রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা | রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু কেমন আছেন সবাই প্রিয় পাঠক-পাঠিকা ভাই ও বোনেরা আশা করছি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই খুব ভালোই আছেন। আমরাও মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আপনারা জানেন আমাদের রমজান মাস/রোজা শুরু হয়ে গেছে।রমজান মাস উপলক্ষে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম নতুন পোস্ট রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা , রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া। রমজান মাসে প্রতিটা সুস্থ মুসলমানের রোজা রাখা বাধ্যতামূলক আর রোজা রাখার জন্য সাহরি খেতে হয়।সাহরি সমগ্র মুসলিম বাসীর জন্য ঐতিহ্যবাহী খাবার। এটি রোজা পালনের জন্য ফজরের আাযানের পূর্বে খাওয়া হয়ে থাকে।সাহরি খাওয়ার পর রোজা রাখার নিয়ত করতে হয়।রোজা রাখার আরবি নিয়তের বাংলা উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গাদাম মিন শাররি রামাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আন্তাস সামীউল আলীম।
অর্থ : হে আল্লাহ আগামীকাল পবিত্র রমজান মাসে তোমার পক্ষ থেকে ফরয করা রোজা রাখার নিয়ত করলাম, অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে কবুল কর,নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
এবার আসুন বাংলা নিয়ত : হে আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ’র ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার পক্ষ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞাত।
ইফতারের দোয়া : আরবি দোয়া’র বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা, ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।
বাংলায় অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।
ইফতারের বাংলা নিয়ত: হে আল্লাহ তায়ালা, আমি আপনার নির্দেশিত মাহে রমজানের ফরয রোজা শেষে আপনারই নির্দেশিত আইন মেনেই রোজার পরিসমাপ্তি করছি ও রহমতের আশা নিয়ে ইফতার শুরু করছি। তারপর “বিসমিল্লাহি ওয়া’আলা বারাকাতিল্লাহ” বলে ইফতার করা।
See more also: জায়নামাজের দাড়ানোর দোয়া আরবি বাংলা অর্থ সহ উচ্চারণ কোন সূরার আয়াত কখন পড়তে হয় নিয়ম | jaynamaj er bangla dua
রোজার নিয়ত | রোজার নিয়ত আরবিতে | রোজার নিয়ত আরবি
আমাদের আজকের পোস্টে জানতে পারবেন রোজার নিয়ত , রোজার নিয়ত আরবিতে , রোজার নিয়ত আরবি ফযরের নামাজের পূর্বে সাহরি খাওয়ার সময় যে নিয়ত করা হয় তাকে রোজার নিয়ত বলে।
রোজার নিয়ত আরবি: نَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم
বাংলা উচ্চারন:- নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাররি রামাদ্বান মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আন্তাস সামিউল আলিম।
বাংলা অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
রোজার ফরজ কয়টি | রোজার নিয়ত করা কি ফরজ
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা অনেকে রোজার ফরজ কয়টি , রোজার নিয়ত করা কি ফরজ লিখে অনলাইনে সার্চ করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না, আপনাদের জন্য সুখবর আমাদের সাইট থেকে আপনি নিমিষেই আপনার কাঙ্খিত উত্তরটি পেয়ে যাবেন। রোজার ফরজ তিনটি,সেগুলো হচ্ছে –
- নিয়ত করা।
- সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থাকা।
- যৌন আচরণ থেকে বিরত থাকা।
উপরোক্ত আলোচনা থেকেই বোঝা যাচ্ছে রোজার নিয়ত করা ফরজ।রমজান মাসে রোজা রাখা যেমন ফরজ রোজার নিয়ত করাও তেমনি ফরজ।রোজা রাখার জন্য সাহরি খাওয়ার সময় অন্তরের দৃঢ় সংকল্পকে নিয়ত বলে।
রোজার ফজিলত | রোজার ফজিলত ও গুরুত্ব | রোজার বৈজ্ঞানিক উপকারিতা
সাধারণত ইসলামের মৌলিক পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে। এই পাঁচটির মধ্যে রমজান মাসের রোজা অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ কোরআনের আয়াতের মাধ্যেমে আল্লাহ রোজা ফরজ হয় দ্বিতীয় হিজরির শাবান মাসে। এ সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে মুমিনগণ! তোমাদের প্রতি রোজা ফরজ করা হয়েছে jemon ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের প্রতি, যাতে তোমরা আল্লাহভীরু হতে পারো, পরহেজগার হতে পারো। এ আয়াত থেকে আমরা বুঝতে পারি, রোজার বিধান দেওয়া hoese তাকওয়া অর্জনের জন্য, গুনাহ বর্জন করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে জান্নাতের উপযোগী হওয়া, নিজেকে পরিশুদ্ধ করার জন্য।রমজানের ekti bisesh বৈশিষ্ট্য হলো, আল্লাহ্ তাআলা এ মাসটিকে স্বীয় ওহি সহিফা ও আসমানি কিতাব নাজিল করার জন্য মনোনীত করেছেন। অধিকাংশ কিতাব এ মাসেই নাজিল হয়েছে।হাদিসে বর্ণিত, হজরত ইব্রাহিম (আ.)–এর সহিফা রমজানের ১ তারিখে, তাওরাত রমজানের ৬ তারিখে, জাবুর রমজানের ১২ তারিখে, ইঞ্জিল রমজানের ১৮ তারিখে এবং পবিত্র কোরআন কদরের রাত্রিতে নাজিল হয়েছে। নিশ্চয়ই আমি এই কোরআনকে কদরের রাত্রিতে নাজিল করেছি। রমজান masher রোজা পালনকে ফরজ আখ্যায়িত করে আল্লাহ্ তাআলা সুরা বাকারা ১৮৫ নম্বর আয়াতে ঘোষণা koren, রমজান মাস যাতে কোরআন নাজিল করা হয়েছে আর এ কোরআন মানবজাতির জন্য পথের দিশা, সৎপথের সুস্পষ্ট নিদর্শন, হক বাতিলের পার্থক্যকারী। অতএব, তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ মাসটি পাবে সে এতে রোজা রাখবে, যদি সে অসুস্থ হয়ে pore কিংবা সফরে থাকে, সে পরবর্তী সময়ে গুনে গুনে সেই পরিমাণ দিন পূরণ করে দেবে। আল্লাহ্ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান, তোমাদের জন্য কঠিন করতে চান না, যাতে তোমরা গণনা পূরণ করো এবং তোমাদের হিদায়াত দান করার দরুন আল্লাহর মহত্ত্ব বর্ণনার পর কৃতজ্ঞতা স্বীকার করো।
রোজার বৈজ্ঞানিক উপকারিতা: আপনি সহজে বুড়ো হবেন না : আমেরিকার ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব এজিংয়ের নিউরো সায়েন্স ল্যাবরেটরির প্রধান Dr. Mark P. Matson ও তার সহকর্মীরা দেখান যে, নিয়মিত ডায়েটিং করলে একজন মানুষের দেহে যে প্রভাবগুলো পড়ে, রোজা বা উপবাসও সেই একই প্রভাব ফেলে। ইঁদুরের ওপর এবং পরে মানুষের ওপর ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বা একদিন পরপর উপবাসের প্রভাব নিয়ে গবেষণাটি তারা পরিচালনা করেন। তারা বলেন, উপবাসের ফলে দেহে এমন কিছু প্রোটিন উৎসারিত হয় যেটা মস্তিষ্কের কোষগুলোকে অক্সিডেশনজনিত ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং স্নায়ুকোষের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে বয়সজনিত রোগ যেমন, অ্যালঝেইমার, হান্টিংটন বা পার্কিনসন্সের ঝুঁকি অনেকখানি কমে যায়। গবেষণায় তারা দেখেন, কয়েক ঘণ্টা পরপর নিয়মিত খাদ্য গ্রহণ রক্তে শর্করার মান সবসময় উঁচু রাখে। শক্তি উৎপাদনের জন্য এই শর্করাকে বিপাক হতে হয়। এই বিপাকের একটি উপজাত হলো জারণ। এই জারণের ফলে দেহে সৃষ্টি হয় অস্থিতিশীল অক্সিজেন অণু, যার সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক পরিণতি হলো বুড়িয়ে যাওয়াকে ত্বরান্বিত করা। কিন্তু রোজা বা উপবাস এ প্রক্রিয়াকেই পাল্টে দেয়। অনাহারের ফলে দেহে যে সাময়িক শক্তি সংকট হয় তা মস্তিষ্কের কোষগুলোকে protin উৎপাদনে উৎসাহ দেয়, এমনকি নতুন ব্রেন সেলও জন্মায়।রোজা রাখলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। ম্যাটসনের ব্যাখ্যায় বলেন, নিয়মিত খাওয়া-দাওয়া মানে দেহকোষগুলোতে ইনসুলিনের স্থিতিশীল সরবরাহ। এই তৃপ্ত এবং অলস কোষগুলো তখন হয়ে যায় ইনসুলিন-রেজিস্ট্যান্ট। আর ডায়াবেটিসের লক্ষণ এটাই। কিন্তু মাঝে মাঝে খাওয়া-দাওয়া বাদ দিলে এ কোষগুলো আরও সংবেদনশীল হয়ে ওঠে এবং বিপাক করতে পারে দক্ষভাবে। ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমার সঙ্গে সঙ্গে উচ্চরক্তচাপ এবং হার্ট-এটাকের আশংকাও কমে।ওজন কমাতে চাইলেও রোজা বা উপবাস আপনার জন্যে খুব কার্যকরী। ড. এরিক রভুসিনের গবেষণা থেকে দেখা গেছে ওজন কমাতে গিয়ে প্রতিদিন কঠোরভাবে খাবার নিয়ন্ত্রণের চেয়ে একদিন স্বাভাবিক খাওয়া-দাওয়া এবং তার পরদিন কিছুই না খাওয়া –এরকম ‘সবিরাম উপবাস’ অনেক ভালো ফল দিতে পারে। তিনি বলেন, ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্যে দিনের পর দিন না খেয়ে থাকার চেয়ে সবিরাম উপবাস একটি ভালো বিকল্প।যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস এর গবেষণায় দেখা গেছে উপবাস স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, সুস্থতার অনুভূতিকে বাড়ায় এবং দীর্ঘজীবন এনে দেয়। ক্যান্সারের ক্ষেত্রে উপবাসের কোনো প্রভাব আছে কি না তা নিয়ে মানুষের ওপর এখনো কোনো গবেষণা না হলেও প্রাণিদের ওপর এরইমধ্যে এ গবেষণা পরিচালিত হয়েছে এবং তাতে দেখা গেছে উপবাসের ফলে তাদের লিম্ফোমার ঝুঁকি কমেছে, টিউমার অপসারণ পরবর্তী বেঁচে থাকার হার বেড়েছে এবং ক্যান্সারাস কিছু কিছু সেলের ফের বৃদ্ধিকে ঠেকায়।এখান থেকে আপনারা জানলেন রোজার ফজিলত , রোজার ফজিলত ও গুরুত্ব , রোজার বৈজ্ঞানিক উপকারিতা সম্পর্কে।
রোজার নিয়ত বাংলায় | রোজার নিয়ত বাংলা | রোজার নিয়ত বাংলা উচ্চারণ | রোজার নিয়ত বাংলা অর্থ
প্রিয় পাঠক পাঠিকারা আপনারা অনেকে আমাদের কাছে মেইল করে জানতে চেয়েছেন রোজার নিয়ত বাংলায় , রোজার নিয়ত বাংলা , রোজার নিয়ত বাংলা উচ্চারণ , রোজার নিয়ত বাংলা অর্থ তাই আজ আমরা আপনাদের জানাবো উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গদাম মিং শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।
অর্থ : হে আল্লাহ আগামীকাল পবিত্র রমজান মাসে তোমার পক্ষ থেকে ফরয করা রোজা রাখার নিয়ত করলাম, অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে কবুল কর,নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
এবার আসুন বাংলা নিয়ত : হে আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ’র ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার পক্ষ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞাত।
রোজার প্রথম ১০ দিনের দোয়া | রোজার ইফতারের দোয়া
রোজার প্রথম ১০ দিনকে রহমতের রোজা বলা হয়।আজ আলোচনা করব রোজার প্রথম ১০ দিনের দোয়া , রোজার ইফতারের দোয়া বিষয়ে শুরু হয়ে গেল পবিত্র রমজান মাস। আত্মশুদ্ধির এই মাস মহা বরকতময়। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে মুসলিম জাতি এই মাসে সিয়াম সাধনা করে। আর এই সিয়াম পালনসহ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.)-কে অনুসরণ করাই সব মুসলিমের কর্তব্য। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) রমজান মাসে এই দোয়াগুলো পড়তেন। ‘আলবালাদুল আমিন’ ও ‘মিসবাহুল কাফআামি’ নামক গ্রন্থে এই দোয়াগুলো রয়েছে।
১ম রোজার দোয়া
الیوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِیامی فیهِ صِیامَ الصّائِمینَ، وَقِیامی فیهِ قیامَ الْقائِمینَ، وَنَبِّهْنی فیهِ عَنْ نَوْمَةِ الْغافِلینَ، وَهَبْ لى جُرْمی فیهِ یا اِلـهَ الْعالَمینَ، وَاعْفُ عَنّی یا عافِیاً عَنْ الْمجْرِمینَ .
হে আল্লাহ; আমার আজকের রোজাকে প্রকৃত রোজাদারদের রোজা হিসেবে গ্রহণ কর। আমার নামাজকে কবুল কর প্রকৃত নামাজীদের নামাজ হিসেবে। আমাকে জাগিয়ে তোলো গাফিলতির ঘুম থেকে। হে জগত সমূহের প্রতিপালক; এদিনে আমার সব গুনাহ মাফ করে দাও। ক্ষমা করে দাও আমার যাবতীয় অপরাধ। হে অপরাধীদের অপরাধ ক্ষমাকারী।
২য় রোজার দোয়া
الیوم الثّانی : اَللّـهُمَّ قَرِّبْنی فیهِ اِلى مَرْضاتِکَ، وَجَنِّبْنی فیهِ مِنْ سَخَطِکَ وَنَقِماتِکَ، وَوَفِّقْنی فیهِ لِقِرآءَةِ ایـاتِکَ بِرَحْمَتِکَ یا اَرْحَمَ الرّاحِمینَ .
হে আল্লাহ; তোমার রহমতের উসিলায় আজ আমাকে তোমার সন্তুষ্টির কাছাকাছি নিয়ে যাও। দূরে সরিয়ে দাও তোমার ক্রোধ আর গজব থেকে । আমাকে তৌফিক দাও তোমার পবিত্র কোরআনের আয়াত তেলাওয়াত করার । হে দয়াবানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়াময়।
৩য় রোজার দোয়া
الیوم الثّالث : اَللّـهُمَّ ارْزُقْنی فیهِ الذِّهْنَ وَالتَّنْبیهَ، وَباعِدْنی فیهِ مِنَ السَّفاهَةِ وَالَّتمْویهِ، وَاجْعَلْ لى نَصیباً مِنْ کُلِّ خَیْر تُنْزِلُ فیهِ، بِجُودِکَ یا اَجْوَدَ الاْجْوَدینَ.
হে আল্লাহ; আজকের দিনে আমাকে সচেতনতা ও বিচক্ষণতা দান কর। আমাকে দূরে রাখ অজ্ঞতা, নির্বুদ্ধিতা ও ভ্রান্ত কাজ-কর্ম থেকে। এ দিনে যত ধরণের কল্যাণ দান করবে তার প্রত্যেকটি থেকে তোমার দয়ার উসিলায় আমাকে উপকৃত কর। হে দানশীলদের মধ্যে সর্বোত্তম দানশীল।
৪র্থ রোজার দোয়া
الیوم الرّابع : اَللّـهُمَّ قَوِّنی فیهِ عَلى اِقامَةِ اَمْرِکَ، وَاَذِقْنی فیهِ حَلاوَةَ ذِکْرِکَ، وَاَوْزِعْنی فیهِ لاِداءِ شُکْرِکَ بِکَرَمِکَ، وَاحْفَظْنی فیهِ بِحِفْظِکَ وَسَتْرِکَ، یا اَبْصَرَ النّاظِرینَ .
হে আল্লাহ; এ দিনে আমাকে তোমার নির্দেশ পালনের শক্তি দাও। তোমার জিকিরের মাধুর্য আমাকে আস্বাদন করাও। তোমার অপার করুণার মাধ্যমে আমাকে তোমার কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের জন্য প্রস্তুত কর । হে দৃষ্টিমানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দৃষ্টিমান। আমাকে এ দিনে তোমারই আশ্রয় ও হেফাজতে রক্ষা কর।
৫ম রোজার দোয়া
الیوم الخامس : اَللّـهُمَّ اجْعَلْنی فیهِ مِنْ الْمُسْتَغْفِرینَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنْ عِبادِکَ الصّالِحینَ اْلقانِتینَ، وَاجْعَلنی فیهِ مِنْ اَوْلِیائِکَ الْمُقَرَّبینَ، بِرَأْفَتِکَ یا اَرْحَمَ الرّاحِمینَ .
হে আল্লাহ; এই দিনে আমাকে ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর। আমাকে শামিল কর তোমার সৎ ও অনুগত বান্দাদের কাতারে । হে আল্লাহ ! মেহেরবানী করে আমাকে তোমার নৈকট্যলাভকারী বন্ধু হিসেবে গ্রহণ কর। হে দয়াবানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়াবান ।
৬ষ্ঠ রোজার দোয়া
الیوم السّادس : اَللّـهُمَّ لا تَخْذُلْنی فیهِ لِتَعَرُّضِ مَعْصِیَتِکَ، وَلاتَضْرِبْنی بِسِیاطِ نَقِمَتِکَ، وَزَحْزِحْنی فیهِ مِنْ مُوجِباتِ سَخَطِکَ، بِمَنِّکَ وَاَیادیکَ یا مُنْتَهى رَغْبَةِ الرّاغِبینَ .
হে আল্লাহ; তোমার নির্দেশ অমান্য করার কারণে এ দিনে আমায় লাঞ্ছিত ও অপদস্থ করোনা । তোমার ক্রোধের চাবুক দিয়ে আমাকে শাস্তি দিও না। সৃষ্টির প্রতি তোমার অসীম অনুগ্রহ আর নিয়ামতের শপথ করে বলছি তোমার ক্রোধ সৃষ্টিকারী কাজ থেকে আমাকে দূরে রাখো । হে আবেদনকারীদের আবেদন কবুলের চূড়ান্ত উৎস ।
৭ম রোজার দোয়া
الیوم السّابع : اَللّـهُمَّ اَعِنّی فِیهِ عَلى صِیامِهِ وَقِیامِهِ، وَجَنِّبْنی فیهِ مِنْ هَفَواتِهِ وَآثامِهِ، وَارْزُقْنی فیهِ ذِکْرَکَ بِدَوامِهِ، بِتَوْفیقِکَ یا هادِیَ الْمُضِلّینَ .
হে আল্লাহ; এ দিনে আমাকে রোজা পালন ও নামাজ কায়েমে সাহায্য কর । আমাকে অন্যায় কাজ ও সব গুনাহ থেকে রক্ষা করো । তোমার তৌফিক ও শক্তিতে সবসময় আমাকে তোমার স্মরণে থাকার সুযোগ দাও । হে পথ হারাদের পথ প্রদর্শনকারী।
৮ম রোজার দোয়া
الیوم الثّامن : اَللّـهُمَّ ارْزُقْنی فیهِ رَحْمَةَ الاَْیْتامِ، وَاِطْعامَ اَلطَّعامِ، وَاِفْشاءَ السَّلامِ، وَصُحْبَةَ الْکِرامِ، بِطَولِکَ یا مَلْجَاَ الاْمِلینَ .
হে আল্লাহ; তোমার উদারতার উসিলায় এ দিনে আমাকে এতিমদের প্রতি দয়া করার, ক্ষুধার্তদের খাদ্য দান করার, শান্তি প্রতিষ্ঠা করার ও সৎ ব্যক্তিদের সাহায্য লাভ করার তৌফিক দাও। হে আকাঙ্খাকারীদের আশ্রয়স্থল ।
৯ম রোজার দোয়া
الیوم التّاسع : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ لی فیهِ نَصیباً مِنْ رَحْمَتِکَ الْواسِعَةِ، وَاهْدِنی فیهِ لِبَراهینِکَ السّاطِعَةِ، وَخُذْ بِناصِیَتی اِلى مَرْضاتِکَ الْجامِعَةِ، بِمَحَبَّتِکَ یا اَمَلَ الْمُشْتاقینَ .
হে আল্লাহ; এদিনে আমাকে তোমার রহমতের অধিকারী কর । আমাকে পরিচালিত কর তোমার উজ্জ্বল প্রমাণের দিকে । হে আগ্রহীদের লক্ষ্যস্থল । তোমার ভালোবাসা ও মহব্বতের উসিলায় আমাকে তোমার পূর্ণাঙ্গ সন্তুষ্টির দিকে নিয়ে যাও ।
১০ম রোজার দোয়া
الیوم العاشر : اَللّـهُمَّ اجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْمُتَوَکِّلینَ عَلَیْکَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْفائِزینَ لَدَیْکَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْمُقَرَّبینَ اِلَیْکَ، بِاِحْسانِکَ یا غایَةَ الطّالِبینَ .
হে আল্লাহ; তোমার প্রতি যারা ভরসা করেছে আমাকে সেই ভরসাকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর । তোমার অনুগ্রহের মাধ্যমে আমাকে শামিল করো সফলকামদের মধ্যে এবং আমাকে তোমার নৈকট্যলাভকারী বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করে নাও হে অনুসন্ধানকারীদের শেষ গন্তব্য।হে আল্লাহ; এ দিনে আমাকে রোজা পালন ও নামাজ কায়েমে সাহায্য কর । আমাকে অন্যায় কাজ ও সব গুনাহ থেকে রক্ষা করো । তোমার তৌফিক ও শক্তিতে সবসময় আমাকে তোমার স্মরণে থাকার সুযোগ দাও । হে পথ হারাদের পথ প্রদর্শনকারী।
ইফতারের দোয়া:
আরবি দোয়া’র বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা, ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।বাংলায় অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।
শবে বরাত রোজার নিয়ত | শবে বরাতের রোজার নিয়ত | শবে বরাতের রোজার ফজিলত
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি বারকাতুহু কেমন আছেন আপনারা সবাই প্রিয় পাঠক-পাঠিকা ভাই ও বোনেরা, আমরা আজ আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম শবে বরাত রোজার নিয়ত , শবে বরাতের রোজার নিয়ত , শবে বরাতের রোজার ফজিলত আশা করছি আপনাদের পোস্টটি ভালো লাগবে। শবে বরাত মুসলমানদের কাছে লাইলাতুল বরাত নামে পরিচিত। শব অর্থ রাত।আর বরাত অর্থ মুক্তি বা নিষ্কৃতি। শবে বরাত অর্থ নাজাতের রাত বা মুক্তির রাত।শবে বরাতের রোজার নিয়ত হলো, “আমি আজ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য রোজা রাখার নিয়ত করছি”।আজ শাবান মাসের ১৩ তারিখ। আগামীকাল অর্ধ শাবানের (শাবানের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাতে) রাত মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে শবেবরাত নামে বিশেষভাবে পরিচিত।শাবানের এক তারিখ Theke সাতাশ তারিখ পর্যন্ত রোজা Rakhar বিশেষ ফজিলতের কথা হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে। এ ছাড়া আইয়ামে বিজ তথা প্রতি মাসের তেরো, চৌদ্দ ও পনেরো তারিখে রোজা রাখার ব্যাপারে হাদিস শরিফে উৎসাহিত করা হয়েছে।সেই সঙ্গে দূর্বল সনদে বর্ণিত এক হাদিসে বিশেষভাবে পনেরো তারিখের রোজা রাখার নির্দেশনাও পাওয়া যায়।হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, পনেরো শাবানের রাত (চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত) যখন Ashe তখন তোমরা তা ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং পরদিন রোজা রাখ।
-ইবনে মাজা, হাদিস- ১৩৮৪
যেহেতু বিভিন্ন সহিহ হাদিসে শাবান মাসের রোজার সাধারণ ফজিলত এবং আইয়ামে বিজের রোজার ফজিলত উল্লেখিত হয়েছে- পাশাপাশি দূর্বল সনদে উপরোক্ত হাদিসটিও বিদ্যমান রয়েছে; তাই কেউ যদি এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে পনেরো শাবানের রোজা রাখেন- তাহলে তিনি সওয়াব পাবেন- ইনশাআল্লাহ।হাদিসে আছে, এ রাতে সূর্য অস্ত যাওয়ার পরই আল্লাহতায়ালা প্রথম আসমানে অবতরণ করেন। মাগরিব থেকে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রহমত নিয়ে বান্দাদের রহমত দান করার জন্য প্রথম আসমানে আসেন এবং প্রচুরসংখ্যক মানুষের গোনাহকে ক্ষমা করেন। হাদিসের ভাষ্যমতে এটা স্পষ্ট যে, এই রাত হচ্ছে আল্লাহর কাছে পাওয়ার রাত, চাওয়ার রাত। এই রাত হচ্ছে আল্লাহর দরবারে কাঁদার রাত। এ রাতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন গোনাহ মাফ করার জন্য প্রস্তুত থাকেন।তাই যত বেশি সম্ভব ইবাদত-বন্দেগি বেশি বেশি করা। আলেমরা বলেন, শবেবরাতের মূল কাজই হলো- দিনে রোজা রাতে তাহাজ্জুদ।যারা অসুস্থ কিংবা দুর্বল, পুরো রাত ইবাদত করার শক্তি রাখেন না, তারা শবেবরাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে ভোররাতে উঠে যাবেন। যাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা যায়। কারণ তাহাজ্জুদের সময় দোয়া কবুলের উপযুক্ত সময়। সেহরি খেয়ে ফজরের নামাজ মসজিদে এসে জামাতে আদায় করার চেষ্টা করতে হবে, কারণ হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি এশার নামাজ এবং ফজরের নামাজ মসজিদে এসে জামাতের সঙ্গে আদায় করবে, আল্লাহতায়ালা পুরো রাত ইবাদত করার সওয়াব তাকে দান করবেন। কাজেই এশা এবং ফজরের নামাজকে প্রথম তাকবিরের সঙ্গে আদায় করার চেষ্টা করতে হবে।
See more also: ভ্রমণ নিয়ে/সম্পর্কে/বিষয়ক কিছু উক্তি ইংরেজিতে স্ট্যাটাস ক্যাপশন কবিতা ছন্দ কিছু কথা 2024
নফল রোজার নিয়ত | নফল রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া | নফল রোজার ফজিলত
আপনারা অনেকে আমাদের কাছে নফল রোজার নিয়ত , নফল রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া , নফল রোজার ফজিলত সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন আপনাদের জানার ইচ্ছাকে পূর্ণ করার জন্য নিচে পোস্টটি করলাম, নফল রোজার নিয়ত আরবি যে কোন ভাবেই হতে পারে নিয়ত কথাটা অর্থই হচ্ছে ইচ্ছা পোষণ করা অর্থাৎ আপনার মনে মনে একটি বিষয় স্থির করলেন যে নেই আপনি একটি নফল রোজা পালন করবেন এতে আপনার নিয়ত হয়ে যাবে কারণ নিয়তের অর্থই হচ্ছে কঠিন কোন কাজ করার জন্য মনস্থির করা।নফল রোজার মধ্যে কিছু কিছু না করলে রয়েছে যা সুনির্দিষ্ট অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময়ে ওই নফল রোজা গুলো রাখা হবে রাখা হয় তাছাড়া অনেক নফল রোজা রয়েছে যে ব্যক্তি নিজে থেকেই ইচ্ছে করে বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে লেখা থাকে সে ক্ষেত্রে যদি নফল রোজা সুনির্দিষ্ট হয়ে থাকে তাহলে রোজা রাখার পূর্বে পূর্বেই রোজার নিয়ত করা উত্তম অর্থাৎ ফজর হওয়ার আগেই ব্যক্তি তার জন্য নিয়োগ করে ফেলাটাই উত্তম কাজ।আমরা অনেকেই অনেক নফল ইবাদত করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য আরেকটি নকল করা হচ্ছে সিয়াম পালন করা বা রোজা রাখা অনেকেই আমাদের মধ্যে জানতে চাই যে নফল রোজার জন্য নফল রোজার জন্য আলাদা কোন নিয়ত শেয়ার করার জন্য আলাদা কোন প্রয়োজন আছে কিনা প্রকৃতপক্ষে কথাটি প্রকৃত অর্থেই হচ্ছে ইচ্ছা পোষণ করা হয় অর্থাৎ আপনি সিয়াম পালনের জন্য ইচ্ছে পোষণ করেছেন এটাই হচ্ছে নিয়ত আলাদাভাবে কোন নিয়ত করার প্রয়োজন আছে কিনা।
রোজার দোয়া
পরিশেষে রোজার দোয়া দিয়ে আজকের পোস্টের ইতি টানবো প্রতিদিন রোজার শুরুতে দোয়া করার বিশেষ কোনো দোয়া নেই। বরং ব্যক্তি অন্তরে আগামীকাল রোজা রাখার নিয়ত করবেন।নিয়তের ক্ষেত্রে শর্ত হলো- রাত থেকে ফজর হওয়ার আগেই নিয়ত করা। যেহেতু নবী কারিম (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের আগে রোযার নিয়ত পাকাপোক্ত করেনি, তার রোজা নেই।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৭৩০)অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলায় রোজার নিয়ত করেনি তার রোজা নেই।’ (সুনানে নাসাঈ, হাদিস : ২৩৩৪)হাদিসটির মর্ম হচ্ছে, যে ব্যক্তি রাত থেকে রোজার নিয়ত করেনি এবং রোজা পালনের পাকাপোক্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি তার রোজা নেই।প্রসঙ্গত নিয়ত হচ্ছে অন্তরের কাজ। তাই একজন মুসলিম অন্তরে আগামীকাল রোজা রাখার দৃঢ় সিদ্ধান্ত নেবে। নিয়ত উচ্চারণ করা শরিয়তসম্মত নয়। যেমন এভাবে বলা যে, আমি আগামীকাল রোজা রাখার নিয়ত করেছি কিংবা এ জাতীয় কোনো কথা যেগুলো কিছু মানুষের উদ্ভাবিত বিদআত।
See more also: রোজা রাখার উপকারিতা ফজিলত | রোজা রাখার নিয়ম ও নিয়ত
Tags: রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা, রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া,রোজার নিয়ত, রোজার নিয়ত আরবিতে, রোজার নিয়ত আরবি,রোজার ফরজ কয়টি, রোজার নিয়ত করা কি ফরজ,রোজার ফজিলত, রোজার ফজিলত ও গুরুত্ব, রোজার বৈজ্ঞানিক উপকারিতা,রোজার নিয়ত বাংলায়, রোজার নিয়ত বাংলা, রোজার নিয়ত বাংলা উচ্চারণ, রোজার নিয়ত বাংলা অর্থ,রোজার প্রথম ১০ দিনের দোয়া, রোজার ইফতারের দোয়া,শবে বরাত রোজার নিয়ত, শবে বরাতের রোজার নিয়ত, শবে বরাতের রোজার ফজিলত,নফল রোজার নিয়ত, নফল রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া, নফল রোজার ফজিলত,রোজার দোয়া