এই বিষয় গুলো জানার জন্য আপনারা যারা অনলাইনে খুজাখুজি করতেছেন তাদের সবাইকে সালাম এবং পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা্ আমাদের Bangla Imageআশার জন্য। আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমাদের এই পোষ্ট পড়লে আপনি জানতে পারবেন সূরা ফাতিহার আরবি অর্থ উচ্চারণ বাংলা ইংরেজি অনুবাদ শানে নুযুল ফজিলত তাফসীর Surah Fatiha Arabic Meaning Pronunciation Thafseer of Bengali English at Surah Fatiha সঠিক ও সঠিক তথ্য নিচে বিস্তারিত দেওয়া হল।
সূরা ফাতিহার আরবি অর্থ উচ্চারণ বাংলা ইংরেজি অনুবাদ শানে নুযুল ফজিলত তাফসীর
সূরা ফাতিহার আরবি অর্থ উচ্চারণ বাংলা ইংরেজি অনুবাদ শানে নুযুল ফজিলত তাফসীর আয়াতের তাফসীর‘বিসমিল্লাহ’র পূর্বে ‘আক্বরাউ’ ‘আবদাউ’ অথবা ‘আতলু’ ফে’ল (ক্রিয়া) উহ্য আছে। অর্থাৎ, আল্লাহর নাম নিয়ে পড়ছি অথবা শুরু করছি কিংবা তেলাঅত আরম্ভ করছি। প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আরম্ভ করার পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ’ পড়ার প্রতি তাকীদ করা হয়েছে। সুতরাং নির্দেশ করা হয়েছে যে, খাওয়া, যবেহ করা, ওযু করা এবং সহবাস করার পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ’ পড়। অবশ্য ক্বুরআনে করীম তেলাঅত করার সময় ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম’ পড়ার পূর্বে ‘আউযু বিল্লাহি মিনাশ্শায়ত্বানির রাজীম’ পড়াও অত্যাবশ্যক সূরা ফাতিহার আরবি অর্থ উচ্চারণ বাংলা ইংরেজি অনুবাদ শানে নুযুল ফজিলত তাফসীর । মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘‘অতএব যখন তুমি ক্বুরআন পাঠ করবে, তখন বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা কর।’’ (সূরা নাহল ৯৮ আয়াত)।
সূরা ফাতিহার শানে নুযুল ফজিলত তাফসীর
সূরা ফাতিহার শানে নুযুল ফজিলত তাফসীর আয়াতের তাফসীরইবাদতের অর্থ হল, কারো সন্তুষ্টি লাভের জন্য অত্যধিক কাকুতি-মিনতি এবং পূর্ণ নম্রতা প্রকাশ করা। আর ইবনে কাসীর (রঃ) এর উক্তি অনুযায়ী ‘শরীয়তে পূর্ণ ভালবাসা, বিনয় এবং ভয়-ভীতির সমষ্টির নাম হল ইবাদত।’ অর্থাৎ, যে সত্তার সাথে ভালবাসা থাকবে তাঁর অতিপ্রাকৃত মহাক্ষমতার কাছে অসামর্থ্য ও অক্ষমতার প্রকাশও হবে এবং প্রাকৃত ও অতিপ্রাকৃত শক্তি দ্বারা তাঁর পাকড়াও ও শাস্তির ভয়ও থাকবে।সূরা ফাতিহার শানে নুযুল ফজিলত তাফসীর এই আয়াতে সরল বাক্য হল, [نَعْبُدُكَ وَنَسْتَعِيْنُكَ] (আমরা তোমার ইবাদত করি এবং তোমার কাছে সাহায্য চাই।) কিন্তু মহান আল্লাহ এখানে مفعول (কর্মপদকে) فعل (ক্রিয়াপদ)-এর আগে এনে [إيَاكَ نَعْبُدَ وَإيَاكَ نَسْتَعِيْنُ] বলেছেন। আর এর উদ্দেশ্য বিশেষত্ব সৃষ্টি করা।
সূরা ফাতিহার ফজিলত তাফসীর
সূরা ফাতিহার ফজিলত তাফসীর এইভাবে তারা বুঝাতে চায় যে, আল্লাহ ব্যতীত অন্যের কাছেও সাহায্য কামনা করা জায়েয। অথচ প্রাকৃত বা লৌকিক সাহায্য একে অপরের নিকট চাওয়া ও করা সবই বৈধ; এটা শির্ক নয়। এটা তো মহান আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত এমন এক নিয়ম-নীতি, যাতে সমস্ত লৌকিক কার্য-কলাপ বাহ্যিক হেতুর ভিত্তিতেই হয়ে থাকে। এমন কি নবীরাও (সাধারণ) মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছেন। ঈসা (আঃ) বলেছিলেন, [مَنْ أَنْصَارِي إِلَى اللهِ] অর্থাৎ, সূরা ফাতিহার ফজিলত তাফসীর কারা আছে যারা আল্লাহর পথে আমাকে সাহায্য করবে? (সূরা আলে ইমরান ৫২ আয়াত) আর আল্লাহ তা’য়ালা মু’মিনদেরকে বলেন, [وَتَعَاوَنُوا عَلَى البِرِّ وَالتَّقْوَى] অর্থাৎ, তোমরা নেকী এবং আল্লাহভীতির কাজে একে অন্যের সাহায্য কর। (সূরা মাইদাহ ২ আয়াত) বুঝা গেল যে, এ রকম সাহায্য (চাওয়া ও করা) নিষেধও নয় এবং শির্কও নয়। বরং তা বাঞ্ছনীয় ও প্রশংনীয় কাজ
Tags: সূরা ফাতিহা বাংলা তাফসীর, সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ, সূরা ফাতিহা বাংলা অনুবাদ সহ, সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থসহ, ইমামের পিছনে কি সূরা ফাতিহা পড়তে হবে, সূরা ফাতিহা বাংলা লেখা, সূরা ফাতিহা ও অর্থ, সূরা ফাতিহা এর বাংলা অর্থ, সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থসহ, সূরা ফাতিহা এর শানে নুযুল, ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ার দলিল, ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়া যাবে কি না, কুরআন হাদীস দ্বারা প্রমান কি, সূরা ফাতিহা এর ফজিলত, নামাজে সূরা ফাতিহা পড়ার বিধান।