অর্থ – মনোনীত ন্যায়বান
মুজতবা রাফিদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত প্রতিনিধি
মানিক – বাংলা অর্থ – রত্ন
মানিক আহবাব – বাংলা অর্থ – রত্ন বন্ধু
মোসাদ্দেক হাবিব – বাংলা অর্থ – প্রত্যয়নকারী বন্ধু
মোসাদ্দেক হামিম – বাংলা অর্থ – প্রত্যয়নকারী বন্ধু
মুহতাসিম ফুয়াদ – বাংলা অর্থ – মহান অন্তর
মাকসুদ – বাংলা অর্থ – উদ্দেশ্য
মুজাহীদ – বাংলা অর্থ – ধর্মযোদ্ধা
মুয়ীজ – বাংলা অর্থ – সম্মানিত
মুয়ী মুজিদ – বাংলা অর্থ – সম্মানিত লেখক
মুজতবা আহবাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত বন্ধু
মুনাওয়ার মুজীদ – বাংলা অর্থ – বিখ্যাত লেখক
মুনাওয়ার আনজুম – বাংলা অর্থ – দীপ্তিমান তারা
মুনাওয়ার মাহতাব – বাংলা অর্থ – দীপ্তিমান চাঁদ
মুনাওয়ার আখতার – বাংলা অর্থ – দীপ্তিমান তারা
মুনাওয়ার মেসবাহ – বাংলা অর্থ – প্রজ্জ্বলিত প্রদীপ
মোহসেন – বাংলা অর্থ – উপকারি
মোহসেন আসাদ – বাংলা অর্থ – উপকারি সিংহ
মুস্তফা আশহাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত ভরি
মুস্তফা আসাদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত সিংহ
মুস্তফা মাহতাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত চাঁদ
মুস্তফা আনজুম – বাংলা অর্থ – মনোনীত তারা
মুস্তফা আখতাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত বক্তা
মুস্তফা আহবাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত বন্ধু
মুস্তফা আবরার – বাংলা অর্থ – মনোনীত ন্যায়বান
মুজতবা রাফিদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত প্রতিনিধি
মুবতাসিম ফুয়াদ – বাংলা অর্থ – হাস্যময় অন্তর
মুজাহিদ আহনাফ – বাংলা অর্থ – সংযমশীল ধর্মবিশ্বাসি
মুকাত্তার ফুয়াদ – বাংলা অর্থ – পরিশোধত অন্তর
মোসাদ্দেক হাবিব – বাংলা অর্থ – প্রত্যয়নকারী বন্ধু
মোসাদ্দেক হামিম – বাংলা অর্থ – প্রত্যয়নকারী বন্ধু
মুজাহীদ – বাংলা অর্থ – ধর্মযোদ্ধা
মুয়ীজ – বাংলা অর্থ – সম্মানিত
মুয়ী মুজিদ – বাংলা অর্থ – সম্মানিত লেখক
মুজতবা আহবাব – বাংলা অর্থ – মনোনীত বন্ধু
মুনাওয়ার মুজীদ – বাংলা অর্থ – বিখ্যাত লেখক
মুনাওয়ার আনজুম – বাংলা অর্থ – দীপ্তিমান তারা
মুনাওয়ার মাহতাব – বাংলা অর্থ – দীপ্তিমান চাঁদ
মুনাওয়ার আখতার – বাংলা অর্থ – দীপ্তিমান তারা
মাসুদ লতীফ – বাংলা অর্থ – সৌভাগ্যবান পবিত্র
মুজাফফর লতীফ – বাংলা অর্থ – জয়দীপ্ত পবিত্র
মাসুম মুশফিক – বাংলা অর্থ – নিষ্পাপ দয়ালু
মাসুম লতীফ – বাংলা অর্থ – নিষ্পাপ পবিত্র
মনসুর – বাংলা অর্থ – বিজয়ি
মনসুর আখতার – বাংলা অর্থ – বিজয়ি তারা
মুশতাক ওয়াদুদ – বাংলা অর্থ – আগ্রহী বন্ধু
মুশতাক তাহমিদ – বাংলা অর্থ – আল্লহর প্রশংসাকারী
মুশতাক শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – আগ্রহী রাজা
মুশতাক নাদিম – বাংলা অর্থ – আগ্রহী সঙ্গী
মুশতাক মুজাহিদ – বাংলা অর্থ – আগ্রহী ধর্মযোদ্ধা
মুশতাক মুতারাদ্দিদ – বাংলা অর্থ – আগ্রহী চিন্তাশীল
মুশতাক মুতারাসসীদ – বাংলা অর্থ – আগ্রহী লক্ষ্যকারী
মুশতাক লুকমান – বাংলা অর্থ – আগ্রহী জ্ঞানী ব্যক্তি
মুশতাক হাসনাত – বাংলা অর্থ – আগ্রহী গুণাবলি
মুশতাক ফাহাদ – বাংলা অর্থ – আগ্রহী সিংহ
মুশতাক ফুয়াদ – বাংলা অর্থ – আগ্রহী অন্তর
মুশতাক আনিস – বাংলা অর্থ – আগ্রহী বন্ধু
মুশতাক আবসার – বাংলা অর্থ – আগ্রহী দৃষ্টি
মুনেম তাজওয়ার – বাংলা অর্থ – দয়ালু রাজা
মুনেম শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – দয়ালু রাজা
মুনেম তাজওয়ার – বাংলা অর্থ – সম্মানিত রাজা
মুনেম শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – সম্মানিত রাজা
মাহির তাজওয়ার – বাংলা অর্থ – দক্ষ রাজা
মাহির শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – দক্ষ রাজা
মাহির মোসলেহ – বাংলা অর্থ – দক্ষ সংস্কার
মাহির লাবিব – বাংলা অর্থ – দক্ষ বুদ্ধিমান
মাহির জসীম – বাংলা অর্থ – দক্ষ শক্তিশালী
মাহির ফয়সাল – বাংলা অর্থ – দক্ষ বিচারক
মাহির দাইয়ান – বাংলা অর্থ – দক্ষ বিচারক
মাহির আমের – বাংলা অর্থ – দক্ষ শাসক
মাহির আসেফ – বাংলা অর্থ – দক্ষ যোগ্যব্যক্তি
মাহির আশহাব – বাংলা অর্থ – দক্ষ বীর
মাহির আজমল – বাংলা অর্থ – দক্ষ অতি সুন্দর
মাহির আবসার – বাংলা অর্থ – দক্ষ দৃষ্টি
মুস্তফা ওয়াসিফ – বাংলা অর্থ – মনোনীত গুণ বর্ণনাকারী
মুস্তফা ওয়াদুদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত বন্ধু
মুস্তফা তাজওয়ার – বাংলা অর্থ – মনোনীত রাজা
মুস্তফা তালিব – বাংলা অর্থ – মনোনীত অনুসন্ধানকারী
মাহাতাব আনজুম – বাংলা অর্থ – চাদ তারা
মুস্তফা শাকিল – বাংলা অর্থ – মনোনীত সুপুরুষ
মুস্তফা শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – মনোনীত রাজা
মুস্তফা রাফিদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত প্রতিনিধি
মুস্তফা নাদের – বাংলা অর্থ – মনোনীত প্রিয়
মুস্তফা মনসুর – বাংলা অর্থ – মনোনীত বিজয়ী
মুস্তফা মুরশেদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত পথ প্রদর্শক
মুইজ আনসার – বাংলা অর্থ – সম্মানিত বন্ধু
মুস্তফা মাসুদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত সৌভাগ্যবান
মুস্তফা মুজিদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত আবিষ্কারক
মুস্তফা হামিদ – বাংলা অর্থ – মনোনীত প্রশংসাকারী
মুস্তফা গালিব – বাংলা অর্থ – মনোনীত বিজয়ী
মুস্তফা ফাতিন – বাংলা অর্থ – মনোনীত সুন্দর
মনসুর মুইজ – বাংলা অর্থ – বিজয়ি বন্ধু
মুস্তফা বশীর – বাংলা অর্থ – মনোনীত সুসংবাদ বহনকারী
মুস্তফা জামাল – বাংলা অর্থ – মনোনীত উষ্ট্র
র দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
রাইয়ান – নামের বাংলা অর্থ – পরিতৃপ্ত / পরিপূর্ণ
রউফ – নামের বাংলা অর্থ – দয়াশীল।
রাকীব – নামের বাংলা অর্থ – তত্তাবধায়ক।
রহমান – নামের বাংলা অর্থ – করুণাময়।
রহিম – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু।
রাজ্জাক – নামের বাংলা অর্থ – রিজিকদাতা।
রাওনাফ – নামের বাংলা অর্থ – সৌন্দর্য।
রোশন – নামের বাংলা অর্থ – উজ্জ্বল।
রাগীব – নামের বাংলা অর্থ – আকাঙ্ক্ষিত।
রইস – নামের বাংলা অর্থ – প্রধান / নেতা
রউফ – নামের বাংলা অর্থ – স্নেহশীল / দয়ালু
রকী – নামের বাংলা অর্থ – উঁচু / উন্নত
রকীক – নামের বাংলা অর্থ – কোমল / সদয়
রকীন – নামের বাংলা অর্থ – সুৃদৃঢ় / মজবুত
রকীব – নামের বাংলা অর্থ – পর্যবেক্ষক / তত্ত্বাবধায়ক
রশিদ আবরার – নামের বাংলা অর্থ – সঠিক পথে পরিচালিত ন্যায়বান
রাশিদ আহবাব – নামের বাংলা অর্থ – সঠিক পথে পরিচালিত বন্ধু
রাশিদ আনজুম – নামের বাংলা অর্থ – সঠিক পথে পরিচালিত তারা
রাশিদ আসেফ – নামের বাংলা অর্থ – সঠিক পথে পরিচালিত যোগ্যব্যক্তি
রাশিদ মুবাররাত – নামের বাংলা অর্থ – সঠিক পথে পরিচালিত ধার্মিক
রফী – নামের বাংলা অর্থ – সম্ভ্রান্ত
রফীক – নামের বাংলা অর্থ – সাথী / কোমল
রবিউল – নামের বাংলা অর্থ – বসন্ত
রমীয – নামের বাংলা অর্থ – অভিজাত / সম্মানিত
রহমত – নামের বাংলা অর্থ – দয়া / অনুগ্রহ
রহমান – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু / দয়াবান
রহীম – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু / করুণাময়
রেজাউল – নামের বাংলা অর্থ – সন্তুষ্টি।
রিজাউল – নামের বাংলা অর্থ – করুনাময়।
রাকিবুল – নামের বাংলা অর্থ – অভিভাবক।
রমজান – নামের বাংলা অর্থ – দহনকারী।
রাগেব – নামের বাংলা অর্থ – আগ্রহী / আকাঙ্ক্ষী
রশিদ – নামের বাংলা অর্থ – হেদায়েতপ্রাপ্ত।
রাজ্জাক – নামের বাংলা অর্থ – রিযিকদাতা।
রিয়াদ – নামের বাংলা অর্থ – উদ্দান।
রায়হানা – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি ফুল।
রোকন – নামের বাংলা অর্থ – স্তম্ভ /খুঁটি।
রুহুল – নামের বাংলা অর্থ – বিশ্বস্ত।
রকী – নামের বাংলা অর্থ – উঁচু /উন্নত।
রকীক – নামের বাংলা অর্থ – কোমল।
রিয়াজ – নামের বাংলা অর্থ – বাগান।
রজীন – নামের বাংলা অর্থ – মজবুত।
রাহাত – নামের বাংলা অর্থ – শান্তি।
রিজওয়ান – নামের বাংলা অর্থ – সন্তুষ্টি।
রাতিব – নামের বাংলা অর্থ – তাজা।
রাইয়ান – নামের বাংলা অর্থ – পরিপূর্ণ।
রাগীব আখলাক – নামের বাংলা অর্থ – আকাঙ্গ্ক্ষীত চারিত্রিক গুনাবলি
রাগীব আখইয়ার – নামের বাংলা অর্থ – আকাঙ্গ্ক্ষি চমৎকার মানুষ
রাগীব আনিস – নামের বাংলা অর্থ – আকাঙ্গ্ক্ষিত বন্ধু
রফীক – নামের বাংলা অর্থ – সাথী।
রাগীব – নামের বাংলা অর্থ – আকাঙ্খিত।
রাফি – নামের বাংলা অর্থ – মহান, উন্নত।
রাজ্জাক – নামের বাংলা অর্থ – রিযিকদাতা
রাতিব – নামের বাংলা অর্থ – সিক্ত / তাজা
রাফাত – নামের বাংলা অর্থ – উন্নতি / উচ্চমর্যাদা
রাফি – নামের বাংলা অর্থ – উত্তোলনকারী
রায়হান – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধ ফুল
রাশেদ – নামের বাংলা অর্থ – হেদায়েতপ্রাপ্ত
রাহাত – নামের বাংলা অর্থ – শান্তি / আনন্দ / প্রশান্তি
রিদওয়ান – নামের বাংলা অর্থ – সন্তুষ্টি
রিজভী – নামের বাংলা অর্থ – সন্তুষ্টিমূলক
রিফাত – নামের বাংলা অর্থ – উচ্চমর্যাদা
রিয়াজ/রিয়াদ – নামের বাংলা অর্থ – বাগান / উদ্যান
রুহুল আমিন – নামের বাংলা অর্থ – বিশ্বস্ত আত্মা
ল দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
লাফীয – নামের বাংলা অর্থ – বাক পটু
লাবীব – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী, বুদ্ধিমান
লুতফ – নামের বাংলা অর্থ – কবি, করুণা, সৌন্দর্য
লাতিফ – নামের বাংলা অর্থ – পবিত্র, নমনীয়, সূক্ষু
লাতাফত – নামের বাংলা অর্থ – নমনীয়তা
লা’ল – নামের বাংলা অর্থ – মুক্তা
লুবান – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি দ্রব্য
লাযনা – নামের বাংলা অর্থ – সম্মিলিত হওয়া, বিপ্লব
লবীদ – নামের বাংলা অর্থ – এক প্রকারের পাখি, বাসিন্দা
লাবিবুদ্দিন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের জ্ঞানী, চিন্তাবিদ
ল অক্ষর ছেলে বাচ্চার জন্য আরবি নাম
লায়েক – নামের বাংলা অর্থ – যোগ্য, দক্ষ
লাতাফত – নামের বাংলা অর্থ – নমনীয়তা
লা’ল – নামের বাংলা অর্থ – মুক্তা
লেকা – নামের বাংলা অর্থ – সাক্ষাৎ / মিলন
লুকমান – নামের বাংলা অর্থ – কুরআনে উল্লিখিত একজন জ্ঞানী ব্যক্তির নাম
লায়ীক – নামের বাংলা অর্থ – দক্ষতা / যোগ্যতা
লুটফুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর সৌন্দর্য
লিয়াকত আলী – নামের বাংলা অর্থ – উন্নত, উৎকৃষ্ট যোগ্যতা
লোকমান হোসাইন – নামের বাংলা অর্থ – অভিজ্ঞা সুন্দর জ্ঞানী
লুৎফুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – করুণাময়ের শোভা
লুবান মুকাদ্দাস – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি দ্রব্য পাক পবিত্র
লুবান মাহফুজ – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি দ্রব্য সংরক্ষিত
লুবান মিহদা – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি দ্রব্য উপহার পাত্র
লাত্বীফ মাহমুদ – নামের বাংলা অর্থ – অনুগ্রহ পরায়ণ প্রশংসনীয়
লোকমান হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর জ্ঞানী
লোকমান মাওদূদ – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী প্রিয়পাত্র
লোকমান মাসউদ – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী ভাগ্যবান
লোকমান করিম – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু জ্ঞানী
লাজনা হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর বিপ্লব
লাজনা মাহফুজ – নামের বাংলা অর্থ – সুরক্ষিত বিপ্লব
লুবান লতিফ – নামের বাংলা অর্থ – সূক্ষ্ম সুগন্ধি
লুবান কাসির – নামের বাংলা অর্থ – অতিরিক্ত সুগন্ধি
লোকমান হাবিব – নামের বাংলা অর্থ – প্রিয়জ্ঞানী
লোকমান মাসুম – নামের বাংলা অর্থ – নিষ্পাপ জ্ঞানী
লোকমান রফিক – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী বন্ধু
লোকমান হাকীম – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী দার্শনিক
লাবীব আব্দুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – বুদ্ধিমান আল্লাহর বান্দা
লতিফুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – পবিত্র করুণাময়, নমনীয়
লুৎফুজ্জামান – নামের বাংলা অর্থ – জামানার সৌন্দর্য
লাযেম খলীল – নামের বাংলা অর্থ – অপরিহার্য বন্ধু
লাত্বাফান হাসান – নামের বাংলা অর্থ – কল্যাণ সাধনকারী সুদর্শন ব্যক্তি
লাত্বফান ওয়াসীত্ব – নামের বাংলা অর্থ – কল্যান সাধনকারী সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি
লাফীয – নামের বাংলা অর্থ – বাক পটু
লেকা – নামের বাংলা অর্থ – সাক্ষাৎ, মিলন
লুকমান – নামের বাংলা অর্থ – কুরআনে উল্লিখিত এখন জ্ঞানী ব্যক্তির নাম
লাইস – নামের বাংলা অর্থ – সিংহ
লাত্বফান – নামের বাংলা অর্থ – কল্যাণ কারী
লাবীব লাবিব – নামের বাংলা অর্থ – জ্ঞানী / বুদ্ধিমান
লায়েক – নামের বাংলা অর্থ – যোগ্য / দক্ষ
লুতফ – নামের বাংলা অর্থ – কবি / করুণা / সৌন্দর্য
লাতিফ – নামের বাংলা অর্থ – পবিত্র / নমনীয় / সূক্ষু
লিয়াকত – নামের বাংলা অর্থ – দক্ষতা / যোগ্যতা
লাইস – নামের বাংলা অর্থ – সিংহ
লাত্বফান লাতফান – নামের বাংলা অর্থ – অর্থ কল্যাণ কারী
লুবান – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি দ্রব্য
লাযনা – নামের বাংলা অর্থ – সম্মিলিত হওয়া / বিপ্লব
লবীদ – নামের বাংলা অর্থ – এক প্রকারের পাখি / বাসিন্দা
লাবিবুদ্দিন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের জ্ঞানী / চিন্তাবিদ
লুতফুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর সৌন্দর্য
লিয়াকত আলী – নামের বাংলা অর্থ – উন্নত / উৎকৃষ্ট যোগ্যতা
লোকমান হোসাইন – নামের বাংলা অর্থ – অভিজ্ঞ সুন্দর জ্ঞানী
লুৎফুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – করুণাময়ের শোভা
লুবান মুকাদ্দাস – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি দ্রব্য পাক পবিত্র
লুবান মাহফুজ – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি দ্রব্য সংরক্ষিত
লুবান মিহদা – নামের বাংলা অর্থ – সুগন্ধি দ্রব্য উপহার পাত্র
শ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
শাফকাত – নামের বাংলা অর্থ – স্নেহ, মমতা
শাফে’য়ী – নামের বাংলা অর্থ – কৃতজ্ঞা
শাহাদাত হুসাইন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের উজ্জ্বল তারকা
শরফুদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর সাক্ষী
শরীয়তুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের উচ্চ মর্যদা
শফীকুর রহমান – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর দ্বীনের নীতিমালা
শাফাতুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – করুণাময়ের বন্ধু
শিফাউল হক – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর মহব্বত, স্নেহ
শরীফ হোসাইন – নামের বাংলা অর্থ – সত্য আরোগ্য
শামসুদ্দোহা – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর ভদ্র, বুজুর্গ
শাকের – নামের বাংলা অর্থ – অবস্থা, মর্যাদা
শান – নামের বাংলা অর্থ – সাক্ষী, প্রত্যক্ষকারী
শাহেদ – নামের বাংলা অর্থ – আগ্রহী
শায়েক – নামের বাংলা অর্থ – সিংহ মাবক সম্বন্ধীয়
শামসুল ইসলাম – নামের বাংলা অর্থ – ইসলামের সাহায্যকারী
শরীফুদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের প্রশংসিত
শরীফুল হাসান – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর প্রশংসিত
শিহাবুদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের তরবারী
শাদমান শাকীব – নামের বাংলা অর্থ – আনন্দিত উজ্জ্বল
শফিক – নামের বাংলা অর্থ – দয়ালু
শাফায়াত হুসাইন – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর ভাগ্যবান
শাফি – নামের বাংলা অর্থ – আরোগ্য দাতা
শফিকুল – নামের বাংলা অর্থ – ইসলামের প্রিয়
শফীউদ্দীন – নামের বাংলা অর্থ – দ্বীনের সূর্য্য
শাহীদ – নামের বাংলা অর্থ – সাক্ষী
শাকের – নামের বাংলা অর্থ – কৃতজ্ঞ, কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারী
শাকরান – নামের বাংলা অর্থ – সুকেশী
শাদ – নামের বাংলা অর্থ – সুখী, প্রফুল্ল
শাদব – নামের বাংলা অর্থ – রসালো, তরতাজা, হাসিখুশি
শাদান – নামের বাংলা অর্থ – প্রফুল্ল, হাসিখুশি, মনোরম
শাদমান – নামের বাংলা অর্থ – আনন্দিত, প্রফুল্ল
শাদিন – নামের বাংলা অর্থ – হরিণ শাবক, হরিণের বাচ্চা
শাফী – নামের বাংলা অর্থ – তৃপ্তিদায়ক, আরোগ্যকারী
শাফে – নামের বাংলা অর্থ – সুপারিশকারী
শাফিন – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর, সুদর্শন, বুদ্ধিমান
শাফায়াতুল্লাহ – নামের বাংলা অর্থ – আল্লাহর নিকট সুপারিশ
শাফায়াত – নামের বাংলা অর্থ – সুপারিশ, মধ্যস্ততা
শাফকাত – নামের বাংলা অর্থ – দয়া, নম্রতা, স্নেহ
শানদার – নামের বাংলা অর্থ – মর্যাদাশীল, মহান
শান – নামের বাংলা অর্থ – মর্যাদা, ঐশ্বর্য, অবস্থা
শাফীফ – নামের বাংলা অর্থ – নির্মল, স্বচ্ছ
শাফেঈ – নামের বাংলা অর্থ – ইমাম শাফেঈ (র), ইমাম শাফেঈর অনুসারী
শাবিম – নামের বাংলা অর্থ – ঠান্ডা, শীতল
শাব্বীর – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর, সাধু
শাবী – নামের বাংলা অর্থ – অধীক তৃপ্ত
শাবাব – নামের বাংলা অর্থ – যৌবন, তারুণ্য
শাবান – নামের বাংলা অর্থ – পরিতৃপ্ত, আরবি মাসের নাম
শাবীন – নামের বাংলা অর্থ – মিতবর, ধর্মপিতা
শাব্বীর – নামের বাংলা অর্থ – সুশ্রী, সৎ
শামছ – নামের বাংলা অর্থ – রোদ, সূর্য
শামিল – নামের বাংলা অর্থ – ব্যাপক, অন্তর্ভুক্তকারী
শামীম – নামের বাংলা অর্থ – সুরভি, সুগন্ধযুক্ত
শায়েস্তা – নামের বাংলা অর্থ – সঠিক, যোগ্য, শিক্ষাপ্রাপ্ত
শায়েক – নামের বাংলা অর্থ – সুন্দর, উৎসাহী, আগ্রহী
শাম্মাম – নামের বাংলা অর্থ – ফুটি, সুগন্ধি গ্রহণকারী
শারাফ – নামের বাংলা অর্থ – মর্যাদা, সম্মান
শারাফাত – নামের বাংলা অর্থ – গৌরব, মর্যাদা
শারাফী – নামের বাংলা অর্থ – সম্মানিত, গৌরবময়
শালাবী – নামের বাংলা অর্থ – শান্ত, সুদর্শন
শারেক – নামের বাংলা অর্থ – উজ্জ্বল
শাহাব – নামের বাংলা অর্থ – ধূসর রঙ
শাহাদাত – নামের বাংলা অর্থ – সনদ, সাক্ষ্য, প্রত্যয়নপত্র
শাহেদ – নামের বাংলা অর্থ – সাক্ষী, প্রমাণ
শাহীর – নামের বাংলা অর্থ – প্রসিদ্ধ, বিখ্যাত
শিকদার – নামের বাংলা অর্থ – বংশীয় পদবী, রাজস্ব আদায়কারী
স দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
সামীর – অর্থ – জোভিয়াল, উপকারী, বিনোদনমূলক সঙ্গী, ভালো বন্ধ
সুলতান আহমদ – অর্থ – প্রশংসিত সাহায্যকারী
সাইফুদ্দীন – অর্থ – দ্বীনের সূর্য্য
সাইফুল হক – অর্থ – প্রকৃত তরবারী
সাইফুল হাসান – অর্থ – সুন্দর কল্যাণ
সাইফুল ইসলাম – অর্থ – ইসলামের প্রিয়
সৈয়দ আহমদ – অর্থ – প্রশংসিত ভয় প্রদর্শক
সাখাওয়াত হুসাইন – অর্থ – সুন্দর আলোবিচ্ছুরক
সাকিব সালিম – অর্থ – দীপ্ত স্বাস্থ্যবান
সজীব – অর্থ – জীবন্ত
সফী – অর্থ – ঘনিষ্ঠ বন্ধু
সবুজ – অর্থ – শ্যামল
সরফরাজ – অর্থ – সম্নানিত / অভিজাত
সরোয়ার – অর্থ – প্রধান / নেতা
সাইফ / সাইফুল – অর্থ – তরবারি
সাইম – অর্থ – রোযাদার
সাইয়েদ – অর্থ – নেতা / কর্তা
সাঈদ – অর্থ – সুখী / সৌভাগ্যবান
সাকিব – অর্থ – উজ্জ্বল
সাখাওয়াত – অর্থ – দানশীলতা
সাদ – অর্থ – অভিনন্দন। ভাগ্য ভাল. শুভকামনা
সুফিয়ান – অর্থ – দ্রুত চলমান, হালকা, নিম্বল, রাসূলের সাহাবী
সালমান – অর্থ – নিরাপদ, আধ্যাত্মিক, নবীর নাম, নবী মুহাম্মদ (সা।) – এর সাহাবী
সারিম – অর্থ – সাহসী, সাহসী, তীক্ষ্ণ তরোয়াল
সাহিল – অর্থ – রিভারব্যাঙ্ক, উপকূল, তীরে, গাইড, নেতা
সাজিদ / সাজেদ – অর্থ – সেজদাকারী
সাজ্জাদ – অর্থ – অধিক সেজদাকারী
সাত্তার – অর্থ – (দোষ) গোপনকারী
সাদাত / সাদ – অর্থ – সুখ / সৌভাগ্য
সাদমান – অর্থ – অনুতপ্ত,শোকাহত
সানী – অর্থ – উন্নত / মর্যাদাবান
সামি – অর্থ – শ্রোতা / শ্রবণকারী
সাবেত – অর্থ – দৃঢ় / অটল
সামী – অর্থ – উন্নত / উচ্চমনা / মহামতী
সামীর – অর্থ – বিনোদনসঙ্গী
সালমান – অর্থ – নিরাপদ / নিখুঁত
সালাম – অর্থ – শান্তি / নিরাপত্তা
সিরাজ – অর্থ – প্রদীপ / বাতি
সেলিম – অর্থ – নিরাপদ / সুস্থ / অক্ষত
সুজন – অর্থ – জ্ঞানী / বিচক্ষণ
সুবহান – অর্থ – প্রশংসা / গুনগান
সুমন – অর্থ – উত্তম মনের অধিকারী
সুলতান – অর্থ – রাজা / বাদশাহ
সৈয়দ – অর্থ – নেতা
সোহাগ – অর্থ – আদর / স্নেহ
সোহেল – অর্থ – শুকতারা
সৌরভ – অর্থ – সুগন্ধ / সুবাস
সাদ্দাম হুসাইন – অর্থ – সুন্দর বন্ধু
সাদেকুর রহমান – অর্থ – দয়াময়ের সত্যবাদী
সাদিকুল হক – অর্থ – যথার্থ প্রিয়
সাদিক – অর্থ – সত্যবান
সামছুদ্দীন – অর্থ – দ্বীনের উচ্চতর
সদরুদ্দীন – অর্থ – দ্বীনের জ্ঞাত
সিরাজ – অর্থ – প্রদীপ
সালাউদ্দীন – অর্থ – দ্বীনের ভদ্র
সামীম – অর্থ – চরিত্রবান
সামিন ইয়াসার – অর্থ – মুল্যবান সম্পদ
সাজেদর রহমান – অর্থ – দয়াময়ের সামনে মস্তকঅবনমিতকারী
সাব্বীর আহমেদ – অর্থ – প্রশংসিত সাহায্যকারী
সালিম শাদমান – অর্থ – স্বাস্থ্যবান আনন্দিত
হ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
হাসিন আহবাব – বাংলা অর্থ – সুন্দর বন্ধু
হাসিন আবরার – বাংলা অর্থ – সুন্দর ন্যায়বান
হামিদ জাকের – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী কৃতজ্ঞ
হামিদ ইয়াসির – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী ধনবান
হামিদ তাজওয়ার – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী রাজা
হামিদ শাহরিয়ার – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী রাজা
হামিদ রইস – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী ভদ্র ব্যক্তি
হাসিন রাইহান – বাংলা অর্থ – সুন্দর সুগন্ধি ফুল
হাদিদ সিপার – বাংলা অর্থ – লৌহ বর্ম
হামিদ মুত্তাকি – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী সংযমশীল
হামিদ মুবাররাত – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী ধার্মিক
হামিদ মাহতাব – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী চাঁদ
হামিদ বশীর – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী সুসংবাদ বহনকারী
হামিদ বখতিয়ার – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী সৌভাগ্যবান
হামিদ আনিস – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী বন্ধু
হামিদ আমের – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী শাসক
হামিদ আসেফ – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী যোগ্যব্যক্তি
হামিদ আশহাব – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী বীর
হামিদ আজিজ – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী ক্ষমতাসীন
হামিদ আবিদ – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকরী এবাদতকারী
হামিদ আহবাব – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী বন্ধু
হামিদ আবরার – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী ন্যায়বান
হামিদ জাকের – বাংলা অর্থ – প্রশংসাকারী কৃতজ্ঞ
হাসান জামাল – বাংলা অর্থ – উত্তম সৌন্দর্য
হামি জাফর – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী বিজয়
হামি সোহবাত – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী সঙ্গ
হামি নাদিম – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী সঙ্গী
হামি নকীব – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী নেতা
হামি মোসলেহ – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী সংস্কারক
হামি মুশফিক – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী দয়ালু
হামি লায়েস – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী সিংহ
হামি লুকমান – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী জ্ঞানী ব্যক্তি
হামি খলিল – বাংলা অর্থ – রক্ষকারী বন্ধু
হামি আলমাস – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী হীরা
হামি আসেফ – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী যোগ্য ব্যক্তি
হামি আশহাব – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী বীর
হামি আসাদ – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী সিংহ
হামি আনজুম – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী তারা
হামি আখতার – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী তারা
হামি আজবাল – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী পাহাড়
হামি আহবাব – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী বন্ধু
হামি আবসার – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী দৃষ্টি
হামি আবরার – বাংলা অর্থ – রক্ষাকারী ন্যায়বান
হাসিন শাদাব – বাংলা অর্থ – সুন্দর সবুজ
হাসিন শাহাদ – বাংলা অর্থ – সুন্দর মধু
হাসিন মেসবাহ – বাংলা অর্থ – সুন্দর প্রদীপ
হাসিন মুহিব – বাংলা অর্থ – সুন্দর প্রেমিক
হাসিন মাহতাব – বাংলা অর্থ – সুন্দর চাঁদ
হাসিন ইশরাক – বাংলা অর্থ – সুন্দর সকাল
হাসিন হামিদ – বাংলা অর্থ – সুন্দর প্রশংসাকারী
হাসিন আলমাস – বাংলা অর্থ – সুন্দর হীরা
হাসিন আনজুম – বাংলা অর্থ – সুন্দর তারা
হাসিন আরমান – বাংলা অর্থ – সুন্দর ইচ্ছা
হাসিন আজহার – বাংলা অর্থ – সুন্দর অতি স্বচ্ছ
হাসিন আখইয়ার – বাংলা অর্থ – সুন্দর চমৎকার মানুষ
হাসিন আখজার – বাংলা অর্থ – সুন্দুর সবুজ বর্ণ
হাসিন আজমল – বাংলা অর্থ – সুন্দর নিখুঁত
হাসিন আহমার – বাংলা অর্থ – সুন্দর লাল বর্ণ
হাসিন আখলাক – বাংলা অর্থ – সুন্দর চারিত্রিক গুণাবলি
হাসিন আহমদ – বাংলা অর্থ – সুন্দর অতি প্রশংসনীয়
হাবিব – বাংলা অর্থ – প্রিয়
Tags: মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম, মুসলিম ছেলেদের আনকমন নামের তালিকা, বাচ্চাদের আধুনিক ইসলামিক নাম, শিশুদের আধুনিক ইসলামিক নাম, ছেলেদের আধুনিক নাম অর্থসহ, ছেলে শিশুর আরবি নাম, মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নাম, ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা, ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থসহ, আধুনিক ছেলে শিশুদের নাম, বাচ্চাদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের সুন্দর নামের তালিকা, ছেলেদের আনকমন নামের তালিকা, শিশুদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ, ছেলেদের আধুনিক ইসলামিক নাম অর্থসহ,