প্রিয় প্রথমত আপনাদের সবাইকে জানাই সালাম আশা করছি আপনারা সকলে ভালো আছেন গভট এডুকেশন লক এর পক্ষ থেকে sobaikai জানাই আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি apnara ভালো আছেন । আমরাও ভালো achay আলহামদুলিল্লাহ । প্রিয় বন্ধুরা aaj আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম জুম্মার নামাজ, জুম্মার নামাজের দোয়া, জুম্মার নামাজের ফজিলত, জুম্মার নামাজ কয় রাকাত, জুম্মার নামাজ কয় রাকাত ও কি কি, জুম্মার নামাজের নিয়ত, জুম্মার নামাজ বাসায় পড়ার নিয়ম, জুম্মার নামাজ কি বাসায় পড়া যায়, জুমার নামাজের নিয়ম, jummar namajer niyot niyom
asha করি সম্পূর্ণ পোস্টটি ধৈর্য সহকারে পড়বেন এবং সঠিক তথ্যটি পাবেন।
জুমার নামাজের নিয়ম
জুম্মার namajer নিয়ম একটু অন্য রকম। জুম্মার namaj অন্যান্য নামাজের মত নয়। johorer নামাজের পরিবর্তে শুক্রবারে মসজিদে পূরুষরা milito হয়ে ৪ রাকাত কাবলাল জুম্মা ২ রাকাত ফরজ namaj জামায়াতের সহিত এবং shash a ৪ রাকাত বা-দাল জুম্মার নামাজ পড়তে হয়। কাবলাল জুম্মার 4 রাকাত নামাজের পর মুয়াজ্জিন আজান প্রদান করেন। azzan শেষে ইমাম সাহেব মিম্বরে দাঁড়িয়ে খুতবা পড়েন। সকলের জন্য অন্তত ১ টি খুতবা শুনা বাধ্যতামূলক। খুতবা শেষ হওয়ার pore ইমাম সাহেবের পেছনে দাঁড়িয়ে ২ রাকাত ফরজ নামাজ আদায় করতে হয় সকলকে।
জুম্মার নামাজের দোয়া
jumar দিনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু দোয়া বা আমল রয়েছে। জুম্মার namajer দোয়া বিশেষ একটি আমল হচ্ছে দোয়ার প্রতি মনোনিবেশ করা। জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) bolen, জুমার দিনের বারো ঘণ্টার মধ্যে একটি বিশেষ মুহূর্ত এমন আছে jaa, তখন কোনো মুসলমান আল্লাহর নিকট যে দোয়া করবে আল্লাহ তা kobul করেন। (আবু দাউদ, হাদিস: ১০৪৮)।
দরুদে ইব্রাহিমের arbi, বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ
jara দরুদে ইব্রাহিম আরবি বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ জানেন না তাদের জন্য নিচে সুন্দর করে তুলে দিলাম।
اَللّهُمَّ صَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ وَّعَلى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلى إِبْرَاهِيْمَ وَعَلى آلِ إِبْرَاهِيْمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدُ، اَللّهُمَّ بَارِكْ عَلى مُحَمَّدٍ وَّعَلى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلى إِبْرَاهِيْمَ وَعَلى آلِ إِبْرَاهِيْمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْدٌ।
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা স্বাল্লি ala মুহাম্মাদিঁউঅআলা আ-লি মুহাম্মাদ, কামা স্বাল্লাইতা আলা ইবরা-হীমা অ আলা আ-লি ইবরা-হীম, ইন্নাকাহামীদুম মাজীদ।
আল্লা-হুম্মা বা-রিক ala মুহাম্মাদিঁউঅ আলা আ-লি মুহাম্মাদ, কামা বা-রাকতা আলা ইবরা-হীমা অ আলা আ-লি ইবরা-হীম, ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।
অর্থ: হে আল্লাহ! tumi হজরত মুহাম্মদ ও তাঁর বংশধরের উপর রহমত বর্ষণ কর, যেমন তুমি হজরত ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরের উপর রহমত বর্ষণ করেছ। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত গৌরবান্বিত।
হে আল্লাহ! tumi হজরত মুহাম্মদ ও তাঁর বংশধরের উপর বরকত বর্ষণ কর, যেমন তুমি হজরত ইব্রাহিম ও তার বংশধরের উপর বরকত বর্ষণ করেছ। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত গৌরবান্বিত। (বুখারি, মিশকাত ৯১৯)।
জুম্মার নামাজের ফজিলত
জুম্মার namajer ফজিলত অপরিসীম। জুমার নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সপ্তাহের শুক্রবার এহ্ তাআলা তাঁর বান্দাদের জন্য দিয়েছেন। শুক্রবার sokal থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদ-এলাকার সবাই একসঙ্গে জুমার নামাজ আদায় করে। এটা মুসলমানদের জন্য সাপ্তাহিক মিলনমেলা। অন্যান্য কাজ-কর্ম সাময়িক bondo রেখে এই মিলনমেলায় উপস্থিত হয়ে জুমার নামাজ আদায়ের জন্য আল্লাহ তাআলা কঠিন আদেশ diyachan।
আল্লাহ্ তাআলা বলেন, ‘ha মুমিনগণ! জুমার দিনে যখন (জুমার) নামাযের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম, যদি তোমরা বুঝো। (সুরা জুমুআ, আয়াত :০৯)
একদিকে allah তাআলা জুমার নামাজে উপস্থিত হওয়ার কঠিন নির্দেশ দিয়েছেন, অন্যদিকে জুমার নামাজ আদায় করার বিপুল ফযিলত রেখেছেন। যে যতো আগে আসবে, সে ততোবেশি লাভবান হবে।
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘শুক্রবার din মসজিদের প্রতিটি দরজায় ফেরেশতারা অবস্থান করে এবং (জুমার নামাজের) আগমনকারীদের নাম ক্রমানূসারে লিপিবদ্ধ করতে takeai। অতঃপর ইমাম যখন (মিম্বরে) বসেন, তারা লেখাগুলো গুটিয়ে নেয় এবং যিক্র (খুতবা) শোনার জন্য চলে asai। মসজিদে যে আগে আসে, তার উদাহরণ সে ব্যাক্তির মত যে একটি উটনী কোরবানি করেছে। তার পরবর্তীজনের দৃষ্টান্ত তার মত jaaএকটি গাভী কোরবানি করেছে। তার পরবর্তীজনের দৃষ্টান্ত তার মত যে একটি ভেড়া কোরবানি করেছে এবং tar পরবর্তীজনের দৃষ্টান্ত তার মত যে একটি মুরগি দান করেছে। পরবর্তীজনের দৃষ্টান্ত তার মত jaa একটি ডিম দান করেছে। ’ (মুসলিম, হাদিস নং: ২০২৪)
শুধু তাই noi, জুমার নামাজের জন্য মসজিদের দিকে অগ্রসর হলে, poti কদমে এক বছর নফল রোযা ও নামায পড়ার সওয়াব পাওয়া jaie এবং জুমার নামাজ আদায় করলে দশ দিনের গোনাহ maf হয়।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘jaaব্যক্তি জুমার দিনে সকাল সকাল গোসল করল এবং গোসল koralo, তারপর ইমামের কাছে গিয়ে বসে চুপ করে মনোযোগ diye খুতবা শুনল, প্রত্যেক কদমের বিনিময়ে সে ek বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব পাবে। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ৪৯৮)
আল্লাহর রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘জুমার dine যে ব্যক্তি গোসল করে জুমার নামাজের জন্য যায় এবং সামর্থ্য অনুযায়ী নামাজ আদায় করে, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত নীরব takaie। এরপর ইমামের সঙ্গে নামাজ আদায় করে। তবে তার এ জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত এবং অতিরিক্ত আরও তিন din গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। ’ (মুসলিম, হাদিস নং : ২০২৪)
বস্তুত জুমার নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময়। amra অনেকেই জুমার নামাজকে অবহেলা করে থাকি। অযথা ও বিনা কারণে কখনও জুমার নামাজ পরিত্যাগ করা যায় na। এ ব্যাপারে শরিয়তে কঠিন সতর্কবাণী দেওয়া হয়েছে। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি অবহেলা করে tin জুমা পরিত্যাগ করে, আল্লাহ তাআলা তার হৃদয় মোহরাঙ্কিত kore দেন। ’ (তিরমিজি হাদিস নং : ৫০২)
জুম্মার নামাজ কয় রাকাত
asle জুম্মার নামাজ কয় রাকাত জানতে চাইলে উত্তর হবে – শুক্রবার বা জুমার দিন যোহরের চার রাকাত নামাজের পরিবর্তে দুই রাকাত আদায় করা প্রত্যেক musalmander ওপর ফরজ।
জুমার din যে ব্যক্তি গোসল করে পূর্বাহ্ণে প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে jai (অর্থাৎ কোনো কিছুতে আরোহণ করে নয়), ইমামের খুব কাছাকাছি গিয়ে বসে, মনোযোগ diye খুৎবা শোনে, কোনো kicu নিয়ে খেল তামাশা করে না, sayeব্যক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন এবং সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব পাওয়া jai!
jumar নামাজের ওয়াক্ত যোহরের ওয়াক্তের সময়। জুমার দিন দুপুরে গোসল করে পরিষ্কার পোশাক পরিধান করে আজানের সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে উপস্থিত হয়ে নামাজ আদায় kora উত্তম।
জুম্মার নামাজ কয় রাকাত ও কি কি
jumar নামাজ কয় রাকাত ও কি কি বললে উত্তর যা হবে তা হলো- জুম্মার নামাজ মূলত ফরয দুই রাকাত । তাছাড়া কত রাকাত জুমার নামাজ পড়তে হয়? ৪ রাকাত ক্বাবলাল জুমা, তারপর খুতবা পাঠের পর ২ রাকাত ফরজ নামাজ। তারপর চার রাকাত বা’দাল জুমা আদায় করতে হয়।
tobe সময় থাকলে জুমার দিন তাহিয়্যাতুল ওজু ২ রাকাত সুন্নত, দুখলুল মসজিদ ২ রাকাত সুন্নত ও নফল নামাজ আদায় করা উত্তম। যদিও ওই নামাজগুলো jumar নামাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়।
উল্লেখ্য, জুমার din সাধ্য থাকলে নতুন জামা কিংবা পাঞ্জাবি পরতে পারেন। এছাড়া খুশবু নেয়া, হাত-পায়ের নখ কাটাও সুন্নত।
জুম্মার নামাজের নিয়ত
jumar নামাজ সুন্নত এবং ফরজ মিলিয়ে মোট ১০ রাকাত। saye১০ রাকাত জুম্মার নামাজের নিয়ত নিচে দেয়া হলো।
চার রাকাত ক্বাবলাল জুমআর niyot
উচ্চারণঃ নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তাআলা আরবায়া রাকাআতি ছালাতিল ক্বাবলাল জুমুআতি সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তাআলা,মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতি শারীফাতি আল্লাহু akbar।
বাংলায় নিয়াতঃ- ami আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ক্বেবলামুখী হইয়া চার রাকআত ক্বাবলাল জুমআ সুন্নাত নামাজ আদায় করিতেছি,আল্লাহু আকবর।
চার রাকাত বা’দাল জুমআর নিয়ত
উচ্চারনঃ নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তাআলা আরবায়া রাকাআতি ছালাতিল বা’দাল জুমুআতি সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তাআলা,মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতি শারীফাতি আল্লাহু akbar।
বাংলায় নিয়তঃ ami আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ক্বেবলামুখী হইয়া চার রাকআত বা’দাল জুমআ সুন্নাত নামাজ আদায় করিতেছি,আল্লাহু akbar।
দুই রাকাত জুমআর ফরজ নামাজের niyot
উচ্চারনঃ নাওয়াইতু আন উসাক্বিতা আ’ন যিম্মাতি ফারদুজ্জুহরী বিআদায়ি রাকআতাই ছালাতিল জুমুআতি ফারদুল্লাহি তাআলা ইক্বতাদাইতু বিহাযাল ইমামি মুতাওয়াজজিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ্ শারিফাতি আল্লাহু akbar।
বাংলায় নিয়তঃ ami আল্লাহ্র জন্য ক্বেবলা মুখী হইয়া আমার উপর যোহরের ফরজ নামাজ উত্তীর্ন করিতে জুমআর দুই রাকআত ফরজ নামাজ এই ইমামের পিছনে পড়িতে নিয়ত করিলাম,আল্লাহু akbar।
জুম্মার নামাজের সুন্নাত চার রাকাত বাদাল জুম্মার niyot;
বাংলা উচ্চারণঃ নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা আরবায়া রাকাআতি ছালাতি বাদাল জুমুয়াতি, সুন্নাতি রাসূলিল্লাহি তয়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ ক্বাবাতিশ্ শারীফাতি আল্লাহু akbar।
অর্থঃ ami কেবলামুখী হয়ে আল্লাহ্র ওয়াস্তে চার রাকায়াত বাদাল জুম্মা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা নামাজের নিয়ত করলাম। আল্লাহু akbar।
জুম্মার নামাজ কি বাসায় পড়া যায়
jummar নামাজ কি বাসায় পড়া যায় যারা জিজ্ঞাসা করতেছেন তাদের জন্য বলবো- পবিত্র কোরআনে জুমার namaj বিষয়ে একটি সূরা নাজিল kora হয়েছে। surah জুমআ। সূরার নাম dua সূরা জুমআ হলেও a সূরার শেষ দু’তিন আয়াতেই কেবল জুমা বিষয়ক বিধান দেয়া hoyachy।
আরও নির্দিষ্ট করে বললে কেবল 9 নং আয়াতে জুমার নামাজ সংক্রান্ত নির্দেশনা এসেছে।
allah সুবহানাহু তায়ালা ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ, জুমআর dine যখন জুমার নামাজের জন্য আহ্বান করা হয় তখন tumra আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর, এটাই tumader জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর। [সূরা জুমআ, আয়াত: ৯]
সুতরাং bola যায় যে জুম্মার নামজ বাসায় পড়া থেকে মসজিদে পড়া উত্তম । তাছাড়া jummar নামাজের সাথে জুম্মার খুতবা ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত । jar ফলে জুম্মার নামাজ বাসায় একা পড়া যাবে না ।
জুম্মার নামাজ বাসায় পড়ার নিয়ম
jummar নামাজ বাসায় পড়ার নিয়ম যাদের জানা নেই তাদের জন্য বলি- যেহেতু জুম্মার namaj বাসায় একা একা পড়ার বিধান নেই , jahatuপবিত্র জুম্মার নামাযের পরিবর্তে বাসায় যোহরের নামাজ পড়ে নিতে হবে ।
আল্লাহ তাআলা আমাদের যথাযথভাবে জুমর নামাজ আদায় korar তাওফিক দান করুন। ameen।